পাতা:বেদান্তগ্রন্থ - রামমোহন রায়.pdf/২৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

O8 ৰেদান্তগ্ৰন্থ অধ্যয়নার্থীর শিরোঙ্গার ব্ৰতের অনুষ্ঠান করিতেই হইত। সুতরাং এই ব্ৰত অধ্যয়নের অঙ্গ মুণ্ডকে উপদিষ্ট বিদ্যার অঙ্গ নহে। нази, еfa slali i onog i শর অর্থাৎ সপ্ত হোম যেমন আথর্বণিকদের নিয়ম সেইরাপ মুণ্ডকাধ্যয়নেতে শিরোঙ্গারব্রতের নিয়ম হয় ॥ ৩৩৪ ৷৷ টীকা-৪র্থ সূত্ৰ—এই সূত্র আচাৰ্য শঙ্করের ব্ৰহ্মসূত্রে তৃতীয় সূত্রেরই অঙ্গীভূক্ত। কিন্তু আচাৰ্য ভাস্করের ব্ৰহ্মসূত্রে ইহা রামমোহনের সূত্রের মত পৃথক আছে। উভয় স্থানেই বানানও একই। কিন্তু শঙ্করের সুত্রে শরবৎ চ’- এর পরিবর্তে “সরবৎ চ’ আছে ; কিন্তু অর্থ সর্বত্রই এক। আথর্বনিকদের মধ্যে সুর্যের সপ্তাহোম করার নিয়ম আছে কিন্তু তাহা বিদ্যার অঙ্গ নহে ; তেমনি শঙ্করের ‘সর’ শব্দের একই অর্থ। সলিল বচ্চ তন্নিয়মিঃ ৷৷ ৩৩৪ ৷৷ সমুদ্রেতে যেমন সকল জল প্ৰবেশ করে সেইরূপ সকল উপাসনার তাৎপর্য ঈশ্বরে হয় ৷৷ ৩৩৪ ৷৷ . সলিলবৎ চ তন্নিয়মঃ এই সূত্ৰটী রামমোহনের গ্রন্থে চতুর্থ সুত্র। ইহা মধ্বাচাৰ্য প্রভুর ব্ৰহ্মসূত্রে তৃতীয় অধ্যায়ের তৃতীয় পাদের চতুর্থ সুত্র। ইহা অন্য কোন আচার্যের ব্ৰহ্মসূত্রে ধৃত হয় নাই। ইহাতে স্পষ্ট প্ৰতীতি হয় যে রামমোহন মধ্বভাষ্য পড়িয়া নিজে ইহা গ্ৰহণ করিয়াছিলেন। তাই তিনি ইহার পৃথক সংখ্যা নির্দেশ করেন নাই। আচাৰ্য মাধবকৃত এই সুত্রের অর্থ এই,-সকল নদীর জল যেমন সাগরে গমন করে, তেমনি সকল বাক্য ব্ৰহ্মজ্ঞানের কারণ হয়। ব্ৰহ্মসূত্রের পাঠ বিভিন্ন আচার্যের গ্রন্থে বিভিন্ন প্ৰকার ; ইহার সঙ্গত কারণও আছে। দর্শািন্নতি চি ৷৷ ৩৩৫ ৷৷ বেদের উপাস্য এক এবং উপাসনা এক এমত দেখাইতেছেন, যেহেতু (pot V. G. At Vere efvspite (a edit