পাতা:বিশ্বকোষ অষ্টাদশ খণ্ড.djvu/৭৪৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিবাহ বিবাহ প্রদর্শন’কল্পির অগ্রেই এক শূদ্রাকে বিবাহ করিয়া বসিত,তাহার বৃষলীপতিনামে অভিহিত হইত। ব্রাহ্মণসমাজে তাহাদিগকে লষ্টয়া কেহই এক পংকিতে আহার করিত না । মনুসংহিতার তৃতীয় অধ্যায়ের ১৪ শ্লোক হইতে ১৯ শ্লোক পর্যন্ত এসম্বন্ধে নিষেধৰচনগুলি সবিশেষ স্রষ্টব্য। হিন্দুসমাজে অবিবাহিত ও বিবাহের উপযুক্ত জ্যেষ্ঠ ভ্রাতার राउंषांनष्ठाग्न कमिtईब्र विश्वांश् निविक । षांशांब्री এই মিৰেখে উপেক্ষা করিয়া জ্যেষ্ঠেয় বিবাহের जायँ विवाह कब्रिड, फेझॉब्र! *ब्रिाक्ड नाम जडिश्छि श्छ । পরিবেষ্কার সমাজে অপাঙক্তের বলিয়া অনাবৃত হইত। হিন্দুসমাজের আর একটা প্রধানতম দোষদূরীকরণের নিমিত্ত্ব শাস্ত্রকারগণ সবিশেষ সচেষ্ট ছিলেন । এই দোষের viब्रिtवड़ी কস্থাপণ নাম-কণ্ঠাপণ । আমরা {ধবিধ প্রকারে এই প্রথার অস্তিত্ব ও উহার উন্মলন চেষ্টা দেখিতে পাই । মনুসংহিতায় যে অষ্ট প্রকার বিবাহের উল্লেখ জাছে, তাছাতে আমুরিক বিবাহে কস্তাগুস্কের কথা সৰ্ব্ব প্রথমে पृहे इब्र । यथा “জ্ঞাতিভো দ্রবিশং দস্তু কম্ভায়ৈ চৈব শক্তিতঃ । কন্যা প্রদানং স্বাচ্ছদ্যাদাস্বরে ধৰ্ম্ম উচ্যতে ॥” ( মন্ত্র ৩৩১ ) অর্থাৎ কস্তার পিতা প্রভৃতিকে অথবা কন্যাকে শাস্ত্রনিয়মতিরিক্ত ধন দিয়া বিবাহাৰ্থ গ্রহণ করিয়া উদ্বাহ করাই *ख्ञांश्मदिबांह । এইরূপ ধনদান করার প্রবৃত্তি বরপক্ষনিষ্ঠ । বর বা বরপক্ষ কস্তাকে বা কষ্টার পিতা প্রভৃতিকে ধন দান করিয়া সুন্দরী বা নিজেদের মনোমত কষ্ঠ গ্রহণ করিত, আমুর বিৰাহ তাহারই প্রমাণ। এইরূপ ৰিযtহ শান্ত্রকারগণের বিধানে প্রশস্ত বলিয়া रिंrयकिङ इहेङ मी । ॐईब्रः ५हे निभिखहे ठेशएक श्रांशद्र বিশ্বাহ নামে অভিহিত করিয়াছেন। আরও এক প্রকার কঙ্কাপণ প্রথা দৃষ্ট হয় । এইরূপ স্থলে পিতাই ইচ্ছাপূৰ্ব্বক কল্প बिङ्गाग्न यदूख श्रेंद्र थाहरू ४द१ रुछांबिक़ब्र कब्रिब्रां ॐहाँग्न छद গ্রহণ করে । শান্ত্রকারগণ*এই প্রথার যথেষ্ট বিরোধী ছিলেন ४!रु५ ॐश्! cयङिएष५ शब्लॉग्न अछ uहेक्न? ७थथांग्न शक्ष्ण निबt ७ पञथ्यांन कब्रेिभ्रां८छ्न । 