পাতা:বিভূতি রচনাবলী (ষষ্ঠ খণ্ড).djvu/৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আদর্শ হিন্দুহোটেল هند রাধু মুখুয্যের বাড়ী রাত্রে আহারের আয়োজন ছিল যথেষ্ট-খিচুড়ি, তাজাতৃদি, মাছ, ডিমের ভালনা, বড়াভাজ, টক, দই, আম, সন্দেশ । অতসীকেও খাইতে বলা হইয়াছিল কিন্তু সে আসে নাই। টেপি ডাকিতে গেলে কিন্তু অতলী বলিল, তাহার মাথা ভয়ানক ধরিয়াছে, সে যাইতে পারিবে না । শেবরাত্রে খান গাড়ী করিয়া সকলে আবার রাণাঘাট আলিল। পূরের পর হাজারি একটু ঘুমাইয়া লইল। ট্রেন নাকি সারারাত চলিবে, কখনও সে অতদূর ষায় নাই, অতক্ষণ গাড়ীতেও থাকে নাই। ঘুম হইবে না কখনই । যাইবার সময়ে টেপির মা ও টেপি কাদিতে লাগিল। কুহমও ইহাদের সঙ্গে যোগ দিল । অতসী সকলকে বুঝাইতে লাগিল—ছি, কঁদে না, ওকি কাকীম ? বিদেশে যাচ্ছেন একটা মঙ্গলের কাজ, ছিঃ টেপি, অমন চোখের জল ফেলে না ভাই । হাজারি ঘরের বাহির হইয়াছে, সামনেই পদ্মঝি। পদ্মঝি বলিল—এখন এই গাড়ীতে যাবেন ঠাকুর মশায় ? —স্থ্য, পদ্মদিদি এবেলা খদের কত ? —ত চল্লিশ জনের ওপর। সেকেন কেলাস বেশী । —ইলিশ মাছ নিয়ে এসেছিলে তো ? পদবি হাসিয়া বলিল-ওম, তা আর বলতে হবে ? যতদিন বাজারে পাই, ততদিন ইলিশের বন্দোবস্ত। আষাঢ় থেকে আশ্বিন—দেখেছিলাম তো ও হোটেলে । —হ্য। সে তোমাকে আর আমি কি শেখাবো ? তুমি হোলে গিয়ে পুরোনো লোক । বেশ ছশিয়ার থেকে পদ্মদিদি । ভেবে তোমার নিজেরই হোটেল। পদবি এক অভাবনীয় কাও ঘটাইল । হঠাৎ কুকিয়া নীচু হইয়া বলিল—দাড়ান ঠাকুর মশাই, পায়ের ধুলোটা দেন একটু— হাজারি অবাক, স্তম্ভিত । চক্ষুকে বিশ্বাস করা শক্ত। এ কি হইয়া গেল! পদ্মদিদি তাহার পায়ের উপর উপুড় হইয়া পড়িয়া পায়ের ধূলা লইতেছে এমন একটা দৃগু কল্পনা করিবার দুঃসাহসও কখনো তাহার হয় নাই। কোন সৌভাগ্যটা বাকী রহিল তাহার জীৱনে ? স্টেশনে তুলিয়া দিতে আসিল দুই হোটেলের কর্মচারীর প্রায় সকলে—তা ছাড়া অতসী, টোপ, নরেন। বাহিরের লোকের মধ্যে বদ্ধ বাড়ধ্যে। বহু বাড়ধ্যে সত্যই আজকাল হাজারিকে ৰণেই মানিয়া চলে। তাহার ধারণা হোটেলের কাজে হাজারি এখনও অনেক বেশ উন্নতি দেখাইবে, এই তো সবে শুরু। " জভদ পারে ধুলা লইয়া বলিল—আসবেন কিন্তু পূজোর সময় কাকাবাবু, মেয়ের বাড়ীর ८नशखद्र ब्रहेण । ठेिक श्रांनप्यन টেপি চোখ মুছিতে মুছিতে বলিল—খাবারের পুটুলিটা ওপরের তাক থেকে নামিয়ে কাছে স্বাখো বাৰ, নামাতে ভুলে যাবে, তোমার তো ह* थांtक ना किडू । चांछ ब्रांखि८ब्रहे cष७,