পাতা:বিশ্বকোষ অষ্টাদশ খণ্ড.djvu/৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাঙ্গাল সাহিত্য (শৈবপ্রভাব) [ 8२ ] বাঙ্গাল সাহিত্য (শাক্তপ্রভাব) K --- কৰিচন্দ্র রামকৃষ্ণ পশ্চিম বঙ্গ এবং তৎপরবর্তী উক্ত কবিগণ পূৰ্ণৰজবাসী ছিলেন, এ কারণ র্তাহাজের গ্রন্থে স্ব স্ব প্রাদেশিক ভাষায় প্রভাব লক্ষিত হয়। রামকৃষ্ণের শিবায়নের তুলনায় পঞ্চৰত্ত্বা মৃগলুব্ধ পুথিগুলি ক্ষুদ্রায়তম এবং ভাষার লালিত্যে ও কবিত্বে বহু নিয়ে । - দ্বিজ ভগীরথের শিবগুণ-মাহাত্মা’ নামে আর এক খানি ক্ষুদ্র দুই শত বর্ষের হস্তলিপি পাওয়া গিয়াছে, গ্ৰন্থখানিতে তেমন কবিত্ব বা লালিত্যের পরিচয় না থাকিলেও সরল কবিতায় শিবের গুণকীৰ্ত্তন করা হইয়াছে। দ্বিজ হরিহরপুত শঙ্কর কবি ‘বৈদ্যমাথমঙ্গল’ নামে একখানি শিৰমাহাত্ম্য রচনা করেন। এই গ্রন্থের দুই শত বর্ষের পুথি পাওয়া গিয়াছে। ভাষার ভাবে ও উদ্দীপনাগুণে এখানিকে উপরোক্ত সকল শিব-মাহাত্ম্য হইতে শ্রেষ্ঠ বলিয়া মনে হয়। গ্রন্থকার বহু স্থানে যে শিবস্তুতি করিয়াছেন, তাহা তাহার শাস্ত্রজ্ঞানের ও ভক্তিহৃদয়ের প্রকৃষ্ট প্রমাণ। তাহার বর্ণনাও মধুর। তিনি শিবের এইরূপ বর্ণনা করিয়াছেন— şi - *লৰ সম শুভ্ৰ তেজঃ শিরে পঞ্চানন। ¢हथ cजोब्रांत्रग्रण दूहलवाश्म । ফৰ্ণেতে থাকুকি মাগ তুছিল শোভন । ** *िt *दप्रवि ¢थांtछ अनकिमी । महांशिशांकाँग्न आफैं छाँग्न c*ांtछ म१ि ॥ कब्रख्रल चैथशूद्री ६°itब्र शांषांचङ्ग । कर्ण भूठूछ। भूण citङ नानाश्ब्र ॥” (tबनानाष-वत्रण) এ দেশে রামেশ্বরের শিবায়ন বা শিবসংকীৰ্ত্তনখানিই বিশেষ প্রচলিত। কিন্তু গ্ৰন্থখানি বহু প্রাচীন নহে। কবি রামেশ্বর রাষ্ট্ৰীয় ব্রাহ্মণ, ঘাটালের নিকট বরদী পরগণার অন্তর্গত যন্থপুর গ্রামে র্তাহার বাস ছিল। হেমৎসিংহ তাহার উপর অত্যাচার করিয়া তাহার ঘর ভাঙ্গিয়া দেন, কবি উত্ত্যক্ত হইয়া মেদিনীপুরের অন্তর্গত কর্ণগড়ের রাজা রামসিংহের জাপ্রয় गtब्रन । ब्रांज ब्रांभगिश् उअछूभिद्र चशिश्वङि ब्रांखा ब्रशूरौद्र সিংহের পুত্র। কর্ণগড়ে এখনও রামেশ্বরের যোগাসন আছে। এখানে তিনি পঞ্চমুণ্ডী সাধন করিতেন। রামসিংহের পুত্র স্বাজ যশোবস্তের রাজত্বকালে রামেশ্বর শিবায়ন রচনা করেন।