পাতা:বেগম-মহল - বিনোদবিহারী শীল.pdf/৪৯৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SLLL LSLS S LSSLLS S SLL LSLSSSLLSSLSLLSSLLSSLLLSGSSSLLLSSS SS S দিয়াছিলাম, তাহারই থাক, আমি ফেরৎ লইতে চাহি না ;-আমি জানি তাহার দ্বারা আমার আংটার অসৎ ব্যবহার হইবে না । বেহারীচরণ বলিল, “জাহাপনা,-তিনি সন্ন্যাস লইয়া চলিয়া গিয়াছেন, আর কখনও সংসারে ফিরিবেন না । তাহার আর এ বহুমূল্য আংটীতে কোনই প্রয়োজন নাই।” নুরজিহান একটু নীরব থাকিয়া বলিলেন, “এ আংটা তবে আমি তোমায় দান করিলাম, আজ হইতে তুমি মোগল দরবারের প্ৰধান কৰ্ম্মচারী হইলে,-তোমার নিকট এ আংটির অমৰ্য্যদা श्त नां ।” বেহারীচরণ বলিল, “জাহাপনা,-আমিও সন্ন্যাসী হইয়াছি, \আমার ইহার কোন প্রয়োজন আর নাই ।” জাহাঙ্গির এতক্ষণ নীরবে ছিলেন, এক্ষণে বলিলেন, “তুমি যথেষ্ট অর্থ পুরস্কার পাইয়াছ, তাহা দুইলে সে সব কি করিলে। বেহারীচরণ জোড়হস্তে বলিল, “হজরতের কাছে সে আৰ্জিও করিতাম, ইহা সমস্তই একজনকে দান করিব।” “সে কে ?” “সে একটা ছোট মেয়ে । হয়তো ; বাদসাবেগম তাহাকে দেখিয়া থাকিবেন। নুরজিহান বলিয়া উঠিলেন, “কে সে ?” বেহাবীচরণ বলিল, “আপনার বাদী জুলেখার নিকট সে সৰ্ব্বদাই আসিত, তাহার নাম দুলালী।” মুরজিহান বলিলেন, “হাঁ-হাঁ দেখিয়াছি,-তাহাকে অনেকবার দেখিয়াছি।” বেহারীচরণ বলিল, “আমি হজরতদের দয়ায় যাহা কিছু পাই য়াছি, তাহ সমস্তই সেই দুলালীকে দিব,-এখন হজরত আজ্ঞা