र्षांधूंषेिक्षांनं छिftoft९ुङि च चांङ्गखनद्म त्रेिनि ॰विचिडि एऎट्स् नां । স্বায়ু যে রাসায়নিক ভাৰে (Chemically) ৰিমিশ্রিত পদার্থ লছে, ইছা তাহার একটী বিশিষ্ট প্রমাণ। e २ । ५कौ ननांtर्ष# गश्ङि अश्रब्र नशंरर्षद्र ब्रांजांब्रनिक মিলন হইলে পরমাণুর গুরুত্ব-সংখ্যার অনুপাত অনুসারে এইরূপ মিলন ঘটা থাকে। তাদৃশ অনুপাত ভিন্ন অপর কোন প্রকারে dहे अकब्र भिणन श्द्र ना। क्रुि बांबू भाषा अन्निरजन ७ লাইষ্ট্রোজেন যে পরিমাণে অবস্থান করে, তাহাতে পারমাণবিক গুরুত্ব সংখ্যার কোন প্রকার অনুপাত পরিলক্ষিত হয় না— স্বতরাং বায়ু রাশিতে অক্সিজেন ও নাইটে জেনের যে মিলন আছে, উহা রাসায়নিক মিলন নহে। ৩। রাসায়নিক সংমিলিত পদার্থ বিশ্লিষ্ট করিলে উহাদের উপাদানগুলির কোনও পার্থক্য পরিলক্ষিত হয় না-উবাদের পরিমাণের অনুপাতেও ব্যতিক্রম হয় না। কিন্তু বায়ুতে জন্সিজেন ও মাইট্রোজেনের পরিমাণ সকল সময়ে একই পরিমাণে পরিলক্ষিত হয় না। অবস্থা ভেদে উহাদের পরিমাণে বিভিন্নত দেখা যায়। বায়ু যদি রাসায়নিক বিমিশ্রণের ফল হুইত, তাহা হইলে এইরূপ উপাদানের পরিমাণেও অনুপাতে পার্থক্য পরিলক্ষিত হইত না । সুতরাং সিদ্ধান্ত হুইল যে বায়ুতে অক্সিজেন ও নাইটোজেনের যে বিমিশ্রণ দেখিতে পাওয়া যায়, উহা রাসায়নিক বিমিশ্রণ নহে । প্রফেসর য়ামজে ও হার্ড র্যালে বায়ুয়াশির পরীক্ষা করিতে করিতে উছাতে "আৰ্গন” নামক একটা অতিনব মূল পদার্থ নয়ঃ জেন ও প্রাপ্ত হইয়াছেন। বায়ুর সহিত অকৃলিজেন আর্গন (Argus) মিলিত করিয়া উহাতে স্থ,শ্ৰং তড়িৎ প্রৰিঃ করিয়া দিলে জক্ন্সিজেন ও নাইট্রোজেন রাসায়নিক ভাবে বিমিশ্রিত কইয়া যায়। কিন্তু কোনও একটী পদার্থ অবশিষ্ট রহিয়াছে দেখিতে পাওয়া যায়। এই পদার্থের নাম "আর্গন"। ইহার আণবিক গুরুত্ব ৪• । আর্গন অন্ত কোন মূল পদার্থের সহিত মিলিত হয় না। বায়ুমধ্যে যে পরিমাণ নাইটোজেন থাকে, তাহার শতকরা এক ভাগ আর্গন । ইহার স্বরূপ, প্রভাব ও প্রতিপত্তি সম্বন্ধে এখনও সবিশেষ কিছুই জানা যায় নাই। নাইটুে জেনের একটি প্রয়োজনীয়তা ইতঃপূর্বে উক্ত হুইয়াছে ; অর্থাৎ অৰুসিঞ্জেনের দাহিকাশক্তিকে জগতের প্রয়োজলীয় কার্ধ্যে সংঘমিত রাখার নিমিত্ত নাইটুে জেনের সবিশেষ নতুন প্রয়োজন। নাইট্রোজেন ভূমির মধ্যে ८एब्राजीवैंड1 থাকায় জমীর উৎপাদিকা শক্তি প্রবর্ধিত হয়। কিন্তু ইহার প্রয়োজনীয়তা লম্বন্ধে রসায়নশাস্ত্রবিদ পণ্ডিত গণ এখনও সবিশেষ অভিজ্ঞতা লাভ করিতে পারেন নাই । [ ets J
