পাতা:বিরাটপর্ব্ব (হরিনাথ ন্যায়রত্ন).pdf/৩৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিরাটপর্যর্ব । ই ৯ জুীর কিছুমাত্র শাসন করিলেন না । ঈদৃশ ব্যক্তি রাজপদবীলাভে নিতান্ত অযোগ্য এবং ঈদৃশ দসু্যসদৃশ রাজা রাজসভার একান্ত অনুপযুক্ত । কীচক যে অতি নরাধম ও পাপাত্মা, তাহ সকলেই জানেন । এবং এই ভূপালও যে অতি অধাৰ্ম্মিক তাহাও বিলক্ষণ প্রভীয়মান হইল । এই সকল পরিষদগণও অতি পামর ও অভ্যন্ত অবিবেকী, যে হেতু ইহার এখন পর্য্যন্তও এবম্বিধ ধৰ্ম্মবিদ্বেষক দুৰ্ম্মভি ভূপালের সেবা করিতেছেন । অনস্তর বিরাটরাজ সৈরিন্ধীকে সম্বোধন করিয়া কহিলেন আমি তোমাদিগের উভয়ের পরোক্ষ বিষয় জ্ঞাণ্ড নহি, সুতরাং কি করিতে পারি। পরে সভাসদগণ দ্রেীপদীকে শত শত সাধুবাদ প্রদান করিয়া বলিলেন ইনি র্যাহার ভার্ষ্য র্তাহার সৌভাগ্যের পরিসীম। নাই, ইহার তুল্য পভিপ্রাণী সতী পৃথিবীতে দেখিতে পাওয়া যায় না, ইনি সামান্য মানুষী নহেন, অবশ্যই দেবকন্য{ হইবেন । এইরূপে সকলেই দ্রৌপদীকে প্রশংসা করিতে লাগিলেন । তখন যুধিষ্ঠির দ্রৌপদীকে সম্বোধন করিয়া বলিলেন সৈরিন্ধুি! তোমার আর ভয় নাই, রাজমহিষী সন্নিধানে গমন কর, পতিত্রত হইয়া পতিনিন্দ করা কখনই যুক্তিযুক্ত ও ধৰ্ম্মসম্মত নছে । পতিসেবায় পরলোকে পরম মঙ্গল হইবার সম্ভাবন। বোধ হয় তোমার স্বামী সেই গন্ধৰ্ব্বগণের এখনও ক্রোধের সময় উপস্থিত হয় নাই, হইলে উrহারা অবশ্যই তোমার নিকট উপস্থিত হইত্তেম, অসময়ে ভঁtহাদিগকে ভৎসম করিলে কি হইবে । অতএব ব্লথ রোদন করিয়া নৃপত্তির পাশক্রীড়ার বিঘ্নকারিণী হুইও না, যাও, গন্ধৰ্ব্বের। অবশ্যই