পাতা:বেশ্যা গাইড - গিরিশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়.pdf/৪৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।

( ২৭ )

(চিকিৎসা হইবার সময়ে বেশ্যাচার করিবার

দণ্ডের কথা)

 ১৮ ধারা। রেজিষ্টারী করা যে স্ত্রীকে শেষোক্ত প্রকারের আজ্ঞা দেওয়া গেল, সেই স্ত্রী স্পর্শাক্রামক রোগ হইতে উপরােক্ত সারজন কিম্বা শেষোক্ত প্রকারের ক্ষমতাপ্রাপ্ত অন্য ব্যক্তি তাহাকে এইমর্ম্মের সটিফিকট না দিলেও(যদি দেন তবে তাহার প্রমাণ করিবার ভার সেই স্ত্রীর প্রতি বর্ত্তিবে) যদি সাধারণ বেশ্যার কর্ম্ম করে, তবে মাজিষ্ট্রেট সাহেবের সম্মুখে সপ্রমাণ হইলে, তাহার ছয় মাসের অনধিক কারাদণ্ড কিম্বা পাচ শত টাকার অনধিক অর্থ দণ্ড কিম্বা ঐ দুই দণ্ড হইবে ইতি।

(খােরাকীর কথা)

 ১৯ ধারা। রেজিষ্টরী কোন স্ত্রীকে উক্ত আজ্ঞা দেওন সময়ের ও উক্ত সটিফিকট পাইবার মধ্যে যে কাল ব্যবধান, স্থানীয় গবর্ণমেণ্ট সময়ে২ যদ্রূপে যত টাকা নির্দ্ধার্য্য করেন ঐ স্ত্রীকে সেই কাল পর্য্যন্ত তত টাকা খোরাকী দেওয়া যাইবে ইতি।  বেশ্যাদের পৃথক স্থানে বাস করিবার বিধি।

নিষেধ হইলে পর কোন রাস্তায় কি স্থানে

বাস করিলে দণ্ডের কথা।

 ২০ ধারা। স্থানীয় গবর্ণমেণ্ট রাজকীয় গে-