পাতা:বেগম-মহল - বিনোদবিহারী শীল.pdf/৪৮৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গহরজানের দুর্দশ । 8try “নিতাম সঙ্গে,-কিন্তু দরকার নেই,-বরং তুই সঙ্গে থাকলে কাজের গোল হবে। বিশেষতঃ মা, দিদি সকলেই আমাদের জন্য ভাব চে,-তুই প্ৰথমে উদয়পুরে গিয়ে দিদিমণির সঙ্গে দেখা করে গির্ণর পর্বতে চলে যা,-আমি শীঘ্রই গিয়ে পৌছিব ।” “র্তাদের কি বলব ?” “যা যা হয়েছে, সব বলবি । আমি যে গহিরাজানের ব্যবস্থা কৰ্ত্তে আগ্ৰায় গিয়েছি, তাও বলবি ;--গেজেয় টাকা আছে ? “অনেক ?” “খরচ চলে যাবে ?” “খুব,—দুলালীর খরচ চালাবার ভাবনা কি।” * , “তা আমি জানি – এখন কিছু খাবার বন্দোবস্ত করা যাক,- গ্রামে গেলে কিছু না কিছু মিলবে - এখনও বেশী রাত হয়নি ৷” উভয়ে নিকটস্থ গ্রামে আসিয়া দেখিল, মুদী তখনও দোকান খুলিয়া বসিয়া আছে। বেহারীচরণ আটা, ডাল, কাট, হাড়ি প্রভৃতি সংগ্ৰহ করিয়া মসফর খানায় ফিরিল । তখন দুলালী রন্ধনকাৰ্য্যে নিযুক্ত হইল। বেহারীচরণ হাসিতে হাসিতে বলিল, “বেটাদের এক বৈটার ও খাওয়া হয়নি। শূয়োরের ডাক শুনে তোবা তোবা কৰ্ত্তে কৰ্ত্তে সব খাবার আস্তাকুড়ে ফেলে দিয়েছে।” দুলালীও হাসিয়া বলিল, “এখন কত রাত্রি ঘুম হবে না,- তাই দেখা ।” আহারাদির পর উভয়ে সে রাত্রি সেই মসফর খানায় কাটাইল, পরদিন প্রাতে দুলালীকে উদয়পুরের দিকে রওনা করিয়া দিয়া সেই সন্ন্যাসীর চেলার বেশে বেহারীচরণ আগ্রার দিকে যাত্ৰা করিল। DBDBDBB BBDD BD DBBDDBD DBB BB DDD SSJSDDBBDYS ( ৩১ )