- বায়ুবিজ্ঞান
উদ্ভিদসমূহ সাক্ষাৎ সম্বন্ধে নাইট্রোজেন গ্রহণ করিতে পারে মা। गांश्किॉबिग्नाग्न व निधींग-2थान-किब्रॉब्र णोभमं९ जचरक ऐशंद्र নিজের কোন ক্রিয় পরিলক্ষিত ছয় মা । কেবল আকৃলিজেনের ङ्गिब्र-गश्रुममहे हेशंग्न अंशांनडम कांéीं रुणिब्र! श्मैिौङ्गफ इहेब्रां८छ् । अनित्जमब्र गश्ङि माहेरः एखम मिनिङ मा १ॉक्रिण, औषछाप्उद्र भत्क अक्निाबम श्फुिरुम्न मा हहेब्र अश्उिकब्रहे হইত। নাইটোজেনের পরিবর্ভে জন্ত কোন মূল পদার্থ বায়ুন্নাশিতে বিমিশ্রিত থাকিলে, তাহাতে বিষক্রিয়ার আশঙ্ক৷ বিদ্যমান থাকিত। আমরা যে সকল যান্ত্রিক নাইট্রোজেনমর •Into (Nitrogenous organic inatter) of to "if, বায়ুস্থ নাইট্রোজেনই যে সেই সকল পদার্থের পুষ্টসাধন করে, তাহাতে কোনও সন্দেহ নাই। সাধারণত: এজগতে যাহা কিছু দগ্ধ হয়, সেই দহন-ক্রিয়ার সময়ে নাইটিক এসিডের উৎপত্তি হইয়া থাকে। বলিতে কি, বায়ুরাশিতে তড়িৎ শক্তির ক্রিয়াতেও নাইটিক এসিড, উদ্ভূত হইয়া থাকে। এই নাইটিক এসিড আকাশস্থ আমেনিয়ার সহিত বিমিশ্রিত হইয়া নাইটেটু অব আমোনিয়া প্রস্তুত হয়। জন্মণ ডাক্তার স্কনবিল পরীক্ষা করিয়া দেখিয়াছেন, নাইট্রোজেন গ্যাস ও জল একত্র যোগে নাইট্ৰাইট অব আমেনিয়াতে পরিণত হয়। ইহা অকৃলিজেন সংযোগে অতি সত্বরে নাইটে অব আমোনাতে পরিণত হইয়া থাকে। এই নাইটুেই গুলি বৃষ্টির সহিত ধরাতলে পতিত হয়, সেই স্বযোগে ऐँझुिएशन्न মূলে নাইটুেট, সঞ্চিত হয়। উদ্ভিদ, মূল দ্বারা নাইটেট পদার্থ গ্রহণ করিয়া থাকে। পূৰ্ব্বোক্ত প্রণালীতে যে নাইট্রেট, উদ্ভূত হয়-উছাকে বৈজ্ঞানিকগণ “নাইটফিকেশেন” (Atmospheric nitrification) on ইহা স্বারা উদ্ভিদ জগতের যে অশেষ উপকার সাধিত হয় তাহ সহজেই বুঝা যাইতে পারে। কীৰ্ব্বণিক এসিড । বায়ুর অপর একটা উপাদান-কাৰ্ব্বণিক এসিড। উদ্ভিজ ও জাস্তব পদার্থের দগ্ধাবশেষ অঙ্গার নামে প্রসিদ্ধ। এই অঙ্গারকে রাসায়নিকগণ কাৰ্ব্বণ নামে অভিহিত করেন। কাঞ্চল বা অঙ্গার একটা মুল পদার্থ। হীরক গ্রাফাইট, এই অঙ্গারের ভিন্নরূপ মাত্র। কয়লা পোড়াইলে উহ্য অক্সজেনের সহিত মিশ্রিত হইয়া কাৰ্ব্বণিক এসিডু উৎপন্ন করে। शैग्नरुछ४ করলে তাহার ফলেও কাৰ্ব্বণিক এসিড উৎপন্ন হয়। টুমধ্যে अर्गोम ७ अनद्ध अत्राम्नथनि किुमान अश्ञिाष्श् । अजीब्र ग¥क এলে আমাদের অধিক কিছু বক্তব্য নাই। কাৰ্ব্বণিক এসিড, গ্যাল বায়ুর একটা উপাদান,—মতরাং তাহাই এখানে আলোচ্য। कार्सन ७ अकूनि छन भिगिठ इश्ञ श्रें थकब्र cपो*ि*
