পাতা:বৃহৎ বঙ্গ (দ্বিতীয় খণ্ড) - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৮৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

VS8 বৃহৎ বঙ্গ হেমচাঁপা, রঙ্গিয়া পাটের খোপা”,-“একে সে তরুণ ইন্দু, মলয়জ বিন্দু বিন্দু, তদুপরি কিন্তরি তিলক”, তাহার গতি “অতি সুলাবণী", তিনি সখীর স্কন্ধ অবলম্বন করিয়া যাইতেছেন। “কুন্তলে বকুলমাল গুঞ্জরে ভ্ৰমরী - রাজনন্দিনীর দ্রুত হাটবার অভ্যাস নাই, “রাই যাইতে যাইতে পুছে, কেলিকুজীবন, কদম্বকানন, আর কতদূরে আছে?” এইভাবে রাধিক যাইতেছেন-ইনি জয়দেবের অভিসারিক নহেন, ইনি সগৰ্বে বলিয়াছেন- “কলঙ্কী বলিয়া DBD BBBDBDS DDDLDD DDDD DDSLDBBDt D YBBDB D KB LDD KDSz ইনি কুল শীল জাতি সমস্ত ‘কৃষ্ণায় নমঃ’ বলিয়া তাহার পদে সমৰ্পণ করিয়াছেন, ইনি বলিয়াছেন “ননদিনী বল গিয়ে নগরে, ডুবেছে রাই রাজনন্দিনী, কৃষ্ণপ্ৰেম-কলঙ্কা-সাগরে।” কানে কানে কথা বলিয়া চাপা সুরে নিন্দ প্রচার করিবার দরকার নাই। বল গিয়ে নগরে-অর্থাৎ ঢাক বাজাইয়া প্রচার কর আমি নিখিল ভয়হরণের পায়ে শরণ লইয়াছি-আজ আমি নির্ভর। কবি অনন্তদাস মহাপ্রভুর সঙ্কীৰ্ত্তন বা অভিসারযাত্রা স্বয়ং প্রত্যক্ষ করিয়াছেন। তিনি সুন্দরী রাধিকাকে সাজাইয়া বাহির করিলেন এবং লিখিলেন-“কঙ্কণ রণরণি, বঙ্করাজধ্বনি, চলাইতে সুমধুর বাজে। চৌদিকে রমণী সাজে, ডম্বন্ধ রবাব বাজে;” শুধু কঙ্কণের রূণু রুণু বা বা কমলের সুমধুর ধ্বনি নহে, উচ্চৈঃস্বরে মধ্যে মধ্যে ভেঁপু বাজিয়া উঠিতেছে-ডম্বফ ও রবাবের শব্দ শুনিয়া অভিসারিকাকে দেখিবার জন্য রাজপথে ভিড় জমিয়া গিয়াছে। ইহা অভিসারের নামে সংকীৰ্ত্তন। চৈতন্যদেব যে এই রাধাকৃষ্ণ-লালা গানের প্রাণ, তাহা কি এখনও বলিতে হইবে ? অথচ এই সকল গানের আধ্যাত্মিক ইঙ্গিীতগুলি কবিদিগের অপূৰ্ব্ব কবিত্বের হানিকর হয় নাই। এই পদটিতেই আছে, রাধিক চলিতেছেন, তাহার পায়ের আলতার ছোপ মাটিতে পড়িয়া রাঙ্গা দাগ রাখিয়া DBBDBDDBDSS SDTDD BDKSDDDDS DDDLDB DBDDB YBD DBBDDBB LLLL S SLL BBDBD Bg যেখানে যেখানে তাহার রাঙ্গাচরণচিহ্ন পড়িয়াছে, তাহাই পদ্ম বলিয়া ভ্ৰম করিয়া চুম্বন করিতেছে—“চলাইতে চরণের—সঙ্গে চলে মধুকর-মকরন্দ পােন কি লোভে । সৌরভে উনমত, ধরণী, চুম্বয়ে কত, যাহা যাহা পদচিহ্ন শোভে।” শ্ৰীকৃষ্ণের পায়ে সৰ্ব্বস্ব অৰ্পণ করিয়া সন্ন্যাস-গ্ৰহণই এই শিক্ষা, ইহা অতি কঠিন। সুকুমার জীবনে অভ্যস্ত, চিরস্নেহে পালিত তরুণকে তপস্যার ব্ৰত করিতে হইবে। রাধিক DBBBDBDDiYSLBBB BDBBDD D BDSSiDD DDDD LDY म' ) ) { 喃 ३९33 । ঢালিয়া তাহ পিছল করিয়াছি। তদুপরি রাত্ৰি জাগিয়া আঙ্গুল tt DDEDB DtuiYDBDDu SiDDB BB DB DB LLS রাই ব’লে বাজিলে বাশী, বঁধুর লাগি পিছল পথে” অন্ধকারে বন-জঙ্গলে ঘুরিতে হইবে এজন্য “করযুগ মুদি চলু ভামিনী, তিমির পয়ান কি আশে।” তিমিরে প্রয়াণ করিবার আশায় ভামিনী হাতের দ্বারা চক্ষু চাপিয়া রাখিয়া যাতায়াত করা শিখিতেছেন। আর পথে পথে হয়ত বিষাক্ত সাপ এজন্য “মণিকিঙ্কণপণ, ফণিমুখবন্ধন, শিখয়ে ভুজগ-গুরু পাশে ।” মণিনিৰ্ম্মিত কঙ্কণপণ ( পুরস্কার )স্বরূপ দিয়া ‘ভুজগ-গুরুর’ ( সাপের রোঝার) নিকট ফণি