পাতা:বিশ্বকোষ অষ্টাদশ খণ্ড.djvu/৫৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিজ্ঞান বিজ্ঞান [ aరి( ) - ങ്ക-ബ്-l. * "চতুর্দশানাং বিদ্যানাং ধারণং হি যথার্থতঃ । (৬) শ্রডির কৰ্ম্মকাণ্ডে “বজ্ঞাদি কশ্বকৌশলকেও বিজ্ঞানমিতরৎ বিদ্যা যেন ধর্গে বিবর্ধতে ॥ ৰলিয়া অভিহিত করা হইয়াছে। .. অধীত্য বিধিবদ্বিস্তামর্থঞ্চৈবোপলভ্য তু। (৭) ক্ষণিক বিজ্ঞানবাদী বৌদ্ধগণ বলেন, বিজ্ঞানই আত্মা। ধৰ্ম্মকাৰ্য্যারিবৃত্তশ্চেন্ন তদ্বিজ্ঞানমিষতে ॥” এই আত্মাই আমাদের জ্ঞানের কারণস্বরূপ। মনের অভ্যন্তরে ( কুৰ্ম্মপু উপৰি ১৪জ" ) • মায়াবৃত্তি বিশেষ, অবিস্তাবৃত্তিবিশেষ। ৬ বৌদ্ধমতে আত্মরূপজ্ঞান। ৭ বিশেষরূপে আত্মার অনুভব। গীত। ১৮৪২ শ্লোকে স্বামী বিজ্ঞান শব্দের এইরূপ ব্যাখ্যা করিয়াছেন – “কৰ্ম্মকাণ্ডে যজ্ঞাদি কৰ্ম্মকৌশলং ব্ৰহ্মকাণ্ডে ব্ৰহ্মাত্মৈকামুভবঃ ” আবার ৬৮ গ্লোকের ব্যাখ্যায় তিনি লিথিয়াছেন,-শাস্ত্রোক্তানাং পদার্থানাং ঔপদেশিকং জ্ঞানং, তদপ্রামাণ্যশঙ্কনিরাকরণফলেন বিচারেণ তথৈব তেষাং স্বামুভবেনাপরোক্ষীকরশং বিজ্ঞানমিতি।” শ্রবণ, মনন ও নিদিধাসনদ্বারা পরমাত্মার অনুভবের নাম বিজ্ঞান । aক্তপ্রাচীন সংস্কৃত সাহিত্যে বিজ্ঞান শব্দের বহুল ব্যবহার পরিলক্ষিভ হয়। ঐতিহাসিক আলোকে এই শব্দটার প্রয়োগ পৰ্য্যালোচনা করিলে দেখিতে পাওয়া যায় যে, প্রত্যেক যুগেই লেখকগণ বহুল অর্থে এই শব্দের ব্যবহার করিয়াছেন। শ্রীতিতেও নানা প্রকার অর্থে বিজ্ঞান শব্দের প্রয়োগ আছে,— ( ১ ) কোথাও ব্রহ্ম পদার্থই বিজ্ঞান নামে অভিহিত হইয়াছেন—যেমন "যো বিজ্ঞানং ত্রহ্মেত্যুপাস্তে" (ছান্দোগ্য ) “বিজ্ঞানমাননাং ব্ৰহ্ম” (তৈক্তিরীয় ) “বিজ্ঞানং ব্ৰহ্ম যছেদ” “বিজ্ঞানং ব্রহ্মেতি বাজনাদ্বিজ্ঞানাদ্ধি, ভূতানি জায়ন্তে, বিজ্ঞানেন জীবস্তি, বিজ্ঞানং প্রযুক্তি” (তৈত্তিরীর ৩৫১ ) (২) কোথাও আত্ম শব্দের প্রতিনিধিরূপে বিজ্ঞান শব্দের ব্যবহার হইয়াছে, যথা—“বিজ্ঞানমাত্মা” ( শ্রতি ) (৩) আবার কোথাও আকাশকে বিজ্ঞান বলা হইয়াছে, বথা—“তদ্বিজ্ঞানমাকাশম্” ( s ) কোথাও মোক্ষজ্ঞান অর্থেও বিজ্ঞান শব্দের ব্যবহার দেখিতে পাওয়া যায়, যথা—“তদ্বিজ্ঞানেন পরিপগুতি” ( মুণ্ডুক ) শবজ্ঞানেন বা ঋগ্বেদং বিজানাতি" (ছানোগ্য ৭৮১) “আত্মতোবিজ্ঞানম” ( ছান্দোগ্য ৭২৬১) “যে বিজ্ঞানেন তিষ্ঠতি জ্ঞানান্তরে ধং বিজ্ঞানং ন বেদ বস্ত বিজ্ঞান শরীরম্” (বৃহদারণ্যক ৩৭২২ ) ( e ) মুণ্ডক উপনিষদে বিশিষ্ট জ্ঞানার্থে বিজ্ঞান শম্বের প্রয়োগ দেখা যায়। যথা—“তবিজ্ঞানার্থং স গুরুমেবাতিগচ্ছেৎ” ( भू&क »|२.