পাতা:বৃহৎ বঙ্গ (দ্বিতীয় খণ্ড) - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/২৭৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

त्रिका-कद्व कृषं byy.S) তাহাতে ইরানী প্ৰভাৰ কতকটা আছে সত্য, কিন্তু ভারতীয় শিল্পই তাহার প্রাণপ্ৰতিষ্ঠা করিয়াছে। ফতেপুর সিক্রি এবং অন্যান্য স্থানের আকবর-কৃত মসজিদসমূহের সিংহদ্বারের কারুকাৰ্য্যের মত উৎকৃষ্ট চারুকলা-কি গঠনে কি কারুকাৰ্য্যে-পারস্যদেশীয় কোন মসজিদে gè Ki Ti I (A Handbook of Indian Art, E. B. Havell, p. l 13) fSfR rça হিন্দু কারিগরদিগকে আকবর ঐ সকল ইরানী মসজিদের আদর্শে মসজিদ করিতে আদেশ করিয়াছিলেন, কিন্তু তাহাদের অপূৰ্ব্ব শক্তিবলে তাহারা বিদেশী আদর্শ অনেকদূর ডিঙ্গাইয়া গিয়াছিল। হিন্দুদিগের মূৰ্ত্তি ও চিত্রনিৰ্ম্মাণের কথা উল্লেখ করিয়া আবুল ফজল বলিয়াছেন, “ইহাদের চিত্রাঙ্কনশক্তি আমাদিগের ধারণার অতীত । সমস্ত জগতে ইহাদের সমকক্ষ BD DBDBD BBS S DDBDDiBBDBDSDDBDuDBD DBBBSgBBB iLLrSDDi gS ("Their pictures surpass our conception of things. Few in the whole world we found equal to them.") etcy Ceiri, "f ficts vis sty এই সকল মুসলমানী মসজিদ। এত উৎকৃষ্ট হইয়াছে যে, আরব, তুরস্ক, ইজিপ্ট এবং স্পেনের মুসলমানী শিল্পের নিদর্শনগুলি ইহাদের কাছে দাড়ায় না। হিন্দুর আধ্যাত্মিক ধারণা এবং তঁহাদের সুন্ম-কারুকাৰ্য্যে মণ্ডিত হইয়া বিজাপুর, দিল্লী, ফতেপুর সিক্রি, আহমদাবাদের মসজিদগুলি কেইরো এবং কনষ্টান্টিনোপলের মসজিদগুলি হইতে এত উৎকৃষ্ট হইয়াছে যে citrises saics: Int, acticse effer's I (The Ideals of Indian Art, Havell, p. 119)"Inlay workers who were all Hindus from Kanoj and a Hindu garden designer from Kashmere." (A Handbook of Indian Art, Havell, p. 187) হাভেল সাহেব নানা প্ৰমাণদ্বারা প্ৰতিপন্ন করিয়াছেন যে, বৌদ্ধশিল্পপ্রভাব সমস্তু এশিয়ার উপর অধিকার বিস্তাব করিয়াছিল। চীন ও জাপানে, সিংহল, জাভা, শুঠাম এবং সমস্ত ভারত সাগরের দ্বীপপুঞ্জে এই ভারতীয় শিল্পের আদর্শ সুপ্রোথিত BDBBBBSLLDDDS SSS L BBBDD gB S BDSS DD DDD DBBDSBBBBgg DBD DBDD DS হিন্দুস্থানের আদর্শই গ্ৰহণ করিয়াছিল। আহমদাবাদ ও বিজাপুরের আশ্চৰ্য্য মসজিদগুলি কিছু সামান্য পরিবর্তনের পর ৰৌদ্ধ বিহারের আদর্শ অনুসরণ করিয়া এরূপ অপূৰ্ব সুন্দর হইয়াছিল। আহমদাবাদের বিশাল ও সুন্দর হল্ম্য ও মসজিদগুলি ষোড়শ শতাব্দীতে সেই প্ৰাচীন রীতি অনুসারে গঠিত হইয়া দর্শনীয় হইয়া আছে। ষোড়শ শতাব্দীতে চৈতন্যপ্ৰভু আহমদাবাদ গিয়াছিলেন, তাহার অনুচর গোবিন্দদাস লিখিয়াছেন, “আশ্চৰ্য্য আহমদাবাদ জাকের সহর ।” মোগলদের সময়ে শাসনকৰ্ত্তারা বঙ্গের শিল্পী দিগকে কোন বিশেষ উৎসাহ দিয়াছিলেন বলিয়া জানা যায় না। কিন্তু পাঠানেরা যে হিন্দু শিল্পী দিয়া তাহদের সমস্ত মসজিদ, প্ৰাসাদ ও সমাধিক্ষেত্র গড়িয়াছিলেন, তাহার প্রভূত উদাহরণ বাঙ্গলার সর্বত্র বারদুয়ারী মসজিদ । এখনও আছে। গৌড়ের “বড় সোনা মসজিদ” বা “বারদুয়ারী” মসজিদে মাত্র বারটি গম্বুজ লাগাইয়া উহাতে মুসলমানী প্রভাবের পরিচয় দেওয়া হইয়াছে।