পাতা:বৃহৎ বঙ্গ (দ্বিতীয় খণ্ড) - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৩৫৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

NdVAR বৃহৎ বঙ্গ DDD DDDDBBDB BBBDBD GLLB DDD BLBLDSSDDDBB BDD S DBDBB BD বজায় ছিল, সেখানে “গীতি-কথা”র অন্তৰ্ব্বৰ্ত্ত কবিতাগুলিকে "পালি” বলে। ইহাতে মনে হয়, পূৰ্ব্বে বৌদ্ধগণ গল্পভাগ কথিত প্ৰাকৃত ভাষায় আবৃত্তি করিয়া গানের অংশগুলিকে বিশিষ্টতাদান করিবার জন্য উহা পালি ভাষার রচনা করিতেন । উড়িয়া, হিন্দী, বাঙ্গলা, মৈথিলী প্ৰভৃতি প্ৰাদেশিক ভাষা সহস্ৰ বৎসর পূর্বে অনেকটা একরূপ ছিল, তখন ইহাদের মধ্যে সোসাদৃশ্য খুব বেশী ছিল। এই কারণে স্বগায় মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী মহাশয় সঙ্কলিত দোহাগুলির মধ্যে বাঙ্গালা-ভাষার কিছু iu uBDB KBDB DDD SS SBDB SBD BDD iiS zDS LD SuDEtES DBDBDBD DDBDB ভাষার আদিরূপ বলিয়া গ্ৰহণ করা যায় না। ইহাদের সঙ্গে হিন্দীর সাদৃশ্যই বেশী। যে BBDBK KYS DBDBD KuS DD DH DDu BiD DBBBBBDBDS DBDLD DLBBDBD LMLBBBDD ভাষাগুলিতেও প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। তাহা ছাড়া অপরাপর লক্ষণ অনুধাবন করিলে ঐ সকল দোহা ও গানের ভাষা হিন্দী প্রভৃতি ভাষারই নিকটতর বলিয়া মনে হয়। স্তার ব্ৰজেন্দ্রনাথ শীল, বিজয়চন্দ্র মজুমদার প্রভৃতি বিবিধ ভাষাবিদ পণ্ডিতের এই মত, এবং যতদূর জানিয়াছি তাহাতে ডাঃ সিলভ্যান লেভি, ডাঃ ব্লক ও ডাঃ গ্ৰিয়ারসনেরও কতকটা এই মত। যদি এ কথাও প্রমাণিত হয় যে এই সকল লেখকদের মধ্যে কোন কোন জনের বাড়ী বাজাদেশে ছিল, তাহা দ্বারা প্ৰমাণিত হয় না। যে সেই সেই লেখক বঙ্গ ভাষায় দোহা লিখিয়াছিলেন । বরঞ্চ ইহা মনে করাই বেশী সঙ্গত ষে তাহারা তৎকালে প্ৰচলিত প্ৰাকৃত ভাষায় কবিতা লিখিয়াছিলেন, নতুবা তঁহাদের লেখার টীকা সংস্কৃত ভাষায় রচিত হইৰে কেন ? সেই সকল কবিতার ভাষার লক্ষণগুলি মিলাইয়া দেখিলে বাঙ্গলা ভাষার সঙ্গে তাহার বিশেষ কোন সাদৃশ্যই দৃষ্ট হয় না, পার্শ্ববৰ্ত্তী প্ৰাদেশিক ভাষাগুলির কোন কোনটির সঙ্গেই তাহদের বেশী সাদৃশ্য। এই দোহা লেখকদিগের কেহ DD LLEtK L EK KLBBD DBDDD TO BB D DDKK BBtDDSS BB যুগের খাট বাঙ্গলার দৃষ্টান্ত দুর্লভ হইলেও একেবারে দু'প্রাপ্য নহে। শূন্যপুরাণ, ধৰ্ম্মপূজাপদ্ধতি, গোরক্ষাবিজয়ী-ডাক ও খনার বচন প্ৰভৃতির ভাষা অনেকটা রূপান্তরিত হইয়াছে সন্দেহ নাই, কিন্তু তাহদের মাঝে মাঝে কতক কতক অংশ সেই আদিত ভাষা বজায় রাখিয়াছে, দৃষ্টান্তস্থলে বলা যাইতে পারে—সূতপুরাণের গন্তাংশ, যেখানে পূজা-পদ্ধতি বৰ্ণিত হইয়াছে, ডাকের অপেক্ষাকৃত অপ্রচলিত প্ৰবচনগুলি যথা-আঙুর-বিধি, স্ত্রী-চরিত্র এবং পিতাপুত্ৰ কলহ ংক্রান্ত সূত্রগুলি, গোরক্ষ-বিজয়ের সাধন-সম্বন্ধীয় একত্ৰিশটি প্ৰশ্ন-এই সকল অংশ। কতকটা অবিকৃতভাবে প্ৰাচীন বাজলার প্রকৃতি রক্ষা করিয়াছে ; এবং দুই শতাব্দী পরে লিখিত চণ্ডীদাসের কৃষ্ণকীৰ্ত্তনের ভাষা খাটি আছে বলিয়া পণ্ডিতগণ জানাইয়াছেন। সুতরাং একাদশ, স্বাদশ, স্ৰয়োদশ ও চতুৰ্দশ শতাব্দীর ভাষার দৃষ্টান্ত আমাদের সাহিত্যে একেবারে বিরল নহে। এই সকল দৃষ্টান্তের সঙ্গে বৌদ্ধ দোহা ও গানের ভাষা মিলাইয়া পড়িলে একেবারে আকাশ পাতাল প্ৰভেদ দৃষ্ট হইবে। এমন কি কানুপাদের ষষ্ঠী বিভক্তির চিহ্ন ‘র’ বা ‘এর” যাহা cबौऊ cप्रांश ७ ‘ांन।।