পাতা:বিভূতি রচনাবলী (প্রথম খণ্ড).djvu/৪৮০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্মৃতির রেখা 8३9 থেকে, পিসিমা কিঞ্চিৰাটে-সেই সব দিনগুলো। নেড়ায় বাবা এখনও কলিড়াদা লাভবড়পুর ক’রে বেড়াচ্ছে-আর আমাদের বাংলায় গাছে গাছে ফুল ফুটেছে। কাঁচিপাত গজিয়েছে, কোকিল ভ্যাকছে, কাফনফুল গাছ আলো ক’য়েছে।--অবসর গ্রীষ্মবেলায় ঝোপে কোপে স্বমিট বনফুলের বাস।--বেলের পাতা-চড়কের ঢাক-গোষ্ঠবিহার-কোকিলের কুরু, পাপিয়ায় মন-মাস্তানে স্বয়, য়ামনবমী । অন্ধকার হবার সঙ্গে সঙ্গে বালিতে পড়লাম-রাজুসিং এপারেই দাড়িয়ে ছিল--আলী পায় ক'রে খোড়া" নিয়ে গেল। ডুবে এসে অনেক দুঃখ করতে লাগল যে, সে তার মেয়ের বিয়ে জমাদারের সঙ্গে দেবে না, তবুও কেন নায়েব তার জন্যে পীড়াপীড়ি করছে। e 6, 3ar পরশুরামপুর কাছারীতে অনেকদিন পরে বাস করছি। সেই প্ৰথম ভাগলপুরে এসে হেমন্তবাবুর আমলে কিছুদিন ছিলাম বটে, তারপর সেই একবার এসে বস্তির মধ্যে ঘরটায় ছিলাম। অনেকদিন পরে এখানে কিছুদিনের জন্থে বাস করতে এসে বড় ভাল লাগছে। আজ সকালে উঠে দেখি আকাশ মেঘাচ্ছ, বড় মন খারাপ হয়ে গেল-কিন্তু একটু বেলা হলেই মেঘটুকু কেটে খুব কড়া রোদ উঠল। গরমও । গৈফুর তহশীলদারের সঙ্গে গঙ্গায় স্নান করতে গিয়ে স্নিগ্ধ গভীর শীতল জলে অবগাহন স্নান ক’রে বড় আৱাম পেলাম বহুদিন পরে। স্নান করতে কেবলই মনে হচ্ছিল, আমাদের গায়ের ইছামতীর ঘাট থৈকে এই মন্দির জিঙ্ক চৈত্ৰ-দুপুরে কচিপাতা ওঠা বন-কোপের পাশ কাটিয়ে বঁাশবনের ছায়ায় কোকিলের ডাক শুনতে শুনতে ফিরে আসা ; বালি বড় তেন্তে গরম হয়েছে-পা পুড়ে যাচ্ছে। রাখালবাবু মারা গিয়েছেন শুনে বৈকালে ঘোড়া নিয়ে তার বাড়ী তিনটাঙাতে দেখতে গেলাম। জয়পাল সাধুর বাষ্ঠীর কাছে গিয়ে একজন স্ত্রীলোককে জিজাস, করলাম--ডাক্তায়বাবুর বাড়ী কোথায় ? সে কথা বললে না। তারপর একটা লোককে ধ্রুজ্ঞাসা করাতে সে রাস্তা বলে দিলে। এর ওর বাষ্ঠীর সামনে দিয়ে একটা বাড়ী কাছে এলে, একটা ফৰ্নামত ছেলে বললে, ভাক্তারবাবুর বাষ্ঠীতে কেউ নেই। সেখানে দেখি, মটুকনাথ পণ্ডিত কি করছে। সেই ঘটুকনাখ-যে তৌজিয়দিন কাছারী গিয়ে ফানের পোকা বায় কক্সবার যোগাড় করেছিল। DDBDBD DBEBB BB LD gLL SS DDD DE EB BBDB BB EED LS D DD বড় বট অশ্বখগাছ দেখি তখন একঘেয়ে কাশ-ঝাউবনের দৃঙ্গের সঙ্গে তুলনায় মনে হয়, যেন কোন অঙ্গারযুগের পৃথিবী থেকে হঠাৎ উচ্চ বিবৰ্ত্তনের জগতে এসে পৌঁছেছি। স্নিগ্ধ বৈকাল। ঝোপে কোপে পাখী কিচ কিচু করছে, আলোকলতা দুলছে। অ্যান্তে আন্তে ঘোড়া চালিয়ে এসে পথের ধারে একটা রোপোড়া ঘাসেভিয়া মাঠ পেলাম-বড় ভাল লাগল। মাঠের একটা বড় অশ্বখ গাছে নতুন কচি রক্তাঙ পাতা গজিয়েছে। অনেক শকুনির বাসা-মাঠে ঘোড়া ছেড়ে দিয়ে দাঁড়িয়ে দেখলাম। এই জিন্তু বৈকালে আমাদের LDBD LDD EM GBGL LBDBL BBDD BB K B B BDBSS EDD D B DBBB