পাতা:বিভূতি রচনাবলী (ষষ্ঠ খণ্ড).djvu/৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আদর্শ হিন্দুহোটেল Y&&. টাকা পাৰ। কিন্তু এ টাকার আমার কোন দরকার নেই কাকাবাৰু। পাঁচজনের উপকাম্বের জন্ধে খরচ করেই স্থখ । —ৰা ভাল বোঝ মা করে। আমি তোমায় কি বলব ? —কাকাবাবু, আপনি বম্বে যাচ্ছেন নাকি ? -ξΠ 271 অতসী ছেলেমানুষের মত আৰদ্বারের স্বরে বলিল—আমায় নিয়ে যাবেন সঙ্গে করে ? বেশ বাপেঝিয়ে থাকবে, আপনাকে রোধে দেৰ—আমার খুব ভালো লাগে দেশ বেড়াতে । —ষেও মা, এবারটা নয়। আমি তিন বছর থাকব সেখানে। দেখি কি রকম স্ববিধে অস্ববিধে হয়। এর পরে ক্ষেও । —ঠিক কাকাবাৰু? কেমন মনে থাকবে তো ? —ঠিক মনে থাকবে । ৰাও এখন শোও গিয়ে মা, অনেক কষ্ট হয়েছে গা তে, পঞ্চাল সকাল বিশ্রাম কর গিয়ে। পরদিন বিবাহ। টেপির নরম হাতখানি নরেনের বলিষ্ঠ পেশীবন্ধ হাতে স্থাপন করিবার সময় হাজারির চোখে জল আসিল । কতদিনের সাধ—এতদিনে ঠাকুর রাধাবল্পত পূর্ণ করিলেন। বংশীধর ঠাকুর বরকর্ড সাজিয়া বিবাহ-মজলিসে বসিয়া ছিল। সেও সে সময়টা আবেগপূর্ণ কণ্ঠে বলিয়া উঠিল—হাজারি-মা ! কাছাকাছি সব হোটেলের রাখুনী বামুনেরা তাহাদের আত্মীয়-স্বজন লইয়া বন্ধৰাষ্ট্ৰী সাজিয়া আসিয়াছে। এ বিবাহ হোটেলের জগতের, ভিন্ন জগতের কোনো লোকের নিমন্ত্রণ হয় নাই ইহাতে । ইহাঙ্গের উচ্চ কলরব, হাসি, ঠাট্টা ও ইাকডাকে বাড়ী সরগরম হইয়া উঠিল । বিবাহের পরদিন বর-কনে বিদায় হইয়া গেল। বেশীদূর উহারা ৰাইবে না। এই রাণাঘাটেরই চুপীর ধারে বংশীধর একখানা বাড়ী ভাড়া করিয়াছে পাচ দিনের জন্ত। সেখানে দেশ হইতে বংশীধরের এক দূর-সম্পর্কের বিধবা পিসি (বংশীধরের স্ত্রী মাৱা গিয়াছে বহুদিন ) আসিয়াছেন বিবাহের ব্যাপারে। বৌভাত সেখানেই হইবে। হাজারি একবার রেলওয়ে হোটেলে কাজ দেখিতে যাইতেছে, বেলা জান্দাজ দশট, ৰেচু চকত্তির হোটেলের সামনে ভিড় দেখিয়া খামিয়া গেল। কোর্টের পিওন, বেলিফ, ভিড়ের মধ্যে দাড়াইয়া আছে আর আছে রামরতন পালচৌধুরী জমাদার। ব্যাপার কি জিজ্ঞাসা করিয়া জানিল মহাজনের জেনার দায়ে বেচু চক্ষত্তির হোটেল লীল হইতেছে। হাজারি কিছুক্ষণ থমকিয় দাড়াইয়া ব্লছিল। তাহার পুরোনো মনিবের হোটেল, এইখানে cन और्ष गाङ ब९गञ्च शाश्व-श्ःtष कांफ्रेोऐब्रांtछ् ।। ७ड निम्नब cशंदलेली जांज खैटैिब्रा cशन !