পাতা:বেদান্তগ্রন্থ - রামমোহন রায়.pdf/২৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R) byr KMfS ভোজনন্দ্রব্য উপস্থিত হয় তাহাকে যজীয় দ্রব্য ভাবিয়া মুখে দিয়া তাহা অগ্নিহোত্র যাগ এই ভাবনা করিবে। এখানে উপাসনা অর্থ যাগ । বেদে কহিয়াছেন বিদ্বান ব্যক্তি অগ্নি স্থাপন করিবেক অতএব কর্মের অঙ্গ ব্ৰহ্মবিদ্যা হয়। এমত নহে । তন্নিাৰ্দ্ধারণানিয়মান্তৰ্দ ষ্টেঃ পৃথগ হিপ্রেতিবন্ধঃ ফলং ।। ৩৩৪৩ ৷৷ বিদ্যার কর্মাঙ্গ হইবার নিশ্চয়ের নিয়ম নাই যেহেতু বেদোতে কর্ম হইতে বিদ্যার পৃথক উৎকৃষ্ট ফল কহিয়াছেন, আর বেন্দেতে দৃষ্ট হইতেছে যে ব্ৰহ্মজ্ঞানী আর যে ব্যক্তি ব্ৰহ্মজ্ঞানী নয়। উভয়ে কর্ম করিবেক ; এখানে ব্ৰহ্মবিদ্যা বিনা কর্মের প্রতিবন্ধকতা নাই, যদি DDDB BBB BK BDBDS DDD DS SDD DBDBB DBDDD হইত নাই ৷৷ ৩৩৪৩ ৷৷ টীকা-৪৩ সূত্ৰ-রামমোহনের নিজস্ব ব্যাখ্যা। কর্মের সঙ্গে ব্ৰহ্মবিদ্যার সমুচ্চয় হইতে পারে না। ব্ৰহ্মজ্ঞানী ও অজ্ঞানী উভয়েই কর্ম করিতে পারে। কিন্তু ব্ৰহ্মবিদ্যার ফল পৃথক ও উৎকৃষ্ট। এই প্রভেদের কারণ, ব্রহ্মবিদ্যার মহত্ত্ব। যদি ব্ৰহ্মবিদ্যা কর্মের অঙ্গ হইত, তবে ব্রহ্মবিদ্যাহীন ব্যক্তির কর্ম সম্ভব হইত না ; সুতরাং ব্রহ্মবিদ্যা ও কর্মের সমুচ্চয় সম্ভব নহে। ব্রহ্মবিদ্যা কর্ম হইতে সম্পূর্ণ পৃথক। ইহাই রামমোহনের সিদ্ধান্ত । সংবর্গবিদ্যাতে বায়ুকে অগ্নি আদি হইতে শ্রেষ্ঠ কহিয়াছেন। আর প্ৰাণকে বাক্যাদি ইন্দ্ৰিয় হইতে উত্তম করিয়া বৰ্ণনা করিয়াছেন, অতএব বায়ু আর প্রাণের অভেদ হউক। এমত নহে। Фгияovo eұTegie : NoNo88 এক স্থানে বেদে কহেন ইন্দ্ররাজাকে একাদশ পাত্রের সংস্কৃত পুরোড়াশ অর্থাৎ পিষ্টক দিবেক অন্যত্র কহেন ইন্দ্রকে তিন পাত্রে পুরোড়াশ দিবেক ; এই দুই স্থলে যদ্যপিও পুরোড়াশ প্রদানে ইন্দ্ৰ দেবতা হয়েন তত্ৰাপি প্রয়োগের ভেদদৃষ্টিতে দেবতার ভেদ আর