পাতা:বিশ্বকোষ অষ্টাদশ খণ্ড.djvu/৫৮৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিদ্যানগর 歇 ঐয়ঙ্গের শাসনকাল ১৫৭৪ হইতে ১৫৮৫ খৃষ্টাক্ষা পর্য্যস্ত। তিরুমলদেব কয়েকমাস রাজ্যশাসন করেন । অতঃপর ১৫৮৫ খৃষ্টাব্দের শেষার্ধ হইতে ১৬১৪ খৃষ্টা পৰ্য্যন্ত বেঙ্কটপতি রাজ্যশাসন করেন। বিষ্ঠানগরের রাজাদের ভাগ্যলক্ষ্মীর চাঞ্চল্যের সঙ্গে সঙ্গে রাজধানীর স্থানেরও যথেষ্ট পরিবর্তন সংঘটিত হইতে আমারম্ভ হয়। বেঙ্কটপতি পেরকোও হইতে চত্রগিরিতে রাজধানী স্থাপন করেন। বেঙ্কটপতির পরে নিম্নলিখিত নৃপতিগণ বিজয়নগরের রাজা বলিয়া খ্যাত ছিলেন । সাম शृंडेक ॐ}ब्रज (२ग्न) t)సి . ब्रांम bఱ* 6 -')'ఆపి శి শ্রীরঙ্গ (৩য়) ও বেঙ্কটাপ্পা ృుళు রাম ও বেঙ্কটপতি '&' సి--టలీt ঐরঙ্গ (৪র্থ) శిe tుe=tt(t এই সকল নৃপতির নাম ও রাজত্বের সময় খুব যথার্থ বলিয়া মনে করা যায় না । কিন্তু ঐরঙ্গের রাজত্বকাল ১৬৩৯ খৃষ্টাব্দের পূৰ্ব্ব হইতে আরব্ধ হইয়াছিল তাহার আর সন্দেহ নাই। যেহেতু এই শ্রীরঙ্গই ১৬৩৯ খুষ্টাব্দে ইংরাজদিগকে মাঞ্জাজের বন্দর প্রদান করেন । অতঃপর আমরা আর একরূপ রাজবংশ পাই যথা – नोभ श्रृंश्लेक्षि শ্রীরঙ্গ ఉఱఁ- 9%by বেঙ্কটপাত לף טאכי-x^משט শ্রীরঙ্গ ১৬৯২ বেঙ্কট بين و ا لا শ্রীরঙ্গ 驻 ১ ৭১৬ মহাদেব * १२8 শ্রীরঙ্গ እ) ማ: ; বেঙ্কট $ १७२ ?ॉम ১৭৩৯ (?) বেঙ্কটপতি » ፃ8 8 橡 豪 彎路 彎路 বেঙ্কটপতি እ ዓ››÷እ ጓ:© অপর গ্রন্থে অন্ত প্রকার বিবরণ আছে যথা : ঐরঙ্গরায়ালু 6 ه دبيس 0 6 6 جbrg বেঙ্কটপতি দেবরায়ালু >@*載ー為も>8 চিন্ধদেব রায়ালু (বস্তুরে রাজধানী) ১৬১৫-১৬২৩ রামদেব রায়ালু - 3&& 8-ృ&ుళ్ళు বেঙ্কট রাস্বালু 3e9ఫిజ= tage হীরঙ্গ রাস্বালু 分心翰鲁*为曾@8 [ :ઝર ] বিদ্যানগর এই গ্রন্থে ইহার পরবর্তী আর কোন শাসনকৰ্ত্তার নাম লিখিত হয় নাই। মধুরীর রাজা তিরুমলের ষড়যন্ত্রে কি প্রকারে বিজয়নগরের রাজ্য বিলুপ্ত হইয়া যায়, তাছার বিবরণ প্রদত্ত হইয়াছে। উহার সংক্ষিপ্ত মৰ্ম্ম এই যে, তিরুমল নায়ক বিজয় নগরের রাজা নরসিংহের বিদ্রোহী হইয়া উঠেন। তখন বিদ্যানগরের রাজাদের রাজধানী বল্পরে