পাতা:বিভূতি রচনাবলী (প্রথম খণ্ড).djvu/৪১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পন্থতির রেখা *988 -कांकायांबू, भश्म कि भूव बांग्मा DBDDDB S DDDBD DBu S D DS BB DB BD BBBBD SDBDB BzS আমার প্রপিতামহ অমুক যখন অমুক জায়গার দেওয়ান ছিলেম, তখনও ঐ শহর এত বড়ই ছিল । তবে তার চেয়ে এখন অবিশিষ্ট আরও ঢের উন্নতি হয়েছে। ও-শহর আরও পুরোনোকত পুরোনো তা বলা যায় না, মোটের ওপর অনেক অনেক কালের প্রাচীন জায়গা--- তাদের সমস্ত কথাবাৰ্ত্তার সময় অনাগত ভবিষ্যতের এই দুটি নতুন মানুষ জানতো না তাদের জাহাজ যে সমূদ্র বেয়ে যাচ্ছে তার নীচে, অনেক অনেক নীচে, বালি কাদা খোলা পাথর উদ্ভিজ পচা এটেল মাটির স্তরের নীচে, ভিন্ন যুগের এক বিশালীনগর, তার মেমোরিয়াল DDD BB DBDuDBD DBB BDDBB DDD DDD BE DB BD BB BBD BBDS শুদ্ধ একেবার পুতে গিয়ে চাপা পড়ে রয়েছে। হয়ত সেই দশবছরের ছেলেটি তার কোনো দূর জন্মান্তরে সেই শহরের অধিবাসী ছিল, কোনো বিদ্যালয়ের ছাত্র ছিল, কত সাধাঁ, কত বন্ধু, কত তরুণী-কত প্ৰেম, কত স্নেহ-পেকি জ্ঞানে সে পৃথিবীতে নতুন আসেনি ? তিনশত ফিট নীচে মহাসমুদ্রের তলের কয়েক ফিট নীচে, বালি কাদা, উদ্ভিজ্জ পচা মাটিসূপের নীচে সুদুয়, বৎ প্রাচীন, বিশ্বত অন্ধকার অতীতের এক বিলুপ্ত জগতে তার একবারের জীবন কেটেছে • এমনি সুখ আশা সুখ দুঃখেই কেটেছে, যা তার কাছে আজ নতুন লাগছে। তার সেই প্ৰাচীন, সুদূর অস্তিত্বের মধ্যে আর বর্তমান নতুন জীবনকোরকের কচি দলগুলির মধ্যে এক বিরাট মহাসমুদ্র, কয়েকশত ফিট পচা কাদার স্তর, আর সহস্ৰ সহস্ৰ বৎসরের এক বিরাট श्रमिक *igछ ब्रहग्रCछ । সামনের সাদা ঐ মেঘ-ভরা আকাশ, প্ৰভাতের নবেদিত সোনার সূৰ্য্যকিরণ, নীল পাহাড়ের উপরকারের প্রভাতকিরণ সমুজ্জল বানশোভা শরতের শান্ত রৌদ্রলীলা যে এক অদ্ভুত আশ্চৰ্য্য জগতের আভাস দিচ্ছে, এই সব পরিচিত, প্ৰাচীন, স*াতন এবং অতি একঘেয়ে বলে মনে হওয়া জগতের পিছনে যে কি বিরাট পরিবর্তনের গতির উদ্দাম নৃত্যের ভাঙাগড়ার খামখেয়ালী লীলা চলেছে, কি অবাধ মুক্ত লীলা-চঞ্চল দৃঢ় জীবনমোত বয়ে চলেছে, দুদিনের জীবনে যাকে একঘেয়ে চিরপুরাতন বলে মনে হচ্ছে, সে যে কি বিরাট চঞ্চল, কি গতিশীল, কি প্ৰচণ্ড, কি রোমান্স যে তার পিছনে, সে কথা ওই নব-আগন্তুক অপরিপক্কবুদ্ধি শিশু কি বোকো ? সে শুধু চেয়ে আছে। তার মুখ, আনন্দদীপ্ত শিশুনিয়ন দুটি তুলে সমূদ্রের মধ্যের ছোট পাহাড়ের দিকে চেয়ে আছে, যার চূড়ায় কোন এক ধনীর মন্ত একটা সাদা রঙের প্রাসাদ, আর নীচে জেলের চড়ায় ছোট নৌকা নিয়ে মাছ ধয়ছে। “পুৱা যাত্র স্রোতপুলিন মধুনা তন্ত্ৰ সরিতম প্রাচীন যুগের অধুনাতন লুপ্ত যে মহাসমূদ্র প্রাচীন পৃথিবীর পৃষ্ঠে হাজার হাজার লুপ্ত জন্তু বুকে করে প্রবাহিত হ’ত, সেই প্ৰাচীন মহাসমূত্রের তীরে বেন। এরা চুপ করে বলে থাকত। তাদের মাথার উপরকারের নীল আকাশে অহরহ পরিবর্তনশীল মেঘতুপের মত চঞ্চল এই