鱗 ধাঙ্গালা সাহিত্য (শাক্তপ্রভাব) 瞿、 প্রকাশে মরিকা-চিকিৎসার শীতলা-স্তৰপাঠের ব্যবস্থা আছে এবং ভাবপ্রকাশোদ্ভূত শীতলাষ্টকের শেষে ইতি স্কাপুরাণে কাশীখণ্ডে শীতলাঠকসমাপ্তং এরূপ দেখা যায়। কিন্তু আমরা ৯৩° শকের হস্তলিখিত কাশীখণ্ডে, নারদপুরাণে কাশীখণ্ডের যে নির্ঘণ্ট দেওয়া আছে তন্মধ্যে আখৰা মুদ্রিত কোন কাশীখণ্ডে শীতলা বা শীতলাষ্টকের কিছুমাত্র আভাস পাই নাই ; এরূপ স্থলে ভাবপ্রকাশের শীতলাষ্ট্রক পরবর্তীকালের রচনা বলিয়া মনে করি, বাস্তবিক প্রাচীন কোন পৌরাণিক গ্রন্থে শীতলা প্রসঙ্গ নাই । প্রকৃত প্রস্তাবে পিচ্ছিলাতন্ত্রেই দেবীরূপে শীতলার প্রথম নিদর্শন পাই। তথায় দেবী শীতলা খেড়াঙ্গী, ত্রিনেত্র, কনকমণিভূষিত, দিগম্বরী, রাসভস্থ, সন্মার্জনী ও পূর্ণকুম্ভহস্ত মূৰ্ত্তিতে দেখা দিয়াছেন। হিন্দুর কোন প্রাচীন গ্রন্থে স্পষ্ট শীতলা পূজার প্রসঙ্গ ন৷ থাকায় আমাদের মনে হইয়াছে যে, বৌদ্ধতান্ত্রিকের নিকটই শীতলা দেবী সাকারমূৰ্ত্তিতে সৰ্ব্বপ্রথম পূজা পাইয়াছিলেন। কালে যখন তিনি হিন্দুর উপাস্ত হইলেন, তখন হইতে তিনি শিবশক্তি ও কগুপের.যোগজন্মা বলিয়া পরিগণিত হইলেন। গোঁড়বঙ্গে বসন্তরোগের প্রাচুর্ভাবের সহিত শীতলাপুঞ্জও সৰ্ব্বত্র প্রচলিত হয় এবং সেই সঙ্গে শীতলার গানও রচিত হই য়াছে। বহু কবি “শীতলা-মঙ্গল” রচনা করিয়া গিয়াছেন,— বঙ্গের নানা স্থানে সমারোহে শীতলাপুজাকালে সেই সকল মঙ্গল গীত হইয়া থাকে। এই সকল গান ডোমপণ্ডিত বা শীতল পণ্ডিতগণের নিজস্ব থাকায় সহজে পাইবার উপায় নাই। তন্মধ্যে পাঁচজন কবির পাচখানি মাত্র শীতলামঙ্গলের সন্ধান পাইয়াছি। এই চারিঞ্জন কবির নাম কবিবল্লভ দৈবকীনন্দন,নিত্যানন্দ চক্রবৰ্ত্তী, কৃষ্ণরাম, রাম প্রসাদ ও শঙ্করাচাৰ্য্য। এই কয় কবির মধ্যে দৈবকীনন্দনক আমরা অপর সকল কবি হইতে প্রাচীন মনে করি। দৈবকীনন্দনের আত্মপরিচয় হইতে জানা যায় যে, তাহার বৃদ্ধপিতামহের নাম পুরুষোত্তম ওরফে ঈশ্বর, প্রপিতামহের নাম ঐচৈতষ্ঠ, পিতামহের নাম গুমি এবং পিতার নাম গোপাল ; প্তাহার পূর্বপুরুষ প্রথমে বৰ্দ্ধমান জেলার অন্তর্গত হস্তিনানগর (হাতিন), তৎপরে কিছুদিন মাদারণে এবং অবশেৰে বৈষ্ণুপুরে चांनेिब्रा बांन कएकम ॥= थन्द्रबनणकांब्र१५ ८षमम प्रप्रांटेलए५ [ 8లి ]