ছিল। জিঞ্জি, তাবুর, মধুর ও মহিসুরের রাজারা তখনও ৱিজয়নগরের রাজাকে কর প্রদান করিতেন । সময়ে সময়ে নানাবিধ উপঢৌকন দিয়া রাজার সম্মান রক্ষা করিতেন । কিন্তু বিদ্রোহী তিরুমল বিজয়নগরের বঙ্গত স্বীকার করিতে প্রস্তুত ছিলেন না । নরসিংহ রায় তিরুমলুক শাসন করিবার নিমিত্ত সৈন্ত সংগ্রহ করেন। তিরুমল ইহা জানিতে পারিয়া জিঞ্জিরাজ সহ সন্ধি করেন। তিরুমল অতি কুচক্র ছিলেন । তিনি নরসিংহ রায়কে পরাস্ত করিবার নিমিত্ত গোলকুণ্ডার সুলতানের সহিত মন্ত্রণ করেন । নরসিংহ যখন মধুরায় তিরুমলকে আক্রমণ করিভে যান, গোলকুণ্ডার মুলতান সুযোগ পাইয়া তৎক্ষণাৎ নরসিংহের রাজ্য আক্রমণ করেন। নরসিংহ বীরপুরুষ, তিনি তিরুমলকে শাসন করিয়া সৈন্তসহ স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করিলেন ও আততায়ী সুলতানকে উপযুক্তরূপে শিক্ষা দিয়া স্বদেশ হইতে বহিষ্কৃত করিয়া দিলেন। কিন্তু পরবৎসৱ সুলতান অধিক সংখ্যক সৈন্তসহ আসিয়া নরসিংহকে পরাস্ত করিলেন । নরসিংহ অপ্রতিভ হইয়া দক্ষিণদেশের নায়কগণের সহিত মিলিত হইবার চেষ্টা করিলেন, কিন্তু তাহাতে কৃতকাৰ্য্য না হওয়ায় ১ বৎসর চারিমাস কাল তঞ্জাবুরের উত্তরে স্কুলে আশ্রয় লইলেন । এই সময়ে তাহার অমাত্য ও সৈন্তগণ তাহাকে পরিত্যাগ করিয়াছিলেন। নয়সিংহ অতঃপর মহিমুররাজের আশ্রয় গ্রহণ করেন। এদিকে তিরুমল্ল নানাবিধ ঘটনায় নিপতিত হইয়। মুসলমানদের বহুত স্বীকার করিতে বাধ্য হন । তিরুমলের নিবুদ্ধিতায় বিনা রক্তপাতে মধুরা গোলকুণ্ডার সুলতানের অধীন হইয়া পড়ে। অতঃপর নরসিংহ মহিমুর রাজ্য হইতে ভাগাপরীক্ষার্থ স্বদেশে গমন করেন। তিনি আবার সৈন্তসংগ্ৰহ করিয়া কয়েকট প্রদেশ অধিকার করেন এবং গোলকুণ্ডার সেনামারককে সমরে পরাস্ত করিয়া আরও কয়েকটা প্রদেশের উদ্ধার করেন। নরসিংহের পরাক্রমে দাক্ষিণাত্যে আবার হিন্দুরাজ্যের অভু্যদ্বয়ের সম্ভাবন হইয় উঠে। কিন্তু ঈর্ষাপরায়ণ তিরুমলের দুষ্টবুদ্ধিতে দেখিতে দেখিতে হিন্দুর আশাস্কৰ্য্য মেঘাচ্ছন্ন হইয়া পড়িল । তিরুমলের আমন্ত্রণে গোলকুণ্ডার সুলতান । মহিমুরের সেনাপতির অনুপস্থিতিতে মহিমুররাজ্য আক্রমণ