পাতা:বেদান্তগ্রন্থ - রামমোহন রায়.pdf/১৪৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দ্বিতীয় অধ্যায় ৪ দ্বিতীয় পাদ S OVo মাটি উপাদানকারণ কিন্তু কুম্ভকার ও মাটি থাকিলেই কলস তো উৎপন্ন হইতে পারে না ; কুম্ভকারের চক্র এবং দণ্ড এবং চক্রের ঘুর্ণন না হইলে ঘট উৎপন্ন হইবে না । এজন্য চক্র, দণ্ড এই প্ৰয়োজনীয় দ্রব্যগুলিকে বলা হয়। সহকারী ( auxillaries ) ৷ প্ৰথম পাদের ৩৪নং সূত্রে, ব্ৰহ্মের বৈষম্য ও নির্দয়ত্বের অভিযোগ খণ্ডনকালে রামমোহন লিখিয়াছেন, ব্ৰহ্ম কল্পতরু নু্যায় ফল দেন, কিন্তু জীবের সুখ দুঃখ হয়। পূর্বজন্মের কর্ম অনুসারে। অর্থাৎ ব্ৰহ্ম জগৎকারণ হইলেও জীবের সুখ দুঃখ বিধানে জন্মান্তরীণ কর্ম, ধর্ম, অধৰ্ম @जकब्ल ज्श्कांद्रौद्ध धर्झांख्रिश्न इंध्र । DDBDB BDSDBBDD C LBDBD iD DDD S DBBuBu DDBBDBDD SS LLL LL equilibrium ) es fai ; effațR ENRIJVIG ( unmanifested) i lyfttr Jag পুরুষ উদাসীন ; তিনি প্রধানের প্রবর্তক বা নিবর্তক নহেন। কর্ম, ধর্ম অধৰ্ম এই সকল সহকারী প্ৰধান হইতেই উৎপন্ন হয়, সুতরাং প্রধানের निशक्षgsiब्र अंखिा हैश्igद्म नांथे । সূত্রে দুইটী হেতুবাচক শব্দ আছে—ব্যতিরোকানবস্থিতেঃ এবং অনপেক্ষত্বাৎ । ব্যতিরেক শব্দের অর্থ, কর্ম, ধর্ম, অধর্ম এই সকল সহকারী, ইহাদের অভাবে প্রধানের নিয়ন্ত্রণের জন্য অন্য কিছু না থাকা হেতু ; অনপেক্ষত্বাৎ অর্থ, সাংখ্যের পুরুষও উদাসীন হওয়াতে প্ৰধান অনপেক্ষ্য অর্থাৎ নিরঙ্কুশ হইয়া পড়িল ; সেই হেতু প্ৰধানের পরিণাম (evolution) আরম্ভ হইলে, কোথায় সেই পরিণাম ক্ষান্ত হইবে তাহারও নিয়ামক কিছু ब्रईिल नां । রামমোহন বলিতেছেন, চেতনের নিয়ন্ত্রণে (সাপেক্ষে ) প্ৰধান সৃষ্টি করে না, অর্থাৎ স্বতঃ সৃষ্টি করে, এই কথা বলিলে, নিরঙ্কুশ প্রধানের সৃষ্টিকাৰ্য কখন ক্ষান্ত হইবে, তার নিয়ামক না থাকায় এবং প্রধানই জগতের উপাদানকারণ হওয়াতে, সমস্ত প্ৰধানই নিঃশেষে জগৎ রূপ কার্ষে পরিণত হইয়া পড়িবে ; সাংখ্যোর মতে প্ৰধানের ও জগতের প্রভেদ থাকিবে না ; কারণ নিঃশেষিত প্ৰধানের অস্তিত্বই থাকিবে না ; শুধু জগৎই থাকিবে। ইহাতে সাংখ্য শাস্ত্রের মূলই ছিন্ন হইবে। সর্বজ্ঞ সৰ্বশক্তিমান ঈশ্বরই জগৎ কারণ, ইহা মানিলে জড়ের প্রবৃত্তি ও নিবৃত্তিবিষয়ক সমস্যা থাকিবেই না । YKBDDD DBBDBD DBBLL DDBDD BD DgD DDSS LLL শাস্ত্রের মতে প্ৰধান হইতে মহৎ, তাহা হইতে অহঙ্কার, এই ক্ৰমে সৃষ্টি হয়।