পাতা:বেদান্তগ্রন্থ - রামমোহন রায়.pdf/৯৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 বেদান্তগ্ৰন্থ (খ) সংবর্গ বিদ্যার উপদেশের শেষে ( ছাঃ ৪৩৭ )। চিত্ররথ ও অভিপ্ৰত্যারি নামক প্ৰসিদ্ধ ক্ষত্রিয় রাজাদের উল্লেখ থাকায় জানা যায় যে জানশ্রুতিও ক্ষত্ৰিয়ই ছিলেন। রৈক জানশ্রুতিকে যে বিদ্যার উপদেশ द्मिाहिब्लन ऊाङ्ाहे ज९दर्को दिछु । (গ) উপনয়ন সংস্কারের পর বেদপাঠের অধিকার জন্মে ; শূদ্রের উপনয়ন সংস্কারের উল্লেখ নাই, সুতরাং বেদাধিকারও নাই। (ঘ) জবালাপুত্ৰ সত্যকাম গুরু গৌতমের নিকট শিষ্যত্ব গ্রহণের জন্য গিয়াছিলেন ; গুরু। তাহার গোত্র জিজ্ঞাসা করিলেন ; সত্যিকাম বলিলেন তিনি গোত্ৰ জানেন না ; গুরু। তাহাকে জননীর নিকট জানিতে পাঠাইলেন ; জবালা পুত্রকে বলিলেন, বহুজনের পরিচর্যাতে তাহাকে ব্যস্ত থাকিতে । হইত ; তাই তিনি পতিকে গোত্রের কথা জিজ্ঞাসাই করেন নাই; সুতরাং গোত্রপরিচয় তিনিও জানেন না ; সত্যিকাম ফিরিয়া আসিয়া গুরুকে LBDDDB BDB BDDDBD BDBDBD DD YBBD DDSS S BBDB DBBDBBD অকপটতা ও সত্যনিষ্ঠাতে মুগ্ধ হইলেন ; তাহার বিশ্বাস জন্মিল যে এমন সত্যনিষ্ঠ বালক নিশ্চয়ই ব্ৰাহ্মণ । নিশ্চিত প্ৰত্যয় জন্মিবার পর গৌতম সত্যকামকে উপনয়ন দিয়াছিলেন ; পূর্বে দেন নাই। সুতরাং গৌতমের উপনয়নদানে শূদ্রের উপনয়নাধিকার প্রমাণিত হয় না। (ঙ) শূদ্রের প্রতি বেদশ্ৰবণের, বেদাধ্যয়নের ও বৈদিক অনুষ্ঠানের নিযেধ আছে, সুতরাং বেদে শূদ্রের অধিকার নাই। এখানে জিজ্ঞাসা করা যাইতে পারে, শূদ্রের ব্ৰহ্মজ্ঞানের বা ধর্মোপদেশের কি উপায় ছিল । পুর্বজন্মকৃত সংস্কারের বলে। এজন্মে যে শূদ্রের জ্ঞানোৎপত্তি হইয়াছে, তাহার সেই জ্ঞানের ফল কোন কারণে বাধাপ্ৰাপ্ত হয় না। তাই বিদুরের, ধর্মব্যাধের ব্ৰহ্মজ্ঞান সম্ভব হইয়াছিল। শূদ্রের বেদাধিকার না থাকিলেও পুরাণ শ্রবণে নিশ্চিত অধিকার ছিল। পুরাণ বেদেরই প্ৰকাশক । বেদে কাহেন প্ৰাণের কম্পনে শরীরের কম্পন হয়। অতএব প্ৰাণ rkstr3 kV5 k3 asv (3 profe . SNOINos প্ৰাণ শব্দের দ্বারা ব্ৰহ্মই প্ৰতিপাদ্য হয়েন, যেহেতু বেদে কহেন যে