- *oिfखtशङ्। शृङ्खंडिश्, झॉं★ङ मैचद्र मांत्र
बैtsछछ छांशं★ कूषांtन । * छछ इफ बैझांम, সকল গুণের নাম कडिकांश इंडिम जग्रtग्न ? ●ना इस बैटनांनाज, मानांकन कककांल দিবাস কলি বৈশ্যপূরে। . ' & - স্বস্ব পালা আরম্ভ করিাছেন, কবিরতের প্রতি সেরূপ কোন चप्रांरक्ञ इग्न नाहे । किमेिं रङ्ग छ ¢कांम बैठणांनसिएङग्न जघू८ब्रांtष ‘कैङणांभङ्गण' ब्रह्मां कश्मिीं थॉक्ट्विम । 数 कबिंदल्लष्ठ uरैक्रट* निंझ dइ जांङ्गस्र कब्रिग्रांtश्म- , “rडजिज कणान निशि, छत्रभाड़ बप्रकी, माणाकgछ करिङ कलाम ! tछांमाग्न छब्रनष्टtश, कोछघ्र £नषदक ऋण,, ভৰ পাএ লক্ষ পয়লাম । so cदङ अt vांच मई, कु'प्ले (जtर्श अञ्च, ' षब्र cश्री बशेफूना नाम । विनम बनड १ल, . बषिtन ब्रांषमदण, প্রথমে পুজিল মধুখাম । ক্ষপের তুলনা দিতে, नांश् ि¢नषि बिजभश्छ, अन्ना अॉनेि कहिtङ नांब्रिल ! নারদ পুজিল পাএ, রতল দুপুর গাএ, পদতলে নিবেদি সকল ॥•••••• সেটি বসন্ত ললে, ” উদিলে পরম মুঙ্গে, नानांtनर्ण दूष्णन अभिज। । यिनम यवक दल, ং কুড়িয়া চামাল, লোকে দেহ বসন্ত যাইল।" ইত্যাদি ( পুৰি ) কবিবল্লভের বর্ণনায় এখানে শীতল শিবশক্তি ভগবতীরূপে অতিস্থিত। মহাভাগবতপুরাণে রামচন্দ্র দেবীর আরাধনা করিয়া রাবণকে বধ করিয়াছিলেন, এখানে তাহান্নই আভাস। অবশু হিন্দু কবির হাতে দেবীর এরূপ পরিচয় কিন্তু অসম্ভব নহে, কিন্তু কবি দেবীর প্রকৃত পরিচয় দিতে বিস্ত হন নাই, তিনি গ্রন্থ মধ্যে লিখিছেন “ৰাম হাতে ছেল্য ও উলফৰাছন।" বামহস্তে পুত্ৰমুগু ও উলুদ্ধবাহন এরূপ কোন হিন্দু দেবীমূৰ্ত্তির পরিচয় নাই। শূন্তপুরাণে ও সকল ধৰ্ম্মমঙ্গলে আমরা পাইয়াছি যে, উলুকমুনিই ধৰ্ম্মনিরঞ্জনের বাহন। এই শীতলামঙ্গলেও লিখিত আছে—
- णां★नि rछत्रांrख &यां* tणदनिम्नझन । अक्र निगू भtश्न cनदछ ठिनजन ॥ गफ्नो कi:क कम्लि बूण-१ जक्नौ छ। কৰেন উলূক্ষমূমি য়িম্বৰ সাক্ষতে। তিলমাত্র আপোড়া পৃথিবীতে ঠাঞ্চি নাই। रैशङ्ग विीं iणि * जiनि gङ्गांश्[fं । উন্ধের কৰা দ্বীৰেজিলোচন। वाब छत्रचरण ऐकण पकrत्र शगन ।
aww.gs*. £भक्चि गृध्वाङ ब्रछ ৰিঙ্গ পাপলে "(৭ঙ্গদল),