彰 “म रूछब्राः निडा विरांन् शृशैब्राष्कूकमर्षनि। গুঞ্জন শুদ্ধং ছি লোভেন কান্নয়োংপত্যধিকয়ী।" ( לאוס פף) बिक्लद्रtबांशश्च रूछांझ निऊ कषम७ क्ङ्गिब्ब कब्रिग्नां तक গ্রহণ করিলে তিনি অপভাবিক্রমের পাতকী হইবেন। মন্থ नशिखांद्र नवब यथrांदङ्ग णिथिङ जादइ [ १8b~ ] “মাকুণ্ডশ্রম জাতেৎ পূৰ্ব্বেশ্বপি হি জন্মস্থ। শুদ্ধসংঙ্কেন মূল্যম ছন্নং হিষ্কৃবিক্রয়ম্।।” ( মস্থ ৯১•• ) প্রাচীন হিন্দুসমাজে কষ্ঠার শুধগ্রহণ যে অত্যন্ত নিদানীয় ছিল, এই সকল বচন প্রমাণে তাহ সম্প্ৰমাণ হয়। অসভ্য সমাজে কঙ্কাৰিক্ৰদের প্রথা প্রচলিত ছিল। হিন্দুসমাজের জানি অবস্থাতেও এই প্রথা বিদ্যমান ছিল । সভ্যতাৰিকাশের সঙ্গে সঙ্গে কস্তাবিক্রয়প্রথা নিন্দনীয় হইয়া উঠে। কিন্তু লোষ্ঠী পিতা তখনও লোভসংবরণে সমর্থ হন নাই। তাহার প্রকাগু ভাবে কল্প ক্রিয় না করিয়া অবশেষে কষ্টার নিমিত্ত কিঞ্চিৎ গুৰু গ্রহণ করার প্রস্তাৰে প্রচ্ছন্নভাবে কল্প বিক্রয় করিতে লাগিল । হুম্মমণী শাস্ত্রকারদের তীক্ষ দৃষ্টি এই নুতন কস্তাবিক্রয় প্রথার ७धष्ठि७ अांझ्छे श्झेण । ऊाशम्ला मेिग्नभ कतिएशन - “আদদীত ন পূদ্রোহপি শুদ্ধ দুহিতরং দ্বদত । ७क१ श् ि१झैन् सूक्रएउ झ्झ१ झुश्कृिबिछाम्नस् ।” (भन्नु ने1मे १ ) কস্তাকে দেওয়ার নিমিত্ত শাস্ত্রানুসারে কিঞ্চিৎ শুষ্ক প্রদানের ব্যবস্থা আছে। স্থল বিশেষে কন্যাকৰ্ত্তারা কন্যার নামে শুল্ক লইয়া নিজেরাই উহা আত্মসাৎ করিত । শাস্ত্রকারের উহাকেই ছন্ন কস্তাবিক্রয় নামে অভিহিত করিয়া গিয়াছেল ৷ ফলতঃ কস্তাবিক্রয় যে নিতান্ত দোষজনক, অদ্যান্ত সংহিতাকারগণ অতি স্পষ্টভাবেই তাহার উল্লেখ করিয়াছেল ৷ যথা--- "ক্রয় ক্রীত যা যা কল্প পত্নী স ম বিধীয়তে । তস্তাং জাতঃ সুতাস্তেষাং পিতৃপিগুং ন বিস্তুতে ॥" ( অত্রিসংহিতা) অর্থাৎ ক্রয়ক্রীত কন্যা বিবাহ করিলে সে কন্ঠ পত্নীনামে অভিহিত হইতে পারে না। এমন কি তাহার গর্ভে যে সকল পুত্র জন্মে, তাহার পিতার পিণ্ডদানে অধিকারী নহে । দত্তকমীমাংসায় লিখিত আছে— “ক্রয়ক্রীতা তু যা নারী ন স পত্ন্যভিধীয়তে। ন স দৈবে ন স পৈত্র্যে দাস;ং তাং কৰয়ো বিদ্যুঃ ॥ ক্রয়ক্রীত বিবাহিতা নারী পত্নীনামে অভিহিত হয় না । সে দেবকাৰ্য্যে পিতৃকার্ঘ্যে পতির সহধৰ্ম্মিণী নহে। পণ্ডিতেরা উহাকে স্বাসী বলিয়া অভিহিত করেন । উদ্ধাৰতৰোদ্ভূত কগুপবচনেও ক্রয়ক্রীতার অপবাদ দৃষ্ট হয়। *গুঙ্কেন ষে প্রধচ্ছত্তি স্বল্পতাং লোভমোহিতাঃ । আজুবিক্ৰক্ষিণঃ পাপ মহাকিবিশ্বকারিণঃ । পভত্তি নরকে ঘোরে মন্তি চাসপ্তমং কুলম্।” যাহার লোভৰশতঃ পণ লইয়া কঙ্কাশন করে, সেই আত্মৰিক্রয়ী পাপাঞ্জা মহাপাপকারীর ঘোর নরকে পতিত হয় এবং উছুক্তন সাত পুরুষকে নরকে নিক্ষিপ্ত করে