যাচ্ছে। “প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য প্রাচীন ও প্রচলিত সঙ্গীত শাস্ত্রের আদিম উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং নুতন সার্ব্বভৌমিক স্বরলিপির সংক্ষিপ্ত ও সরল আদর্শ প্রকরণ।” এতে আর কোন কথাটি বাদ গেল না।
কেদার। তা বাদ যায় নি। কিন্তু, ওর নাম কি, মাপ করবেন বৈকুণ্ঠ বাবু—কিছু বাদসাদ্ দিয়েই নাম রাথ তে হয়। কিন্তু লেখা যা হয়েছে সে পড়তে পড়তে, ও র নাম কি —শরীর রোমাঞ্চ হয়ে ওঠে!
বৈকুণ্ঠ। হা হা হাহা! রোমাঞ্চ! আপনি ঠাট্টা করচেন!
কেদার। সে কি কথা!
বৈকুণ্ঠ। ঠাট্টার বিষয় বটে! ও আমার একটা পাগলামী! হাহাহাহা! সঙ্গীতের উৎপত্তি ও ইতিহাস—মাথা তার মুণ্ড! দিন খাতাটা! বুড়ো মানুষকে পরিহাস করবেন না কেদার বাবু!
কেদার। পরিহাস! ওর নাম কি, পরিহাস কি মশায় ছ ঘণ্ট ধরে কেউ করে! ভেবে দেখুন দেখি, কখন থেকে আপনার খাতা নিয়ে পড়েছি! তা হলে ত রামের বনবাসকেও —ওর নাম কি—কৈকেয়ীর পরিহাস বল্তে পারেন!
বৈকুণ্ঠ। হাহাহাহা! আপনি বেশ কথাগুলি বলেন!
কেদার। কিন্তু হাসির কথা নয় বৈকুণ্ঠ বাবু, ওর নাম