পাতা:বিরাটপর্ব্ব (হরিনাথ ন্যায়রত্ন).pdf/২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

९० বিরাটপৰ্ব্ব । গ্রস্থিক বলিয়া ডাকিতেন । এ কথায় মৎস্যপতি নকুলের প্রতি অতিতুষ্ট হইয়া, অদ্যাবধি তুমি আমার যাবতীয় অশ্ব ও অশ্বপালগণের অধ্যক্ষ হইলে, তাহারা সকলেই তোমার অধীন থাকিবে, এই কথা বলিলে, নকুল অশ্বশালায় গমন করিলেন । এইরূপে ত্ৰৌপদী সহ পঞ্চ পাণ্ডব স্ব স্ব প্রতিজ্ঞামুসারে প্রকৃত গোপন করিয়া বিরাটনগরে ছদ্মবেশে অবস্থিতি করিতে লাগিলেন । সময়পালন পৰ্ব্ব । বৈশম্পায়ন জনমেজয়কে সম্বোধন করিয়া কহিলেন অতঃপর আপনকার পুর্ব্ব পিতামহগণ বিরাটনগরে যে প্রকারে অজ্ঞাতচারী হইয়াছিলেন শ্রবণ করুন । পাগুবশ্রেষ্ঠ রাজা যুধিষ্ঠির সভাস্তার পদে অভিষিক্ত হইয়। বিবিধ সদ্বগুণে যাবতীয় ব্যক্তিকে বশীভূত, ও মৎস্যপত্তিকে সাভিশয় সন্তেষিত করিলেন । বিরাটরাজ অভ্যস্ত প্রীত হইয়া পুরস্কার স্বরূপ যে কিছু অর্থ প্রদান করেন, যুধিষ্ঠির ভৎক্ষণাৎ তাহ। ভ্রাতৃবর্গ মধ্যে বিভক্ত করিয়া লয়েন । এবং কখন কখন রাজার অজ্ঞাতসারে পাশক্রীড়াজিত ধন ভ্ৰাভাদিগকে বন্টন করিয় দেন । মধ্যম পাগুৰ ভীমসেন বিরাট প্রদত্ত বিবিধ ভোজনীয় ও সুস্বtছু মাংস বিক্রয়চ্ছলে ভ্রাতৃবর্গকে প্রদান করেন। অক্ষুন অন্তঃপুর মধ্যে পরিভোষিক স্বরূপ যে সমস্ত বস্ত্র প্রাপ্ত হয়েন, তাহ। ৰিক্রয়চ্ছলে সকলকেই বিভাগ করিয়া দেন । সহদেব গোপমধ্যে