পাতা:বৃহৎ বঙ্গ (দ্বিতীয় খণ্ড) - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৫২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বঙ্গের প্রাদেশিক ইতিহাস-অন্যান্য রাজা ও জমিদারগণ У УЗОО মৃত্যুমুখে পতিত হইলেন। তৎপরে যথাক্রমে নবাব মুবারকউদ্দৌলা (১৭৭০-৯৩ খৃঃ), নবাব কবর জঙ্গ (১৭৯৩-১৮১০ খৃঃ), নবাব জমুনদিন ( ১৮১০-২১ খৃঃ), নবাব ওয়ালাজা (১৮২১—২৪ খৃঃ), নবাব হুমায়ুন জাঁ (১৮২৪-৩৮ খৃঃ), ( ইহার সময়ে বর্তমান হাজার-দুয়ারী প্ৰাসাদ ১৬ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে নিৰ্ম্মিত হয়, ১৮২৯-৩৭ খৃঃ) ; হুমায়ুন জার পরে নবাব মনসুর আলি খা ( ১৮৩৮-৯০ খৃঃ), হুসেন আলী মির্জা খা ( ১৮৯০-১৯০৮ খৃ: ), এবং বৰ্ত্তমান কালে সৰ্ব্বজনপ্রিয় ওয়াসিফ আলী মিৰ্জা খা মুরাসিন্দাবাদের সিংহাসন অলঙ্কত করিতেছেন । স্বকনিষণ্ডনগরের রাজনবহুশ-ইহার এদেশের ব্রাহ্মণ-সমাজেৰ সমাজ-পতি এবং ভট্টনারায়ণের বংশোদ্ভূত। ভট্টনারায়ণের সপ্তম স্থানীয় কাশীনাথ ১৫৯৭ খৃঃ অন্দ পৰ্য্যন্ত জমিদারী পরিচালনা করিতেন। কাশীনাথের পুত্র রামচন্দ্ৰকে আন্দুলেব জমিদার হরেকৃষ্ণ সমাদার পোষ্য গ্ৰহণ করেন, তৎপুত্র ভবানন্দ মজুমদার মানসিংহের দ্বারা পুরস্কৃত হইয়া, হরি হোড়ের বিশাল সম্পত্তি অধিকারপূর্বক রাজপদে প্রতিষ্ঠিত হন। ভবানন্দের পুত্ৰ রামগোপাল, র্তাহার পুত্র রাঘবচন্দ্র রায়—এবং তঁহার পুত্র রুদ্রনারায়ণ দিল্লীশ্বর হইতে ‘রাজা” উপাধি প্ৰাপ্ত হন । তৎপরে যথাক্রমে রামকৃষ্ণ, রামজীবন এবং রঘুরাম রাজা হন । রঘুবামের মৃত্যুর পর (১৭২৮ খৃঃ) স্বনামধন্য কৃষ্ণচন্দ্ৰ সিংহাসন অলঙ্কত কবেন। কৃষ্ণচন্দ্র যেমন পণ্ডিত, তেমনই বুদ্ধিমান ছিলেন ; রাজনৈতিক কূটবুদ্ধিতে তিনি অদ্বিতীয় ছিলেন, এবং ধনুবিদ্যা ও অস্ত্রবিদ্যায় বিশেষ সফলতা লাভ করিয়াছিলেন। তিনি তান্ত্রিক শাক্ত ছিলেন এবং অগ্নিহোত্ৰ, বাজপেয় প্রভৃতি বিবিধ যজ্ঞ সম্পাদনা করিয়াছিলেন । রাজস্ব দেওয়ার ক্রেট হওয়াতে মুর্সিদকুলি কর্তৃক তঁাহার “বৈকুণ্ঠবাসের” আজ্ঞা হইয়াছিল, কিন্তু দৈবক্রমে তিনি ফ্লক্ষা পাইয়াছিলেন । পলাশীর পুশদর পর ক্লাইব তাহাকে ১২টি কামান উপহার দিয়াছিলেন । তিনি ‘শিবনিবাস’, ‘গঙ্গাবাসা’ প্ৰভৃতি বিখ্যাত প্ৰাসাদ নিৰ্ম্মাণ করাইয়াছিলেন । ক্লাইবের অনুগ্ৰহে তিনি দিল্লীশ্বরের নিকট হইতে ‘মহারাজা” উপাধি পাইয়াছিলেন। ১৭৮২ খৃঃ ২২শে আষাঢ় তিনি ৭০ বৎসর বয়সে স্বৰ্গীয় হন । তাহার সভায় বহু পণ্ডিত বিদ্যমান ছিলেন। প্ৰসিদ্ধ কবি ভারতচন্দ্র রায় তঁহারই সভা অলঙ্কত করিয়াছিলেন । কৃষ্ণচন্দ্রের পরে যথাক্রমে শিবচন্দ্র রায় ( ১৭৮২-৮৮ খৃঃ), ঈশ্বরচন্দ্র রায় ,) :গিরীশচন্দ্র রায় ( ১৮০২-৪১ খৃঃ), き*5cm t河 (>レ8>-ca 형 ,( :& אb o ל-"tשר כי ) সতীশচন্দ্র রায় ( ১৮৫৭-৭৫ খৃঃ ), ক্ষিতীশচন্দ্র রায় ( ১৮৭৫-১৯১০ খ: ) এবং ক্ষেীণীশচন্দ্ৰ রায় সিংহাসনে অধিরূঢ় হন । ভাওভকুল্লাল রাজনবহুশ-কথিত আছে মুসলমান কর্তৃক বঙ্গবিজয়ের অব্যবহিত পরে, ঢাকায় কোন কোন স্থান গাজিরা অধিকার করিয়াছিলেন। ঐ জেলার সুয়াপুর গ্রামের প্ৰান্তবাহী “কানাই” নদের নাম পরিবর্তন করিয়া ইহারা “গাজিখালী” নাম দিয়াছিলেন। পাল ও চাঁদ গাজির পুত্ৰ ভাওয়াল গাজির নামানুসারে ঢাকার উত্তরবর্তী ভূভাগের SLikCBDuS uuD DBBBBDL SS DDDSDDBDDD DDYB DBBD KBD BDDBDB BBDS LBB BBD