পাতা:ব্যবসায়ী - মহেশচন্দ্র ভট্টাচার্য্য.pdf/১৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

89 ব্যবসায়ী । বা লোকসান দেওয়া। নিশ্চয়ই লাভ হইবে, ইহা না বুঝিলে ব্যবসায় না। করাই ভাল। সৎ ব্যবসায়ীর হাতে সম্পূর্ণ ভার দেওয়া উচিত। (৩) ভাবী বা নূতন কলের অংশ খরিদ করিবার সময় নিম্নলিখিত বিষয় গুলি চিন্তা করা আবশ্যক। :- (ক) মেনেজিং ডাইরেক্টর সৎ লোক কি না ? তাইরিস ধারণ ব্যবসায়ে এবং যে জিনিষ প্ৰস্তুতের কল করিতেছেন তাহাতে অভিজ্ঞতা আছে কি না ? তিনি বেশী পরিমাণ অংশ নগদ মূল্যে কিনিয়াছেন কি না ? ? তাহার কলের কাজ দেখিবার অবসর ও আগ্ৰহ আছে কি না ? তিনি স্বাদলপোষক কি না ? ভাক্তাৱ প্ৰখানা । ইহাতে পূর্বে খুব লাভ ছিল, এখনও লাভ মন্দ নহে, যদি চলে, কিন্তু বড় প্রতিযোগিতা, প্রথম চালানই মুস্কিল, বাজে খরচ বড় বেশী, ডাক্তারের পক্ষে ইহা সুবিধা জনক ব্যবসায় । ইহার কাটতি কম, সুতরাং এই ব্যবসায় সহজে বড় করা যায় না । ইহা বাস্তবিক ঘুণিত ব্যবসায় । কারণ ডাক্তার ঔষধকে ভাল বলিলে ঔষধ ভাল হইবে, তাহাকে কমিশন দিয়া ভাল বলাইতে হইবে । YYYDDDD Diqe uDSS SsOKBBS SDDgDS DDBB BDBDB DD BBBB কল করিতে পারিলে সরিষা, কয়লা প্ৰভৃতি একমাসের জন্য ধারে পাওয়া যায়। সুতরাং এক মাস কল চালাইলেই ১৫৷২০ হাজার টাকা হাত করিয়া কল প্ৰস্তুতের মূলধন বাটতে নেওয়া যায়। তার পর বিনা মূলধনে ব্যবসায় চলিতে থাকে। কিন্তু তৈলের ব্যবসায়ে সময় সময় খুব লাভ হয় এবং কখন কখন খুব লোকসান হইতে থাকে। যখন লোকসান হয় তখন ঋণী ব্যবসায়ীকে লোকসান সহা করিয়া ও কল চালাইতে হয়, কল না চালাইলে আর নূতন ধারা পায় না, নূতন ধার না পাইলে পূর্বের ঋণ শোধ হয় না। পূৰ্ব্বেকার পাওনা টাকা না পাইলে মহাজনেরা নালিশ করিয়া কল নিলাম করিয়া নেয়। লোকসানের সময় সকল কালওয়ালা