পাতা:বৈষ্ণবাচার্য্য শ্রীমধ্ব.djvu/২৪৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সপ্তবিংশ অধ্যায়—শ্ৰীমধবাচার্য্যের সিদ্ধান্ত ভোগকেই পণ্ডিতগণ সাযুজ্য-মুক্তি’ বলিয়া থাকেন। সাযুজ্যমুক্তিবিহীন অন্ত মুক্তগণ প্রলয়কালে সকগেই অৰ্চিরাদি মার্গে মোক্ষধামে প্রবেশ করেন, এবং স্বষ্টিকালে স্বেচ্ছানুসারে বহির্দেশে নির্গমন করিয়া থাকেন । সাযুজ্যভাকু পুরুষগণ স্বষ্টিকালে ও লয়কালে সকল সময়েই বিষ্ণুশরীরে <थविटे झन । - মুক্তি জীব-স্বরূপ-বিচারে ‘মুক্তি’-সম্বন্ধে শ্ৰীমন্মধবাচার্য্যের সিদ্ধান্ত অনেকটা আলোচিত হইয়াছে। ভগবান জীবের স্বরূপের যোগ্যতানুসারে জীবের দ্বারাই পূৰ্ব্বকৰ্ম্ম-সমূহ করাইয়া থাকেন। আবার, যোগ্যতা ও পূৰ্ব্বকৰ্ম্ম— এই উভয়ানুসারে আধুনিক প্রযত্নসমূহ করান এবং জীবের যোগ্যতা, পূৰ্ব্বকৰ্ম্ম-পরম্পরা ও আধুনিক প্রযত্ন—এই কাৰ্য্যত্রয়ানুসারে ফল প্রদান করেন। গুরূপসত্তি, শাস্ত্র-শ্রবণ-মনন-কীৰ্ত্তনাদি-রূপ। ভক্তি তৃতীয় সাধন অর্থাৎ তাৎকালিক প্রযত্বের অন্তর্ভুক্ত। এতৎসাধনত্রয় অনুসরণ করিয়াই ভগবান জীবের স্বরূপের অভিব্যক্তি করাইয়া থাকেন। সাত্ত্বিক পুরুষগণের ভক্তি-সাধনদ্বার লিঙ্গদেহের বিনাশে ষে নিত্য જુન সম্বন্ধে শ্ৰীমধ্ব স্বরূপের অভিব্যক্তি इन्न, उांशहे ‘भूङि'; সিদ্ধান্ত সুতরাং এই মুক্তি কোন আগন্তুক ধৰ্ম্ম নহে। | ইহা জীবের স্ব-স্বরূপে অবস্থান-মাত্র । জীবের স্বরূপান্নাবরণ দ্বিবিধ—(১) জীবাবরণ ও (২) পরাবরণ। জীবাবরণ জীবাশ্ৰিত অবিদ্য ভস্মরাশিদ্বার। আচ্ছাদিত হইয়। অগ্নি যেরূপ গৃঢ়রূপে অবস্থান করে, তদ্রুপ অবিদ্যা বা জীবাবরণদ্বারা জীবস্বরূপ গৃঢ়রূপে অর্থাৎ মুগুভাবে অবস্থিত থাকে। পরাবরণ পরাশ্রিতা অর্থাৎ ঈশ্বরের মায়াশক্তি, [ დაა ]