• সন ১১৭৯ সালের একখানি হস্তলিখিত শিবায়ন আমরা পাইরাছি, সুতরাং তৎপূর্বেই রামেশ্বরের শিবায়ন বিরচিত হয়, डशए७ जम्माङ् माहे । শিবমাহাত্মাস্বচক স্বতন্ত্র গ্রন্থ অধিকসংখ্যক না পাওয়া গেলেও পরবর্তী শাক্তপ্রভাবের সময় যে সকল মঙ্গল-সাহিত্যের কৃষ্ট হইয়াছে, তাহাতে বিশেষ ভাবে শৈবদিগের অসাধারণ প্রভাবের পরিচয় পাওয়া গিয়াছে। বঙ্গীয় প্রত্যেক হিন্দু গৃহস্থের নিত্য শিবপুজা করিবার যে বিধি প্রচলিত রহিয়াছে, তাহ সেই শৈবপ্রভাবের জলন্ত নিদর্শন। শাক্তপ্রভাব । তান্ত্রিক প্রভাব বিস্তারের সহিত গৌড়বঙ্গে শাক্তপ্রভাবের স্বত্রপাত। বৌদ্ধ পালরাজগণ সকলেই বৌদ্ধতান্ত্রিক এবং আর্য্যতার, বজ্রবারাহী, বজ্রভৈরবী প্রভৃতি শক্তির উপাসক ছিলেন। র্তাহাদের সময়ে বৌদ্ধশাক্তের সংখ্যাই অধিক হইয়াছিল, তৎপরে শৈবদিগের পুনরভু্যদয় কালে বহু তান্ত্রিক শৈবসম্প্রদায়ভুক্ত হইয়াছিলেন। কিন্তু শৈব ধৰ্ম্মের ‘মহাজ্ঞান’ উচ্চ শ্রেণীর লক্ষ্য হইলেও জন সাধারণের পক্ষে সুগম হইতে পারে নাই। সাধারণে চায়, দেবতার প্রভাক্ষ আমুকুল্য, বিপদে আপদে সাকার মূৰ্ত্তিতে অবতীর্ণ হইয়া ভক্তের বিপত্নদ্ধার;এরূপ না করিলে তাহার উপর সাধারণের ভক্তি শ্রদ্ধা অটল হইবে কেন ? তাহার। ও উচ্চ তত্বের অধিকারী নহে যে, শিবজ্ঞানের মহাতত্ত্ব হৃদয়ঙ্গম করিতে পারিবে ? সুতরাং শৈবগণ প্রথমে যেরূপ সাধারণের উপর শিবমাহাত্ম্য প্রচার করিয়া তাহাদিগের মতিগতি ফিরাইয়৷ স্ব স্ব দলে আনিতেছিলেন, কিছুকাল পরে তাহার ব্যতিক্রম দৃষ্ট হইল, ভক্তের নিত্য সাহায্যকারিণী ভক্তপ্রাণী ভগবতীর প্রভাবই অল্পকাল পরে জনসাধারণের উপর আধিপত্য বিস্তার করিল। শীতল, বিষহরী, মঙ্গলচণ্ডী, ষষ্ঠ প্রভৃতি দেবীর পুজাই জনসাধারণের মধ্যে প্রচলিত হইল । গীতলী-মঙ্গল । শীতলার পূজা বঙ্গের সর্বত্রই প্রচলিত। অথৰ্ব্ববেজে তক্ষন অর্থাৎ ছামৰসন্তের দেবতার স্তুতি আছে বটে, কিন্তু তাহাই ঠিক শীতলা দেবীমূৰ্ত্তিতে পৰ্যবসিত হইয়াছে কি না সন্দেহ। ভাৰ

  • “छट्टेनाब्रांशन भूनि, गडांब cरूलद्रकूनी,

वडि क्लङ्गदर्शों मांज्ञांइनं । उछ इछ कृठकोरुिं, tभाषéन छजबड़ों, च्छ प्रच् पच् िबन्न । . उछ इड बॉबर", भइथtब्लशिक्", गडी छभक्ऊँ नयनाँ * भूथिछ। भङ्गठबन्दी, छिङ्ख्यक्ष कृहे बब्रे, अएक्षा नभएङ्ग निएकछन । भूदिान दष्ट्रभूक, cश्य६ निश् उप्य अहत, ब्रोजी झांबनिरह tकण क्षैe । + छाहेब वधूद नरनैछ * {क्रिकइव)