পাতা:বিভূতি রচনাবলী (ষষ্ঠ খণ্ড).djvu/৩৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আদর্শ হিন্দুহোটেল لاكالا বাহির হইল এবং সন্ধ্যার পরে পুনরায় রাণাঘাটে ফিরিল। বেচু যখন নিজের হোটেলে চুকিল, তখন খাওয়াদাওয়া আরম্ভ হইয়াছে। পদ্মঝি ব্যস্তভাবে বলিল—কি হ’ল কর্তা ? বেচু বলিল-আর কি, মিথ্যে ধাতায়াত সার হ’ল, ছুটে টাকা বেরিয়ে গেল। তারা বলে —এ , আমাদের হাতে নেই, টেণ্ডার মঞ্জুর হয়ে বোর্ডের কাছে চলে গিয়েছে। এখন আর আপীল খাটবে না। —তবে ষাও কাল হাজারির কাছেই যাও— তার দরকার নেই। বাড়ুষ্যে মশায় আসবার সময় বল্পেন—ওঁর হোটেল আর আমার হোটেল একসঙ্গে মিলিয়ে দিতে। এ ঘর ছেড়ে দিয়ে সামনের মাসে ওঁর ঘরেই— পদ্মবি বলিল—এ কিন্তু খুব ভাল কথা । ও ছোটলোকটার কাছে না গিয়ে বাড়ুৰ্যে মশায়ের সঙ্গে কাজ করা ঢের ভাল । পরবর্তী পনেরো দিনের মধ্যে রাণাঘাট রেলবাজারে দুইটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা ঘটিয়া গেল। স্টেশনের আপ, প্ল্যাটফৰ্ম্মে নূতন হিন্দু-হোটেল খোলা হইল। শ্বেতপাথরের টেবিল, চেয়ার, ইলেকট্রিক আলে, পাখা দিয়া সাজানো আধুনিক ধরনের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন অতি চমৎকার হোটেলটি । হোটেলের মালিকের স্থানে হাজারির নাম দেখিয়া অনেকে আশ্চৰ্য্য হুইয়া গেল । আর একটি বিশিষ্ট ঘটনা, বেচু চকত্তির পুরানো হোটেলটি উঠিয়া যাইবে এমন একটা গুজব রেলবাজারের সর্বত্র রাটল । সেদিন বিকালের দিকে হাজারি তাহার পুরানো অভ্যাসমত চুণীর ধার হইতে বেড়াইয়া ফিরিতেছে, এমন সময় পদ্মঝিয়ের সঙ্গে রাস্তায় দেখা । হাজারিই পদ্মকে ডাকিয়া বলিল—ও পদ্মদিদি, কোথায় স্বাচ্ছ ? পদ্মঝি দাড়াইল । তাহার হাতে একটা ছোট পাথরের বাটি। সম্ভবতঃ কাছেই কোথাও পদ্মবিয়ের বাসা । হাজারি বলিল—বাটিতে কি পদ্মদিদি ? —একটু দম্বল, দই পাতবো বলে গোয়ালাবাড়ী থেকে নিয়ে যাচ্ছি। —তারপর, ভাল আছ ? —ত মন্দ নয়। তুমি ভাল আছ ঠাকুর ? এখানে কাছেই থাকো বুঝি ? এ কথার উত্তরে পদ্মঝি স্বাহ বলিল হাজারি তাহার জঙ্ক আদৌ প্রভত ছিল না। বলিল— এস না ঠাকুর, আমার বাড়ীতে একবার এলেই না হয়— —ত বেশ বেশ, চলো না পদ্মদিদি । ছোট বাড়ীটা, একপাশে একটা পাতকুয়া, অন্তদিকে টিনের রান্নাঘর এবং গোয়াল । *प्राकि ८ब्राम्नांकüाएउ ७कथांना भांछूद्र श्रांनेिब्रा एॉछांब्रिब्र जश्न दिइॉऐब्रां श्लि । एतजांब्रि