পাতা:বৃহৎ বঙ্গ (দ্বিতীয় খণ্ড) - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/২১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৃহৎ বঙ্গ صلامح\ BBBDuD D BDDDBDBuu uDBDuDu BDDiD DD DDB DD gBDDDS DBBB SDBBD DBBu S u Buu uB DDD DDS DDBDB DBD BDB BDBDBB BTT TuuB BED YLDDD একটা ক্ষুদ্র তোরণ নিৰ্ম্মাণ করিয়াছিলেন, কারণ তিনি শুনিয়াছিলেন শিববংশীয় নৃপতিরা কাহারও নিকট মাথা হেঁট করিবেন না, এই তাহাদের পণ । বাজনারায়ণ “ঐ দ্বার মস্তকে ধারণ করিয়া আরো উচ্চ করিলেন-রাজা ও ভীমনারায়ণ মাথা নত না করিয়া স্বচ্ছন্দে প্ৰবিষ্ট হইলেন । জয়নাথ মুন্সী লক্ষ্মীনারায়ণের এই সকল কাহিনী দিয়াছেন, তাহা তাহার সময় হইতে দুইশত বৎসর পূর্বের ঘটনা । ভীমনারায়ণ ও বাজনারাযণ। অবশ্যই বীরপুরুষ ছিলেন, কিন্তু এই সকল গল্পগুজব এই দুই শত বৎসরের মধ্যে সৃষ্টি হইয়া কুচবিহাররাজ্যে প্ৰচলিত হইয়াছিল। রাজপুত্রদের দেহে শক্তির প্রবাদের উপর খুব মোটা তুলিতে রং ফলান হই যাছিল। জাহাঙ্গীরের সঙ্গে রাজার দেখা-শুনার কথাটা বোধ হয় সত্য। জয়নাথ মুন্সী-কথিত রাজা ও সম্রাটের সঙ্গে সন্ধির সর্ত ঠিক বলিয়াই মনে হয়। গ্ৰন্থকার সম্ভবতঃ উহা রাজকীয় দলিলপত্রের মধ্যে পাইয়াছিলেন। সর্ত অনুসারে মোগলেরা কুচবিহার রাজ্যে প্ৰবেশ করিয়া কোনরূপ অত্যাচার করিতে পরিবে না। কিন্তু তদবধি “রাজার নারায়ণী মুদ্রা পূরা থাকিবে না, অৰ্দ্ধমুদ্রাতে মোগল সম্রাটের নাম অঙ্কিত থাকিবে ।” এইৰূপে মহারাজ লক্ষ্মীনারায়ণ দিল্লীশ্বরের বশ্য তা স্বীকার করিয়া বিপদ হইতে পরিত্ৰাণ পাইলেন । কিন্তু লক্ষ্মীনারায়ণের এই বশ্যতা দীর্ঘস্তায়ী হয় নাই ! মধ্যে মধ্যে মোগলদের সঙ্গে সংঘর্ষ এবং সাময়িক ভাবে বিজিত হইলেও কুচবিহার ১৭০৮ খৃষ্টাব্দ পর্যন্ত স্বাধীন ছিল। তঁহাদের নারায়ণী মুদ্র। একই ভাবে সদৰ্পে প্ৰচলিত হইত। কুচবিহারের পরবর্তী অধ্যায়গুলি ভীষণ আত্ম কলহ, ভুটিয়াদের সহিত স” গ্রাম প্রভৃতির বিবরণে পূৰ্ণ । পঞ্চবর্ষবযস্ক মহারাজ মঙ্গীন্দ্রনারায়ণের সময়ে অমাত্যগণ স্বস্ব প্ৰধান হইল। ঢাকার এব্রাহিম খাঁ এবং তৎপুত্ৰ জবরদস্ত খ এর সঙ্গে তঁ1হারা মিলিত হইয়া কিঞ্চিৎ কর দিতে স্বীকৃত হইয়া তখন ঘোড়াঘাটে যে ফৌজদার থাকিত তাহারই অনুগত হইতে লাগিল । ১৬৮৩ খৃষ্টাব্দে মহীন্দ্রনারায়ণের সেনাপতি মুসলমানদিগের সহিত অনেক যুদ্ধ করিয়াছিলেন । “মোগল-সৈন্য এক যুদ্ধ জন্য করিয়া রাজসৈন্যের মস্তক কাটিয়া সালা গাঁথিয়া বাশের উপর লটকাইয়া রাখিয়াছিল,-ইহাতেই সেই স্থানের নাম হুইল “মুণ্ডমালা” । রাজসৈন্য প্ৰতিশোধ লইতে ছাড়ে নাই, তাহারাও একস্থানে অনেক যবনের শিরশেছন্দ করিয়াছিল, সে স্থলের নাম হইল “তুরু ককাটা’। জন্যনাথ মুন্সীর বর্ণিত ঘটনার সঙ্গে ষ্টুয়ার্ট সাহেবের উক্তির অনেক স্থলেই মিল নাই। কিন্তু এই সকল যুদ্ধবিগ্রহের ইতিহাস মুন্সী মহাশয় এরূপ পুঙ্খানুপুঙ্খরূপে বর্ণনা করিয়াছেন যে ঠাহার কথা আমরা অবিশ্বাস করিতে পারি না। আমরা দেখিতেছি যে ষ্টুয়ার্ট সাহেব পুনঃ পুনঃ কুচবিহার-জয়ের কথা লিখিয়াছেন SHS SDDD 0S SSE0S gDDS DDDDDLS eBBM L 0DD KS DBY BBt BBDDSSDB D0DB BDDt জয় হইলে তাহার পরে যে রাজারা পুনরায় স্বাধীন কি ভাবে হইয়াছিলেন- সেই অবকাশ भू७भान। ७ टूतक कfb}।