পাতা:বিভূতি রচনাবলী (সপ্তম খণ্ড).djvu/১৫১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তা দাদা, আমি তো আর পর ভাবি নে। এলাম একটা চাকরি-টাকরি দেখতে । সংসার আর চলে না। বলি-যাই, দাদার বাসা রয়েছে। নিজের বাড়ীই। সেখানে থাকি গে, একটা হিয়ে না করে এবার আর হঠাৎ বাড়ী ফিরছি নে। কিছুদিন ধরে কলকাতায় না थाकाज किङ्ग श्ञ ना। অবনীর মতলব শুনিয়া ধৰ্ছবাৰুর মুখের ভাব অনেকটা ফঁাসির আসামীর মত দেখাইল । তবুও ভদ্রতাঙ্গুচক কী একটা উত্তর দিতে গেলেন, কিন্তু গল দিয়া ভাল স্বর বাহির হইল না । আহারাদির পর বন্ধুবাবুর স্ত্রী বলিল, আমি বাড়ীওলার পিসীর সঙ্গে গিয়ে না হয় শুই, তুমি আর অবনী ঠাকুরপো— - বহুবাৰু চোখ টিপিয়া বলিলেন, তুমি পাথুরে বোকা। কষ্ট ক'রে শুতে হচ্ছে এটা অবনীকে দেখাতে হবে, মইলে ও আদৌ নড়বে না। কিছু না, এই এক ঘরেই সব শুতে হবে । - যন্ধুবাবুর আশা টিকিল না। সেই ভাবে হাত-পা গুটাইয়। ছোট ঘরে শুইয়। অবনী তিন দিন দিব্য কাটাইয়া দিল। যাওয়ার নামগন্ধ করে না। একদিন বলিল, দাদা, চলুন, আজ বউদ্বিদিকে নিয়ে সব স্বদ্ধ, টকি দেখে আসি। পয়সা রোজগার করে তো কেবল সঞ্চয় করছেন, কার জন্যে বলতে পারেন ? ছেলে নেই, পুলে নেই। যন্ধুবাবু হাসিয়া বলিলেন, তা তোমার বউদিদিকে তুমি নিয়ে গিয়ে দেখাও না কেন ? —হ্যাঃ, আমার পয়সাকড়ি যদি থাকবে— অবনী একেবারে নাছোড়বান্দা। অতি কষ্টে যত্নবাৰু আপাতত তাহার হাত এড়াইলেন। কয়েক দিন কাটিয়া গেল। যুদ্ধের খবর ক্রমশই ঘনীভূত। বৈকালে চায়ের মজলিসে ক্ষেত্রবাবু বলিলেন, শুনেছেন একটা কথা ? রেজুনে নাকি কাল বোমা পড়েচে । জ্যোতিবিনোদ বলিলেন, বল কী ক্ষেত্র ভায়া ? কাগজে এখনও বেরোয় নি, তবে এই রকম গুজব । শ্ৰীশবাবু চায়ের পেয়ালা হাতে আড়ষ্ট হইয়া থাকিয়া বলিলেন, আমার ছোট ভগ্নীপতি যে থাকে সেখানে ! তা হলে আজই একটা তার করে— यश्वांबू e cछाडिसिानान शंक्वेषtनहे राखडांश्व बजिtनन, श उiप्रl, १e-७भूनि ७कल्ले उiप्त कब्र अांवश्रु । —দাদা, আমার হাতে একেবারে কিছু নেই—কত লাগে রেজুনে তার করতে, তাও তো জানি নে । ক্ষেত্রবাৰু বলিলেন, তার জন্যে কী, আমরা সবাই মিলে দিচ্ছি কিছু কিছু। আর ভূমি ক'রে দাও ভায়া, দেখি, কার কাছে কী আছে !