পাতা:বৃহৎ বঙ্গ (দ্বিতীয় খণ্ড) - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৪২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

y oVDs বৃহৎ বঙ্গ প্রধান সেনাপতি দৈত্যনারায়ণ কৌশল-ক্রমে ব্ৰাহ্মণকে বধ করেন। বিদ্রোহী প্ৰজারা শিশু রাজা ইন্দ্ৰমাণিক্যকে আছাড় দিয়া হত্যা করে, এবং সমস্ত প্ৰজারা রাজ-অন্তঃপুর ঘের দিয়া পাপিষ্ঠ রাজমাতাকে সংহারপূর্বক হীরাপুর বন্দীশালা হইতে বিজয়মাণিক্যকে আনিয়া সিংহাসনে অভিষিক্ত করে । युद्धांफांद्र उांशिक बांकन । তৃতীয় পরিচ্ছেদ বিজয়মাণিক্য সিংহাসনে আরূঢ় হইয়া দেখিলেন, সমস্ত ক্ষমতাই দৈত্যনারায়ণের হাতে, এমন কি বাদ্যভাণ্ড বাজাইবার অনুমতি দেওযার ক্ষমতাও রাজার নাই । দৈত্যনারায়ণের ভ্রাতা দুৰ্লভ নারায়ণের অত্যাচারে দেশ জর্জরিত হইল । শাক-বেচা এক রমণীকে সুন্দরী দেখিয়া দুর্লভ বলপূর্বক লইয়া আনিয়া তাহার বাড়ীতে রাখিল । সেই রমণীর স্বামী রাজার কাছে নালিশ করিল। রাজা চেষ্টা কবিয়াও দুর্লাভের হাত হইতে তাহাকে উদ্ধার করিতে পারিলেন না। রাজা দৈত্যনারায়ণের কন্যা পুণ্যবতীকে বিবাহ করিয়াছিলেন। রাজার ইঙ্গিতে তাহার জামাতা মাধব দৈত্যনারায়ণকে হত্যা করিয়া সেই গৃহে আগুন লাগাইয়া দিলেন- এবং প্রচার করিলেন অগ্নিদাহে দৈত্যের মৃত্যু হইয়াছে। মহারাজী পিতৃহন্তা মাধবকে ছলনাপূর্বক ডাকাইয়া হত্যা করিলেন। রাজা পুণ্যবতীকে এই অপরাধে নির্বাসন করিয়া দ্বিতীয় মহাদেবী গ্ৰহণ করিলেন। বিজয়মাণিক্যকে সাৰ্ব্বভৌম রাজা স্বীকার করিয়া খাসিয়া পাহাড়ের রাজা, শ্ৰীহট্টের রাজা, জয়ন্তীর রাজা তঁহার আনুগত্য স্বীকার করিলেন । বিজয়মাণিক্যের রাজত্বকালে আবার পাঠানদের সঙ্গে ত্রিপুরেশ্বরের যুদ্ধবিগ্ৰহাদি হইয়াছিল। সোলেমান কররানী তাহার শুষ্ঠালক মমারক খাকে বহু সৈন্য দিয়া চট্টগ্রামে পাঠান। প্ৰথম কয়েকবার পাঠানদিগের জয় হইয়াছিল। রাজার সেনাপতি কালা নাজির যুদ্ধে নিহত হইলে, ত্রিপুরেশ্বর সেনাপতি দিগকে চরকা পাঠাইয়া দিলেন ( অর্থাৎ সেনাপতি গজঙ্গম কর্তৃক তোমরা চরকা কাট গিয়া, যুদ্ধেব যোগ্য নও ) । যাহা হউক প্ৰধান সোলাপ ******** সেনাপতি গজভীম শেষে জন্য লাভ করিয়া ঘোর অহংকৃত বাদাসাহের ན་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་ শুষ্ঠালক মমারককে বন্দী করিয়া আনিলেন। ত্রিপুরেশ্বর তঁাহাকে খুব আদর যত্ন দেখাইলেন, কিন্তু মমারক নৃপতিকে অভিবাদন বা নমস্কারাদি করিলেন না। রাজার ঘোর অনিচ্ছা সত্বেও চন্তাই ( পুরোহিত ) মমারককে চতুৰ্দশ fesiy Nffrey-x) & Ra seo o : थॉमिक्षा, धैशंग्रे ७ अश्रुंठौब्र আনুগত্য স্বীকার ।