পাতা:বিরাটপর্ব্ব (হরিনাথ ন্যায়রত্ন).pdf/১০৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিরাটপূর্ব l عيية সীমান্য নহে, বিশেষতঃ অনন্যসাধারণ ব্রাহ্মণ্যরূপ অমোঘ ব্রহ্মাস্ত্রও আছে । বেদ বেদান্ত পুরাণাদি ৰিজ্ঞান বিষয়ে জমদগ্ন্য ব্যক্তিরেকে আপনাদিগের অপেক্ষ। আর কে প্রধান হইত্তে পরিবে । এক্ষণে - অtচাৰ্য্যপুত্র ক্ষমা করুন, এ স্থ হভেদনের সময় নহে । বলের যতগুলি বাসন আছে, ভক্ষ্মধ্যে গৃহ ভেদনকেই পণ্ডিতের প্রধান বলিয়। গণনীয় করিয়াছেন । অনস্তর অশ্বথামা ভীষ্মবচন অনুমোদিত করিয়া কহিলেন এ সময় অপমাদিগের এরূপ করা উচিত্ত হয় ম{ বটে, কিন্তু গুরু যে কথা কহিয়াছেন তাহার কারণ এই, কোন বিষয়ে কোন কথা উপস্থিভ হইলে পণ্ডিণ্ডের যথার্থই ঘলিয়া থাকেন । অপক্ষপাতী ব্যক্তি গুণবাৰু শত্রুর ও গুণ বর্ণন এবং দেtষাশিত্ত গুরুর ও দোষ প্রদশনে ক্ষান্ত হইতে পারেন না । বিশেষতঃ গুরুগণ সৰ্ব্বদ। পুত্রনিৰ্ব্বিশেষে শিষ্যের প্রশংসা করিয়া থাকেন । অনন্তর ভূর্য্যোধন আচাৰ্য্যকে সম্বোধন করিয়৷ কুঁহিলেন, মহাশয় ক্ষম। করুন, আপনি সন্তুষ্ট থাকিলে অtমাদিগের সর্বত্র মঙ্গল হইতে পরিবে, এই কথ। বলিয়া, ভীষ্ম কর্ণ ও কৃপাচাৰ্য্য সমভিব্যাহারে আচার্যের রোষ পরিহার করিলেন । তখন আচার্য্য কহিঙ্গেন, জামি ভীষ্মের বাক্যেই প্রসন্ন হইয়াছি শুন্নিমিত্ত চিস্তা নাই । পরে ভীষ্মকে সম্বোধন করিয়া কহিলেন, এক্ষণে সময়োচিত কাৰ্য্য করাই শ্রেয়ঃ যাহাতে পার্থ রাজার প্রভি গুণক্রমণ করিতে ন পারে, এবং রাজা কোন মতেই তাহার হস্তে পতিত না হন, এমন্ত সুনীতি, বিধান কর । ত্রয়োদশ বর্ষ অতীত ন হইলে পার্থ কখনই আত্মপ্রকাশ করিত না ।