পাতা:বৃহৎ বঙ্গ (দ্বিতীয় খণ্ড) - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Ve বৃহৎ বঙ্গ আছে, পলাশীর যুদ্ধের পর এই ছাড় চিহ্নটি দেওয়া হইয়াছিল। বৈষ্ণবচূড়ামণি অতুলকৃষ্ণ EEBDD DBBDB DBg guBtLS EBDuDDS LLLBBDBD DBDDBCD TBBDB DtLLLuOB DDD झ् िछिव्ा । পল্লীবাসীরা সময়ে সময়ে মুসলমান নবাবের ক্ৰোধে পড়িতেন। বৈষ্ণবেরা তাহদের ইতিহাসে সেই সকল অপ্ৰিয় কথা লিখেন নাই। যে সমস্ত বৈষ্ণব গ্ৰন্থ গোস্বামিগণের বিধিসন্মত হইত, তাহাতে নিতান্ত দুঃসংবাদ তাহারা প্ৰকাশ করিতেন না । হয়ত বা নবাব বা অপরাপর শাসনকৰ্ত্তাদের কোপে পড়িবার ভয়েও রাজনৈতিক দুঃসংবাদগুলি তাহারা চাপিয়া যাইতেন। কিন্তু হিন্দুগণ সহজেই সাংসারিক দুঃখ ও বিপদের বিষয় সাহিত্যে প্ৰবেশ করাইতে অনিচ্ছুক ছিল। এজন্য সংস্কৃত সাহিত্যে বিয়োগান্ত নাটক লেখার নিয়ম ছিল না, এবং এজন্যই রাধাকৃষ্ণবিষয়ক সমস্ত কীৰ্ত্তনাদিতে বিরহ, খণ্ডিত, বিপ্ৰলন্ধা প্ৰভৃতি নায়িকার সমস্ত অবস্থা বর্ণনা করিয়া ‘যুগলমিলন' দিয়া গানের উপসংহার করিতে হইত। যে সকল কষ্ট শুধুই কষ্ট-মৰ্ম্মান্তিক বেদনার সৃষ্টি করে অথচ যাহার বর্ণনায় সাময়িক উত্তেজনা ব্যতীত LBB DBDD D gBBDE DBD DJSLDB BB KKBDB BBDDB DDD tBDBO DBS SDDD L দুঃখ আমাদের আত্মার সম্পদ-যাহার পাবনী শক্তি মানুষের কলুষ নষ্ট করে এবং হৃদয়ের DLL DDDBDBDS EBED BBB DS DBBDBDB BDBD DDD SL DDuYSBB BBD BD uDD বর্ণনা করিতেন, যথা রামের বনবাস সত্যরক্ষাকে উজ্জল করিয়া দেখাইতেছে, পাণ্ডবদিগের বনবাস, চৈতন্যসন্ন্যাস, এই সমস্ত মহাদুঃখময় ব্যাপার মহাশিক্ষার বিষয় । কিন্তু ডেসডেমনার LuD DDS SBDBB BB DDBDDD BBBDB DtD giBDBSBDDBDBBS iiD নাটকের শেষ অধ্যায়ে হত্যাকাণ্ড-এই সকল দুঃখ বৰ্ণনায় সাময়িক উত্তেজনার স্বষ্টি করে, গ্ৰীক-রীতি-অনুমোদিত পাশ্চাত্ত্য সাহিত্য এই উত্তেজনাটুকু উপভোগ করাইবার জন্য ৰিয়োগান্ত নাটকের পক্ষপাতী। হিন্দুগণ অনাবশ্যকভাবে পাঠকের মনে পীড়া দেওয়ার বিরোধী, কতক এই কারণে-কতক রাজনৈতিক আতঙ্কে বৈষ্ণবেরা ঠাঁহাদেৱ প্ৰসিদ্ধ গ্রন্থগুলিতে দুঃসংবাদ প্ৰকাশ করেন নাই। বৃন্দাবনের ষড় গোস্বামীদের অনুমোদিত প্ৰধান DBuLSuDDBDDuSuBDDB DC guDDSTBB BB S B KSDD DBBDDS BiB S YY uuDuLYY তিরোধানের সম্বন্ধে তাহারা নীরব । কিন্তু এই গোস্বামিগণের বিধি প্ৰকাশিত হইবার পূর্বে যে কয়েকজন লেখক গণ্ডীর বাহিরে স্বেচ্ছাকৃত সকল কথা লিখিয়া পিয়াছেন, তঁহাদের মধ্যে জয়ানন্দ একজন। ইনি চৈতন্যদেবের সমসাময়িক এবং যদিও গোড়া বৈষ্ণবেরা গোস্বামিগণের বিধিবহির্ভূত কথা লিপিবদ্ধ করার দরুন জয়ানন্দের চৈতন্যমঙ্গলকে তেমন আদর করেন না, তথাপি এই পুস্তকে কতকগুলি মূল্যবান ঐতিহাসিক তথ্য আছে-যাহার জঙ্গ) অবস্থা এ পুস্তকখানির বিশেষ পক্ষপাতী। ইনি চৈতন্যদেবের তিরোধানসন্ধান্ধে যাহা লিখিয়াছেন, তাহা প্রামাণ্য এবং ইতিহাসসঙ্গত, নতুবা লৌকিক প্ৰবাদ অনুসারে মহা প্রচুর গোপীনাথ অথবা জগন্নাথবিগ্রহের মধ্যে লীন হুইয়া যাওয়ার কথাটা আজকালকার দিনে কতজনে श्ःशांख फूट) प्रेक्षाँन করিতে নাই।