४२ ) এই বিজ্ঞানরূপ আত্মা বর্তমান । কিন্তু বেদান্তবাদিগণ ও সাংখ্যশাস্ত্রবাদিগণ এই মত খণ্ডন করিয়াছেন। পঞ্চদশীতে লিখিত श्रॅग्नां८छ्

  • বিজ্ঞানমাত্মেতেপর আহঃ ক্ষণিকবাদিনঃ।

যতো বিজ্ঞানমূলৰং মসে গমতে ফুটুম্। অহং বৃত্তিরিদং বৃত্তিরিত্যন্তঃকরণং দ্বিধা । বিজ্ঞানং স্তাদহং বৃত্তিরিদং বৃত্তিমনোভবেৎ৷ অহং প্রত্যয়বীজমিদং বৃত্তেরতি ফটুং। অবিদিত্ব সমান্মানং বাহং বেদ নতু কচিৎ ॥ ক্ষণে ক্ষণে জন্মনাশাবহং বৃত্তিৰ্ম্মিতে যতঃ। বিজ্ঞানং ক্ষণিকং ভেন স্বপ্রকাশং স্বতোমিতেঃ ॥ বিজ্ঞানময়কোষোহয়ং জীবইত্যাগমা জগুঃ। সৰ্ব্বসংসার এতস্ত জন্মনাশমুখাদিকঃ ॥ বিজ্ঞানং ক্ষণিকং নাত্মা বিচ্যুদন্দ্রনিমেষবৎ। অন্তস্তামুপলব্ধতাৎ শূন্তং মাধ্যমিক জগু: " অর্থাৎ ক্ষণিক বিজ্ঞানবাদী বেন্ধের বিজ্ঞানকে আত্মা বলেন। ইহঁাদের যুক্তি এই যে আত্মা সকলের অভ্যস্তরে পদার্থবোধের কারণ হন। সুতরাং মনের অভ্যন্তরে থাকিয়া বোধের কারণ হওয়ার নিমিত্ত বিজ্ঞানকে আত্মা বলা যায়। কিন্তু সে বিজ্ঞান ক্ষণিক । অন্তঃকরণ দুই প্রকারে বিভক্ত,যথা—অহং ও ইদংবৃত্তি। তাহার মধ্যে অহংবৃত্তিকে বিজ্ঞান বলা যায় এবং ইদংবৃত্তি মন নামে অভিহিত। অহংবৃত্তাত্মক বিজ্ঞানের আন্তরিক জ্ঞান ব্যতীত ইদংবৃত্তাত্মক মনের বাহঞ্জান হয় না। এই নিমিত্ত বিজ্ঞানকে মনের অভ্যন্তর এবং মনের কারণ বলা যায়, স্বতরাং তাছাকেই । আত্মা বলা যায়। বিষয়ামুস্থলে প্রতিক্ষণে অহংকুত্তাত্মক বিজ্ঞানের জন্মবিনাশ প্রত্যক্ষ হর । তজষ্ঠ উহাকে ক্ষণিক বলা যায় এবং তিনি স্বয়ং প্রকাশ স্বরূপ হয়েম । আগমে যে বিজ্ঞানকে আত্মা বলা হইয়াছে। এই জীবাত্মাই জন্মবিনাশ ও সুখ হঃখাদিরূপ সংসারের ভোক্তা কিন্তু ক্ষণিক বিজ্ঞানকে আত্মা বলিয়া স্বীকার করা যায় না। যে হেতু বিদ্যুৎ প্রভৃতির छाप्न नहे दिलान अडि अल्लकांगशबौ। अउल्लि अष्ट्र झ्द्रि উপলব্ধি না হওয়াতে আধুনিক ৰীেদ্ধের তাদের প্রচার করিয়াছেন। -- সাজ্যস্বত্রকার বলেন %.