পাতা:বিষাদ-সিন্ধু এজিদ্‌-বধ পর্ব.pdf/২৩

দ্বিতীয় প্রবাহু । 令第 ভাব দেখিয়া যথার্থ ফকির বলিয়া সন্দেহ হইল। এন্তে ঘোড়া ছটাইয়। ফকির বেশধারীর নিকট যাইতেই দেখি যে, আমাদের গুপ্তচর ওসমান। গলায় তসূী, হাতে আসা, গায়ে সবুজ পিরহান। দেখা হইবামাত্র পরিচুয়—আদর, আহলাদ, সম্ভাষণ। তাঁহারই মুখে শুনিলাম, “মহারাজাৰিরাজ মহাম্মদ হানিফ মদিনাধিপতির সহিত দামস্ক নগরে প্রবেশ করেন নাই । * ঘোর যুদ্ধ সময়েই তিনি এজিদের সন্ধান করেন। যুদ্ধ জয়ের পরক্ষণেই এজিদ তাহার চক্ষে পড়ে। এজিদের চক্ষুও চঞ্চল, পশ্চাৎ চাহিতেই ঘুেখেন যে, সেই বিস্ফারিত চক্ষুদ্ধত্ব হইতে ঘোর রক্তবর্ণের তেজ সহস্ৰ শিখায় বহির্গত হইতেছে। নর শোণিতে গাত্রাবরণ গঢ়ৰূপে রঞ্জিত হইয়াছে। ঘোড়াট ও রক্তমাখা হইয়া, সেও এক প্রকার নুতন বর্ণ ধারণ করিয়াছে। বাম হস্তে অশ্বের বল্প, দক্ষিণ হস্তে বিদ্যুৎ-আভা-সংযুক্ত রক্তমাখা সুদীর্ঘ তরবারী। মুখে কৈ এজিদ কৈ এজিদ । এজিদ জ্ঞাপন নাম শুনিয়া পশ্চাৎ ফিরিয়া দেখিয়াই বুঝিলেন, আর রক্ষা নাই। এইক্ষণে পলায়নই শ্ৰেয়ঃ। পশ্চাৎ ফিরিয়া আর মহাম্মদ হানিফকে দেখেন নাই। যেই দেখা, আমনই যুক্তি—পলায়নই,শ্রেয়ঃ । অশ্বে কশাঘাৎ—অশ্ব ছুটীল মহারাজ ও এজিদের পশ্চাৎ পশ্চাৎ সিংহ বিক্রমে, ছল ছল ছটাইলেন । দেখিতে দেখিতে দামস্ক প্রান্তর অতিক্রম করিয়া প্রান্তরের পশ্চিম দিকুন্থ পৰ্ব্বত শ্রেণীর নিকটস্থ হইলেন। পশ্চাৎ দিক হইতে তীর মারিলে এজিদের জীবন-লীলা ঐ স্থানেই শেষ হইত। মহাম্মদ হানিফ একবার এজিদের এত নিকটবর্তী হুইয়া ছিলেন যে, অসির আঘাত করিলেও এজিয়শির তখনই ভূতলে লুটত হইত। পশ্চাৎ দিক হইতে কোন অস্ত্রাবাত,করিবেন না ; সন্মুখ হইতে এজিদকে আক্রমণ করিবেন আশাতেই বোধ হয়, মহাবেগে খোড়া ছটাইয়া ছিলেন। কিন্তু এজিদও এমন ভাবে আখ চালাইতেছে যে, কিছুতেই মহারাজকে অন্ত্রে বাইক্তে দেন নাই। দেখিতে দেখিতে আর দেখা গেল না। ’ ॐथ्ष, स्क्षं ੋ, cलप्य चां८ब्राशैष८द्रव्र भखक श्रृंर्षप्लड क८कद्र च८ध्रुiछद्र । त्रांब्र ८कांन नकांन नांदें । गश्दांम नॉरें । कद्वब्रक्छन जांचांबी अहॉ८ब्रांशै সৈন্য মহারাজের পশ্চাৎ পশ্চাৎ ছটাছিল, কিন্তু তাছার অনেক পশ্চাৎ পড়ির রছিল। এই শেষ সংবা।” Q