পাতা:বৃহৎ বঙ্গ (দ্বিতীয় খণ্ড) - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১৯৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

बश्वव्लांद्र विवांश्iिo by Mo Y এই কাৰ্য্য একেবারেই পছন্দ করেন নাই, তাহার পুত্ৰ সত্ৰাজিৎকে ঐ সুবেদারী দিয়া তিনি স্বীয় রাজ্যে প্ৰত্যাবৰ্ত্তনপূর্বক সৈন্য সংগ্ৰহ ও রাজ্যের আয়তন বৃদ্ধি করিয়া মোগলের বিরুদ্ধে পুনরায় বিদ্রোহ করেন। কথিত আছে, প্রতাপাদিত্যের মৃত্যুর পরও তিনি মোগলদিগের সঙ্গে কিছুকাল যুদ্ধবিগ্ৰহ চালাইয়াছিলেন। তিনি মোগল-সেনাপতি মোরাদের পুত্ৰগণকে ভুষণায় আমন্ত্ৰণ করিয়া নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করেন ( বেভারিজ-আকবরনামা, ৩য় খণ্ড, ৪৬৯ পৃ: )। কথিত আছে DDDD DDD BDDBK BuBB BDBDD DBD BB BBD BB DB DD DBD পুত্ৰ সত্ৰাজিৎও এঁর্তাহার পৈত্রিক বিদ্রোতভাবের উত্তরাধিকারী হইয়াছিলেন, তিনি সময়ে সময়ে মুখে বশ্যতা স্বীকার করিলেও মোগলদিগের বিরুদ্ধ-পক্ষের সঙ্গে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিলেন। কোচদের সঙ্গে যখন মোগলের যুদ্ধবিগ্রহে নিযুক্ত ছিলেন, তখন কোচরাজ বলদেবের সঙ্গে একটা গুপ্ত সন্ধি করিয়া ইনি মোগলদিগের গতিবিধির সমস্ত সংবাদ শত্রুপক্ষকে দিতেছিলেন । Sri Ajit TiC33 ff.gics, “ Satrajit gave Jahangir's governors of Bengal no end of trouble and refused to send in the customary peskask or do homage at the court of Dacca.' (Blockman, p. 332.) Maife assis territs শাসনকৰ্ত্তাদের যৎপরোনাস্তি অশান্তির সৃষ্টি করিয়াছিলেন । তিনি ঢাকায় বঙ্গেশ্বরকে প্ৰচলিত পেশকাশ প্ৰদান কিংবা বশ্যতা স্বীকার করিতে কখনই স্বীকৃত ছিলেন না। ১৬৩৬ খৃষ্টাব্দে তিনি বন্দী হইয়া ঢাকায় আনীত স্থান এবং তথায় তাহাকে হত্যা করা হয় । বার ভুঞার অন্যতম ভুলুয়ার লক্ষ্মণমাণিক্য অতি প্ৰবল পরাক্রান্ত ছিলেন, তাহার পাণ্ডিত্য ও কবিত্ব-শক্তিরও অনেকস্থলে উল্লেখ দৃষ্ট হয়। কথিত আছে তিনি “বিখ্যাত-বিজয়” নামক ংস্কৃত কাব্য রচনা করেন। চন্দ্ৰদ্বীপের রাজা রামচন্দ্ৰ ইহার সাহিত চক্রান্ত করিয়া মাধব পাশাকে হত্যা করেন । মোগলদিগের বিরুদ্ধে বঙ্গবীরদের জাতক্ৰোধ ছিল । যে শক্তি দ্বারা যজ্ঞস্থলে আনীত পশুরা তাহদের আসন্ন মৃত্যু বুঝিতে পারে, যাহাদ্বারা কসাইয়ের কাছে বিক্রীত গাভী বা বৃষ তাহার আসন্ন বিপদ বুঝিয়া ছটফট করে--সেই শক্তি দ্বারা বঙ্গীয় বীরের বুঝিয়াছিলেন, মোগলদের অধীনত্ব স্বীকার করার অর্থ চিরকালের জন্য দাসত্বের যুপকাষ্ঠে নিজেদের আবদ্ধ করা। পাঠানেরা তাহদের নিকট সামান্য কিছু দক্ষিণা পাইলেই পুরোহিতের মত সন্তুষ্টচিত্তে ফিরিয়া যাইতেন এবং শুধু যুদ্ধবিগ্ৰহকালে তঁহাদের সহায়তা চাহিতেনকিন্তু সাম্রাজ্যলোভী বহুকামী, উচ্চাকাজুকী মোগলদের খপ্পরে পা দিলে আর রক্ষা নাই । তোদর মল্লের জরিপে কোথায় কাহার কতটকু জমি তাহ ধরা পড়িয়া दधप्धe 6भाँशक्षाtल बिक গিয়াছিল,-দেশের শাসনকৰ্ত্তারা মোগলানুগ্রহে খাইতে পরিতে cकम हईज ? 'পারিতেন বটে, কিন্তু তাহদের চলাফের, কাৰ্য্যকলাপ সমস্তই মোগল বাদশাহের সূক্ষ্মপৰ্য্যবেক্ষণাধীন হইত। মোগলব্যান্ত্রের নখের দাগ, সাম্রাজ্য-গঠনের কঠোর নিয়মাবলী ও তীব্ৰদূষ্টি রাজ্যের প্রত্যেক বিভাগে পড়িয়াছিল। দেশের লোকগণ বৃহৎ বঙ্গ/৫৬ ভূষণার মুকুন্দরাম রায়। ভুলুয়ার লক্ষ্মণমাণিক্য।