পাতা:বিশ্বকোষ অষ্টাদশ খণ্ড.djvu/৫৯৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

क्कूि९ विश९७ भननिद्र थेछछूत्र अर्थ यांtइ, cनहे भtशहै“डांशंब्र সাধারণতঃ প্রয়োগঞ্জহইরা থাকে। ৰিয়তের উৎপত্তি কারণ সম্বন্ধে খ্ৰীপতি বলিয়াছেন যৈ, গুজল সমুদ্র মধ্যে বাড়ৰাদি নামক অগ্নির অবস্থান হেতু ধুমমাল উত্থিত হইয়া পবন দ্বারা জাকাশপথে নীত ও ইতস্ততঃ বিক্ষিপ্ত হয়। পরে স্বৰ্য্যকিরণে তাহ উত্তপ্ত হইলে, তাহার মধ্য হইতে যে সকল অ"িলিঙ্গ নির্গত इब्र, ऊांशंब्रॉई बिकू९ । ७iहें विशृ९ नमग्न भभग्न अखमैौंक शहैtछ জ্বলিত হইয়া ভূপৃষ্ঠে পতিত হয় এবং জগঞ্জের মানারূপ "নিষ্ট পাত হইয়া থাকে। বিদ্যুৎপাতের সম্বন্ধে উক্ত গ্রন্থকার বলেন যে, বৈদ্যুত তেজঃ অকস্মাৎ মৃত্তিকাদি মিশ্রিত হইলে প্রতিকূল বা অমুকুল পবনের আঘাতে আকাশে বাঁত্যাবৎ ভ্রমণ করিতে থাকে। অকালে ঘৃষ্টপাত সময়ে তাহ পতিত হয় এবং প্রার্টু কালে পাংগু উখিত হয় না বলিয়া বিদ্যুৎপাতও হইতে পায় না। পাখিৰ, জলীয়'ও তৈজস ভেদে বিদ্যুৎ তিন প্রকার। বৃহৎসংহিতায় বিদ্যুরতা, বিচ্যুদামন প্রভৃতি শম্বের প্রয়োগ দেখিয়া মনে হয়, ঐ শব্দগুলি বিভিন্ন প্রকার বিদ্যুতেই আরোপিত হইয়াছে, ঐ গুলিকে আধুনিক বৈজ্ঞানিকের Sinuous, rainified, meandering of wefts figs (lightening) বলিয়। মনে করিতে পারি। বিষ্ণুপুরাণে (১।১৫ ) কপিলী, অতিলোহিত, পীতা ও সিতা নামে চারি প্রকার বিদ্যুতের উল্লেখ আছে। শ্ৰীধরস্বামী লিথিয়াছেন যে ঝড়ের সময় কপিল, প্রখর গ্রীষ্মকালে অতিলোহিত, বৃষ্টির সময় পীত৷ এবং কুর্ভিক্ষের দিনে সিতা নামক বিদ্যুৎ প্রকাশ পাইয়া থাকে। আধুনিক বৈজ্ঞানিকদিগের মতে মেঘই বিদ্যুতের এক মাত্র কারণ; কিন্তু সকল অধ্যাপকই এ বিষয়ে একমত হইতে পারেন নাই। তবে তাহারা পরীক্ষা করিয়া দেখিয়াছেন যে, সমুদ্রের ও স্থলভাগের উপরিস্থ বায়ুর তড়িৎ ( electricity ) এক ভাবাপন্ন নহে, কিন্তু জল বাষ্পীভূত হইবার সঙ্গে সঙ্গে তাহাতে তড়িৎ প্রকাশ পায় এবং মেঘের জলকণায় তাহ বিদ্যমান থাকে। বাষ্পকণা একত্র ও ঘনীভূত হইলে জলফণায় পরিণত হয় এবং সেই সঙ্গে আবদ্ধ তড়িৎ বিদ্যুৎ আকারে পরিদৃপ্তমান হইতে থাকে। আবার ধাপকণা ধর্ম হইবার পক্ষে ধূলিকণাও আবগুক । এই সকল বিষয় পুঙ্খানুপুঙ্খরূপে পৰ্য্যালোচনা করিলে মেঘে বিদ্যুতের সম্ভাবনা সম্বন্ধে আধুনিক জ্ঞানের সতি “প্রাচীন জ্যোতিৰ্ব্বিদিগের উক্তির বিশেষ বিভিন্নত দৃষ্ট হয় না। বিদ্যুৎ ও অশনি এক নহে। উহাজের ধাতুগত অর্থ হইতেই পার্থক্য নিরূপণ করা যাইতে পারে। স্থাত ধাতু দীপ্তি অর্থে বিদ্যুৎ এবং সংহতি অর্থে অশধাতু হইতে অশনি শব্দ হইয়াছে। t A8 ) ു. দে অন্নপৰে ক্ষেপদ প্রস্তরীন স্কন্ধতলে বুঝা যায় যে, ইঞ্জের বঙ্গ প্রস্তর বা লৌহময় ছিল। অশনি ** whol con otol Globular lightning to lightning iubes or fulgurites বুঝি। শেষোক্ত अर्षदेिनिष्ठ हेश्ब्रांडॅौ Thunderbolt *क दीयंश्लेष्ठ । শিখাত নামে আর এক প্রকার নৈসর্গিক ব্যাপার আছে। বৃহৎসংহিতাকার বলেন যে, এক পবন অন্তপবন কর্তৃক তাড়িত হইয়া ভূমিতলে পতিত হইলে নির্ধাত হয়। উছার শব্দ ভৈরব ও জর্জর। ঐ অনিলসম্ভব নির্ধাত ভূপৃষ্ঠে পড়িতে ভূমিকম্প সমুথিত হইয়া থাকে। যে নির্ঘাতের পতনে সমগ্র পৃথিবী কঁাপিয়া Šty, fasta sfy aft“, efits "a sudden clap of thunder"বলিয়াই মনে হয়। উহা বস্তুতঃ বায়ুর সহলা আকুঞ্চন ও প্রসারণে উৎপন্ন। জ্যোতিঃশাস্ত্রে প্রহরণার্থক বজের বিবিধ আকার বর্ণিত আছে। একটী আকার বিষ্ণুচক্রের স্তায় গোল এবং অপরটর আকার গুণক চিহের ( x ) মৃত । [ বঞ্জ দেখ। ] আমাদের দেশের সাধারণের ধারণ মেঘ জলীয় বাম্পে উৎপন্ন। ঐ মেঘ ক্রমশঃ ঘনীভূত হইয়া আকাশমার্গে পরিভ্রমণ করিয়া থাকে। যখন এই মেঘ কোন শীতল বায়ুস্তরে আসিয়া উপনীত হয়, তখন তাহা ক্রমশঃ শীতল হইয়া জমাট বাধিয় থাকে এবং তাহা হইতেই ধরায় বৃষ্টিপাত ঘটে। [ বৃষ্টি দেখ। ] যখন এই মেঘগুলি একস্থানে জমিয়া ক্রমশঃ ঘনীভূত হয় এবং সহসা জলপাত করে না, তখন ঐ সকল মেঘের গতিবিধি নিবন্ধন সংঘর্ষণে অগ্নিস্ফূলিঙ্গ উৎপাদন করিয়া থাকে। উহাই বিদ্যুৎ। এই বিদ্যুৎ অঙ্গস্পর্শ করিলেই তৎক্ষণাৎ মৃত্যু ঘটিয়া থাকে। অজ্ঞলোকের মধ্যে বিশ্বাস বিদ্যুদেবী স্বৰ্গবালার মধ্যে অনুপম সুন্দরী। মেঘে যখন জগৎ অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়, তখন ঐ দেববালা মেঘের আড়ে থাকির স্বীয় কনিষ্ঠাঙ্গুলী সঞ্চালন করিতে থাকেন। সে অজুলাগ্র দীপ্তিই আমাদের বিদ্যুৎ। আমেরিকাবালী বৈজ্ঞানিকপণ্ডিত বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন্‌বিশেষ গবেষণার সহিত প্রতিপন্ন করিয়াছেন যে, বিদ্যুৎ (lightning) s sfş stris ( electric spark ) swt sw | [ তাড়িত দেখ। ] (ত্রি ) বিগত স্থাৎকান্তিৰ্ধস্ত । ৩ নিম্প্রভ, প্রভাহীন। চুক্তিহীন । বিশিষ্ট ব্যুৎ দীপ্তিৰ্যস্ত । ৪ বিশেষ দ্বীপ্তিশালী, अङि*म्न शैौशुिंग्वांशैौ । - “ব্যস্তম্পৰ্যতো জাত আৰম্ভ না । ( আৰু সংp২) ফিতে বিশেষে দীপ্যমানাং (গণি) নিবিশেষ।