পাতা:বৃহৎ বঙ্গ (দ্বিতীয় খণ্ড) - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৫১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বঙ্গের প্রাদেশিক ইতিহাস-ভুলুয়া বা নোয়াখালী à Nà Rà নৃপতির যোগ্য মৰ্যাদায় ভুলুয়াতে প্ৰভুত্ব করিতেছিলেন। ভুলুম্বার পূর্ব পুৰ্ব্ব স্বামীরা ত্রিপুরাধিপের অভিষেককালে সেই রাজদরবারে সামন্তরাজরূপে উপস্থিত হইতেন । কিন্তু iBDDE gBB D DBSS DDD D DBB SHHD SBDBDBBi uBBD DDi DDS মাণিক্য। আমিও ভুলুম্বা-রাজ তুমি সমকক্ষ ॥” ( রাজমালা, অমর খণ্ড । ) ত্রিপুরেশ্বর উদয় মাণিক্য এই উত্তর পাইয়া ক্ৰোধে জ্বলিয়া উঠিলেন, কিন্তু নানা কারণে তিনি সামরিক অভিযান করিয়া ভুলুয়া আক্রমণ করিতে পারিয়া উঠিলেন না। অমরমাণিক্য রাজা হুইয়াই ভুলিয়ায় পুনরায় দূত পাঠান, কিন্তু দুৰ্লভনারায়ণের উত্তর এবার আরও প্ৰগলভ । “ত্রিপুরেশ্বরেরা আমার অধীন, আপনার সেই সিংহাসনে দাবী নাই।” এবার অমরমাণিক্য আর নিশ্চেষ্ট থাকিতে পারিলেন না। তিনি এবার স্বয়ং তঁহার চারি পুত্ৰ সহ ৩৬,০০০ সৈন্য লইয়া ভুলুয়ায় রওনা হইলেন। সঙ্গে রাজার শুষ্ঠালক ছত্ৰ-নাজির এবং উজির সিংহসরব নারায়ণ সেনাপতি হইয়া চলিলেন। পথে রাজা মহাসমারোহে কালীপূজা করিয়া ভুলুয়ার দিকে অগ্রসর হইলেন। এই সৈম্ভেরা ভুলুয়া লুট-পাট করিতে লাগিল। এদিকে ভুলুয়াপতি দুৰ্লভনারায়ণ স্বয়ং মাত্র তিন শত অশ্বারোহী সৈন্য লইয়া রণক্ষেত্রে উপস্থিত হইলেন, তঁাহার অধিকাংশ অশ্বারোহী ও পদাতিক সৈন্য পাঠান বংশীয় । ত্রিপুরেশ্বরের সঙ্গে BB DB DuuB BB DSS Bigi BDB DBDBDS DDDDDDD DDD LBBDB BBDB সেনাপতিকে গুলি দ্বারা হত্যা করিয়া প্ৰায়শ্চিন্তু করিয়াছিলেন। ভুলুৱা জয় করিয়া অমরমাণিক্য বাকলা হইয়া ত্রিপুরায় ফিরিয়া আসিলেন। ১৫৭৮ খৃষ্টাব্দে ভুলুয়া ত্রিপুরেশ্বরের সাম্রাজ্যের অন্তৰ্গত হইয়াছিল-ভুলুয়ায় বলরাম শূর প্রতিষ্ঠিত হইলেন। সেই বৎসরই অমরমাণিক্য যে বিশাল অমরদীঘি খনন আরম্ভ করাইয়াছিলেন-সেই কাৰ্য্য সমাধা করিবার জন্য বঙ্গদেশের প্রায় সমস্ত দেশ হইতেই রাজার মজুর পাঠাইয়া ত্রিপুররাজের আনুগত্য স্বীকার করিয়াছিলেন। ভুলুয়াধিপ বলরাম শূৱ এই উপলক্ষে এক হাজার মজুর পাঠাইয়া ছিলেন । ১৫৮১ খৃষ্টাব্দে তিন বৎসরে এই দীঘির খননকাৰ্য্য সমাপ্ত হইয়াছিল। দুর্লভনারায়ণকে পরাস্ত করিয়া অমরমাণিক্য বাকলা দখল করেন—সেই সময়ে অর্থাৎ ১৫৭৮ খৃষ্টাব্দে বাকুলা কন্দৰ্পরায় শাসন করিতেছিলেন । সম্ভবতঃ ভুলুয়ার যুদ্ধের পর এই রাজ্য হইতে জুগীদিয়া ও দাদাঁড়া এই দুইটি পরগনা স্বতন্ত্র হইয়া যায়। তোদড় মল্ল এই তিন স্থানের রাজস্ব এই ভাবে নির্দেশ করিয়াছিলেন, ভুলুয়ার রাজস্ব ১৩,৩১,৪৮০ দাম । कूौगिब-6,२२,०v० लांग ! निज़ा-8,२०,७५० शांग। বিশ্বম্ভরশূর হইতে লক্ষ্মণমাণিক্য ৭ পুরুষ। কথিত আছে বিশ্বম্ভরশূর ১২০২ খৃষ্টাব্দে জুলুয়ায় রাজপাট স্থাপন করেন। লক্ষ্মণমাণিক্যের বংশাবলী কৈলাসচন্দ্ৰ সিংহ মহাশয় তাহার রাজমালায় এইরূপ দিয়াছেন :-১ । বিশ্বস্তুর ২। গণপতি ৩। সুরানন্দ SSSDBDD S SSS DBBBDBDSDSSS DtDE ZYS SS SSS DBBDDDSS আমরা ত্রিপুরার সুপ্ৰসিদ্ধ গ্ৰন্থ রাজমালা হইতে দেখাইয়াছি, ১৫৭৮ খৃঃ অব্দে বাকুলার রাজা কান্দৰ্পনারায়ণ ত্রিপুরেশ্বর কর্তৃক বিজিত হন, এবং তিনি ভুলুয়ার রাজা দুৰ্লভনারায়ণের বৃহৎ বঙ্গ ॥৭৬