পাতা:বিভূতি রচনাবলী (সপ্তম খণ্ড).djvu/৩৩৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

éșe बेिङ्कडि-ब्रध्नांक्जैौ কখন তার চোখ ছাপিয়ে জল গড়িয়ে পড়লো ওয় অজ্ঞাতসারে । ইনপেক্টরবাবু বললেন—কেঁদে না খোকা । যাও, বাড়ী যাও। তোমার নামটা খুব বড় একজন ভালো লোকের নাম। ইতিহাসের প্রসিদ্ধ লোক, বুঝলে, যাও— স্কুল থেকে বাড়ী যাবার পথে আবুল বললে—এচড় আজ না দিয়ে কাল দিলেই ছোত । আজ তো পড়াই হোল না। তোকে কি বলছিল রে ইন্‌পেক্টর বাৰু ? হারুণ বললে—তুই পাড়গে যা এচড়। বিপনে মাস্টারকে আজ এখুনি চার-পাচখানা দিয়ে আসি। কাল নইলে আজকের শোধ তুলবে। কি মুশকিলে পড়েছিলাম আজ বল তো ! t বেলা দুপুর উত্তীর্ণ হয়ে গেলে দুজনে বাড়ী পৌঁছল। মুলেখা অজপাড়াগায়ের পথে যখন গাড়ী ঢুকলো তখন স্থলেখার কান্না এল। এই সে কলকাতায় ইস্কুল-কলেজে পড়েছিল ? এই পাড়াগাঁয়ে শ্বশুরবাড়ী হবে, যত অশিক্ষিতাদের মাঝখানে দিন কাটাতে হবে । কলকাতার নীলিমাদের বাড়ী গিয়ে প্রতি সন্ধ্যায় চায়ের আডঙা, সেখানে জগদীশ বড়ুয়া ও হিরন্ময় মিত্র সম্বন্ধে আলোচনা, ভয়েল কাপড়ের জরির ধারে কি রঙের পাড় সেলাই হবে এ-সম্বন্ধে গভীর গবেষণা, গৌরীদের বাড়ী গিয়ে রেডিওতে নতুন নতুন গান শোনা—সব শেষ হয়ে গেল । গানের সে ভীষণ ভক্ত। ভালো গান শুনতে পেলে আর কিছু লে চায় না । এ-সবের এই পরিণতি ? এই জন্তে কাক তাকে ইস্কুলে দিয়েছিলেন ? না দিলেও পারতেন। আরও অল্প-বয়সে বিয়ে দিলেও চলতো । তার চোখ ফোটবার আগেই । কথাটা সে কাউকে বলতেও পারলে লা, বলতে পারলে বোঝা নেমে যেতে অনেক । স্বামীকে তার পছন্দ হয়েছিল। স্বামী খামবর্ণ, অল্প বয়েস। বি-এ পাশও করেচেন। কিন্তু হোলে কি হবে, তিনি বিদেশে চাকরি করেন; গল্প-গুজব করবার জন্তে তাকে পাওয়া যাবে না সব-সময় । অশিক্ষিতাদের মধ্যে অজপাড়াগায়ে এক-একাই দিন কাটাতে হবে। মরে যাবে সে । নীলিমা কতদূরে পড়ে রইল, ও এবার আই-এ পাশ করবে-সামনে কত আনন্দভরা মুক্ত জীবন! cन जांभ्रेक cशंण, क्रूज जणां*प्त्वद्र घण-कॅकिब्र भाप्म । जौवप्नञ्च १ीडि ७ब्र बक शङ्ग গেল । arct]] হয়েচেs*•••• একটি জীর্ণ একতলা বাড়ীর সামনে ওদের গাড়ী এলে পৌছলো। কতকগুলো প্রাচীন,