পাতা:বিভূতি রচনাবলী (ষষ্ঠ খণ্ড).djvu/৪১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বেণীগীর ফুলবাড়ী geళీ & —চারশো টাকা । নারাণবাবু অবাক হয়ে বল্পেন—এত টাকা কেন দিলেন ? কি বলে টাকা নিয়েছিল আপনার কাছ থেকে ? ঠাকুরমা বলেন,—কেন বলে তো বাবা এসব কথা জিগ্যেস করছো ? সে তো মূগ কলাইএর ব্যবসা করবে বলে টাকা নিয়েছে। কেন, পাচুও তো সেবার এসে ওই কথাই বলে গেল । নারাণবাবু রাগে জ্বলে উঠে কাপতে কঁপিতে বল্লেন-পাজী বদমাইস, ছুঁচো 1•••সেই রাস্কেলটাই তো যত নষ্টের গোড়া। অত বড় বদমাইশ কি আর আছে নাকি ? সেই তো পটলটকে ভালমাসুধ পেয়ে নষ্ট করবার চেষ্টা করছে। ওই জন্তেই আমার সামনে বেরোয় না। ব্যবসা না মুণ্ডু । টাকা নিয়ে দুলে-পাড়ায় রাজি দুলেণী বলে এক মাগী আছে, তারই ওখানে দুজনে ধাতায়াত করে—এর মধ্যে বোধ হয় সব টাকাই তার পাদপদ্মে ঢেলেছে। ব্যবসা ! ম। আর ঠাকুরমা মাথায় হাত দিয়ে বসে পড়লেন । দাদা ধে এমন ব্যাপার করতে পারে এ সবারই ধারণার অতীত । নারাণবাবু বল্পেন—আমিই কি আগে ছাই জানতাম । জানলে এমনতরো হয় ? আমার সামনে তো দুজনের কেউ-ই বড় একটা আসে না, পরম্পরে শুনলাম এই ব্যাপার চলছে । শুনলাম খুব টাকা ওড়াচ্ছে। জোড় জোড়া শাড়ী আসছে রাণাঘাটের বাজার থেকে মাগীর জন্যে । আজ খাবার, কাল খাগড়াই বাসন । বোধ হয় মদও ধরেছে । তাই ভাবলাম আপনাকে একবার কথাটা জিগ্যেস করা দরকার যে, আপনি টাকা দিয়েছেন কিনা। তাই আজ এলুম। ঠাকুরমা মাথায় হাত দিয়ে কাদতে লাগলেন । বাবার বহুকষ্টে উপার্জন করা পয়সা— ছেলের সব মূর্খ ও নাবালক—ধ৷ কিছু আছে, সংসারের অসময়ে কাজে লাগবে বলেই আছে । এখনও আমার দুই বোনের বিয়ে দিতে বাকী ! এ অবস্থায় বিধবার পুজি সামান্ত টাকার মধ্যে চরিশো টাকা এক দুলে মাগীর পেছনে এভাবে ওড়ানো ? সমস্ত রাত পরামর্শ করার পরে ধার্ঘ্য হলো যে, পরদিন সকালে নারাণবাবু আমায় সঙ্গে নিয়ে যাবেন বন্দিপুরে এবং কালই দাদাকে আমি ঠাকুরমার অম্বখ হয়েছে এই কথা বলে বাড়ী ফিরিয়ে আনব । বন্দিপুর খেতে হয় মদনপুর স্টেশনে নেমে । মাঠের মধ্যে দিয়ে ক্রোশ দুই হেঁটে তো বিকেলে বন্দিপুর পৌছানো গেল। বাড়ী থেকে খেয়েই বেরিয়েছিলুম। পাচুমামা বাড়ীতে নেই, দাদা ও নেই—শুনলাম তারা কানসোনার বাজারে গিয়েছে । আমি পাচুমামার বাড়ীর সামনে একটা বেগগাছ তলায় বসে আছি, কে একজন SBBBBBSS BBB BB BBB BBBB BD CMGB BB BBB BB BBD DDS BBBB BBBSSSBBBB BB BBB BBB GGGB BSBB BBBSB BBBS BB B