পাতা:বেশ্যা গাইড - গিরিশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়.pdf/৪৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।

( ৩৩ )

তাহার নাম রেজিষ্টরি করাইতে বলিতে পারিবেন না।

সার ক্যূলার অর্ডর।

 ১৮৬৮ সালের ১৪ আইন ১৮১৯ সালের ১লা আপ্রিল হইতে কলিকাতা ও সহরতলীর স্থানে প্রচলিত হইলে পুলিষ কর্ম্মচারিদিগের উপদেশার্থে নিচের লিখিত হুকুমজারি হইল।

 যে সকল বিধি গবর্নরমেণ্টের মঞ্জুর হইয়া জারি হইয়া গিয়াছে, তাহার ও ১৮৬৮ সালের ১৪ আইনের এক নকল প্রত্যেক কর্ম্মচারির গোচরণার্থে, উপদেশার্থে ও নথি রাখিবার নিমিত্তে পাঠান গেল।

  কমিশ্যনারের এই ইচ্ছা সকল পুলিষ কর্ম্মচারিরা বিশেষ রূপে জানিবেন যে কাহাকে বিরক্ত করিতে না হয় অথচ আইনের অভিপ্রায় সিদ্ধ হয় এই ভাবে ঐ আইনানুসারে তাহারা কার্য্য করে, এ বিষয়ে কার্য্য করিতে ইনিস্পেক্টরেরা সুবিবেচনা অনুসারে চলিবেন ইহাই কমিশ্যনার সাহেবের বিশ্বাস আছে।

 যে স্ত্রীলোকেরা রেজিষ্টরির জন্যেহাজির হয় তাহাদিগকে বিশেয রূপে জ্ঞাত করিয়া দিবেন যে কিছু মাত্র ফি লওয়া যাইবে না এবং কিছু অত্যাচার ও হইবেনা এবং যথা সাধ্য সংগোপনে