পাতা:বৈষ্ণবাচার্য্য শ্রীমধ্ব.djvu/২৮৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অষ্টাবিংশ-অধ্যায়—শ্ৰীব্ৰহ্ম-মাধব-গৌড়ীয়-সম্প্রদায় - কেহ কেহ বলেন, শ্ৰীমধবাচাৰ্য্য দ্বারকাধীশকেই তাহার উপাস্তরূপে স্বীকার করিয়াছেন, তিনি নন্দনন্দনকে ইষ্টপদে বরণ করেন নাই । - শ্ৰীমন্মধ্বশিষ্য কবিকুলতিলক ত্রিবিক্রম-পণ্ডিতাচাৰ্য্য-পুত্র মকের উপাত কি ঐনারায়ণ পণ্ডিতাচার্য্যের বিরচিত “সুমধববিজয়” छोन्नएको जमानमाञ মহাকাব্যের নবম সর্গে ( ৪১-৪৩শ ) শ্লোক পাঠে न८श्ञ ? অবগত হওয়া যায় যে, শ্ৰীমন্মধবাচাৰ্য্য 'নন্দনন্দনকেই স্বীয় ইষ্টরূপে বরণ করিয়া স্বীয় আরাধ্য বালকৃষ্ণ-নন্দনন্দন-শ্ৰীমূৰ্ত্তি উডুপী গ্রামস্থ স্বীয় মঠে স্থাপন করেন,— গোপিকা-প্রণয়িনঃ শ্রিয়ঃপতেরাকৃতিং দশমতিঃ শিলাময়ীম্। শিষ্যকেন্ত্রিচতুরৈজ লাশয়ে শোধয়ন্নিহ ততো ব্যগাহয়ং ॥ " 崇 来 骨· 崇 মন্দহাস-মৃতসুন্দরাননং, নন্দনন্দনমতীন্দ্রিয়াকৃতিম্। সুন্দরং স ইহ সন্ন্যধাপয়দ্বন্দ্যমাকৃতি-শুচি-প্রতিষ্ঠয়া ॥ বৃহৎ গোপীচন্দন-খণ্ড হইতে যে সুন্দরানন অতীন্দ্রিয়াকৃতি নন্দনন্দন বালকৃষ্ণমূৰ্ত্তি প্রকটিত হইয়াছিলেন, সেই শ্ৰীমূৰ্ত্তির একহস্তে একটি দধি-মন্থন-দণ্ড, অপর হস্তে মন্থন-রজ্জ্ব, সুতরাং এই শ্ৰীমূৰ্ত্তি ‘নন্দনন্দন ব্যতীত অপর কেহই নহেন। শ্ৰীকৃষ্ণমূৰ্ত্তি লাভ করিয়৷ শ্ৰীমন্মধবাচাৰ্য্য দ্বাদশ স্তোত্রের অবশিষ্ট সপ্ত অধ্যায়ের রচনা সেই দিনেই সমাপ্ত করেন। বালকৃষ্ণ শ্ৰীমূৰ্ত্তি প্রাপ্ত হইবার পর তাহার দ্বাদশ-স্তোত্রের ষষ্ঠ অধ্যায় হইতে রচনা আরম্ভ হয়, সেই ষষ্ঠ অধ্যায়ের প্রারম্ভে তিনি র্তাহার ইষ্টদেবের স্তবে বলিতেছেন,— “ দেবকীনন্দন! নন্দকুমার! বৃন্দাবনাঞ্চন ! গোকুলচন্দ্ৰ ! কন্দ-ফলাশন ! সুন্দররাপ ! নন্দিত-গোকুল-বন্দিত-পাদ । [ २१> ]