পাতা:বৃহৎ বঙ্গ (দ্বিতীয় খণ্ড) - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৫০৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Σ Οδ. Α বৃহৎ বঙ্গ নিকটবৰ্ত্তী গাছের উপর তাহা ঝুলাইয়া রাখিয়া চৌকিদারকে খবর দেয়, এবং তৎক্ষণাৎ সরকার হইতে সৰ্ব্বত্ৰ ঢোল পিটাইয়া দিয়া ঐ সামগ্রীর স্বামীকে আমন্ত্রণ করা হয়। য়ুরোপীয় পৰ্যটকেরা যে প্ৰশংসা করিয়াছেন,-তাহার অতি অল্প অংশ মাত্র উপরে উদ্ধৃত করিলাম। সে রাজ্যে চুরি, ডাকাতি ছিল না-সেখানকার সকল লোকই মূৰ্ত্তিমান সৌজন্য এবং সরলতার বিগ্ৰহ। এই রাম-রাজ্য আবহমান কান্ড হইতে এই ভাবে চলিয়া আসিয়াছিল বলিয়া মনে হয় না । বীর হাথির রাজা স্বয়ং দম্ব্যপতি ছিলেন এবং ১৫৮৭ খৃষ্টাব্দ পৰ্যন্ত যে জনসাধারণ রাজা কর্তৃক উৎপীড়িত হইয়া কষ্টে থাকিত, তাহা দেউলী-নিবাসী কৃষ্ণবল্লভ চক্ৰবৰ্ত্তী নামক এক ব্ৰাহ্মণের সঙ্গে শ্ৰীনিবাস আচাৰ্য্যের কথোপকথনে প্ৰতীয়মান হয় ( প্ৰেমবিলাস ও ভক্তিরত্নাকর দ্রষ্টব্য )। বৈষ্ণবগণের প্রভাবেই এই দেশ হিন্দুৱ আদর্শ রাজ্যে পরিণত হইয়াছিল। সেই আদর্শ সনাতন কাল হইতে হিন্দুশাসিত দেশে পালিত হইয়া আসিয়াছিল। ম্যাগেন্থেনিস, ফাহায়েন প্ৰভৃতি সমস্ত বিদেশী পৰ্য্যটক এই বিষয়ে একই কথা বলিয়া গিয়াছেন। অপেক্ষাকৃত আধুনিক সময়ে মার্কে পোলো হিন্দু-শাসিত এক দেশ দেখিয়া ( ১২৯৮-৯৯ ) লিখিয়া গিয়াছেন,- *অধিবাসীদের অনেকে বণিক এবং সকলেই বিশ্বাসী ও রাজভক্ত, ইহাৱা কোন কারণেই BDBDD BB DBDBDD DS ggEES YBSDD BBDBBD DDB BB DD DBDBB DBDB DDD S ইহারা মাংস আহার করেন না, মদ্যপান করেন না এবং পরস্ত্রীর প্রতি অনুরাগী হন নাইহাদের জীবন সর্বতোভাবে পবিত্র।” বিষ্ণুপুর সম্বন্ধে ফরাসী এ্যাৰে রেনল (Abbe Raynal) লিখিয়াছেন- “যে সকল সাম্রাজ্য পৃথিৰীয় পীড়ক, অত্যাচারী রাজাদের স্বারা স্থাপিত হইয়াছে, তাহাঙ্গের সঙ্গে এই বিষ্ণুপুরের কত তফাৎ। এই রাজ্যের ভিত্তি সুশৃঙ্খলা এবং স্বাভাবিক ধৰ্ম্মনীতি, যাহা চিরকাল অক্ষয়। অত্যাচারীদের রাজ্য বুদুদের মত উৎপন্ন হইয়া বিলীন হয়किस eदेकन ब्रांखिJद्म श्र९ण नांदे।” * বিষ্ণুপুরের এই যুগ বৈষ্ণবদের প্রবৰ্ত্তিত। হলওয়েলের সময় (১৭৬৫ খৃঃ) রাজধানী ও তৎসন্নিকটে ৩৬০টি মন্দির ছিল। ইহাদের অনেকগুলিই বীর হাম্বির ও তঁহাদের EEEBB EEE DBD DBBLLS DBL DL DuD S BDEgBDDD DB DDBB BDBBL S এই প্রেম ও অনুরাগপুর্ণ ধৰ্ম্ম জনসাধারণকে শিল্পকলায় দীক্ষিত করিয়াছিল-সেই প্রেরণায় যে কি সুফল ফলিয়াছিল, তাহা মন্দিরগুলি দেখিলেই প্ৰতীয়মান হইবে। হিন্দু রাজাদের আদর্শ শান্তি । বৰ্ত্তমান প্ৰতীচ্য জগতের উদ্দেশ্য অশান্তি ও অবিরত কলহ। কে কাহার মাথা ডিজাইয়া বড় হইতে পারে-ইহাই প্ৰতীচ্য জীবনের লক্ষ্য। যে অপরকে ডিঙ্গাইয়া উঠিবে, বাচিয়া থাকিবার তঁহারই দাবী-অপরের মৃত্যু অনিবাৰ্য্য। Survival of the fittest afsa RER Norfose i fer JFMkoa var för VKV, History of Bishnupur Raj by A. P. Malik, B.A., B.T., p. 132 (.931),