পাতা:বিরাটপর্ব্ব (হরিনাথ ন্যায়রত্ন).pdf/২৬

বিরাটপৰ্ব্ব । సి রূপী অজ্জনকে কুমারীপুর প্রবেশে আদেশ করিলেন । ধনঞ্জয়কে কেহই চিনিতে পারিল না । অনন্তর নকুল অশ্বপালবেশে রাজসভায় প্রবিষ্ট হইলে, তদীয় রূপ বিলোকনে সকলেরই বোধ হইতে লাগিল, যেন প্রভাকর ভূমিতে সমুদিভ হইয়াছেন । মৎস্যরাজ পাগুনন্দনকে প্রৰিষ্টমাত্র অশ্বশালার প্রক্তি পুনঃপুনঃ দৃষ্টিপাভ করিতে দেখিয়া সভাসদদিগকে জিজ্ঞাসা করিলেন, এই অমরতুল্য যুবা কোথা হইভে অtসিয়াছে, এ ব্যক্তি অশ্বদিগের প্রতি যেরূপ দৃষ্টি করিতেছে বোধ হয় অবশ্যই অশ্ববিদ্যায় বিচক্ষণ হইবে, অক্তএৰ ইহাকে শীঘ্র প্রবেশ করাও । অনন্তর নকুল নৃপ সন্নিধানে গমন করিয়া, রাজার জয় হউক বলিয়া দগু{য়মান হইলেন, এবং বলিঙ্কেন মহারাজ আমি অশ্ববিদ্যায় অভি সুপণ্ডিত, অীপনকার অশ্বস্থত হইবার মানসে আসিয়াছি । রাজ কহিলেন আমি ভোমাকে যান, ধন ও নিবেশন সমস্ত সমর্পণ করিতেছি, তুমি মদীয় প্রধান সারথি হুইবার যোগ্য বট, কিন্তু এখন কোথ। হইতে ও কি হেতু আসিয়াছ, ভোমার নাম ও ব্যবসায়ই বা কি সভ্য করিয়া বল ৷ নকুল কহিলেন আমি পুৰ্ব্বে রাজা যুধিষ্ঠিরের অশ্বরক্ষক ছিলাম, হয়গণের প্রকৃভিপরীক্ষণে, শিক্ষাপ্রদানে ও দুষ্ট ঘোটক বশীভূত করণে এবং অশ্ব চিকিৎসায় আমার সম্পূর্ণ পারদর্শিত আছে। অধিক কি, আমি বড়বাকেও বশীভূত করিতে পারি এবং মৎপ্রতিপালিন্ত তুরঙ্গগণ নিরস্তুর ভরি ৰছন করিলেও কান্ডর হয় না। রাজা যুধিষ্ঠির আমার এই সমস্ত গুণে অভ্যন্ত সন্তুষ্ট ছিলেন । ভিনি জামাকে সৰ্ব্বদাই