পাতা:বেগম-মহল - বিনোদবিহারী শীল.pdf/৯৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৃদ্ধ । ܠܗ݉ DBBDYLDBDD BKB DDDDD SYiD DBBD BDDBB JSiDB BY0SYSS বাবা-চিরজীবী হও ।” অজিত সিংহ একটু পূর্বে এই বৃদ্ধাকে তাড়াইবার জন্য ব্যস্ত হইয়াছিলেন ;—এখন সে চলিয়া যায় দেখিয়া তিনি নিতান্ত অধীর হইয়া উঠিলেন ; —বলিলেন, “দাড়াও ; – সন্ন্যাসী ঠাকুর তােমায় কি বলিয়াছেন ?--তোমার সঙ্গে তাহার কোথায় দেখা হইয়াছে ?” “ঐ-ঐ-পথে ।” “তিনি কি বলিলেন ?” “সব কথা বাবা মনে হয় না, - বুড়ো হয়েছি ;-ই-মনে পড়েছে।” “কি মনে পড়েছে বল ।” “ক্টা-মনে পড়েছে ;-তিনি আমার ছেলেকে বঁচিয়ে দেবেন। -- ব’ললেন-মুড়ী,-ফতেপুরে আম্বারের রাজার ছেলে এসেছে ;-ঐ দেখ नों-ड्रल बाझे ।” r রঘুবীর সিংহ বলিলেন, “তুমি স্থির হইয়া বসে,-জিরোও,-” বৃদ্ধ বলিল, “না-বাবা-বুড়ো মানুষ-অনেক দূর যেতে হবে। -ই-সন্ন্যাসী ঠাকুর ব’ললেন বুড়ী-যা-আম্বারের রাজার ছেলেকে বলে আয় সে যদি ভাল চায় তো আজই আম্বারে চলে যাক ৷” অতি বিস্ময়ে অজিত সিংহ রঘুবীর সিংহের মুখের দিকে চাহিলেন ;- কিন্তু রঘুবীর সিংহ কোন কথা কহিলেন না। ;-তিনি তীক্ষ । দৃষ্টিতে বৃদ্ধাকে পৰ্য্যবেক্ষণ করিতেছিলেন। বৃদ্ধ গমনে উদ্যত হইয়া বলিল, “এখন যাই,-সেই ঠাকুরের কাছে যাই,-বলেছে—আমার ছেলে। বঁচিয়ে দেবে ।” অজিত সিংহ তাহাকে প্ৰতিবন্ধক দিতে যাইতেছিলেন ; কিন্তু রঘুবীর সিংহ ঘাড় নাড়িলেন।-বৃদ্ধ কঁাপিতে কঁাপিতে বাহির হইয়া চলিয়া গেল।—তখন রঘুবীর সিংস্কৃ4একজন সৈনিককে ডাকিয়া বলিলেন,