পাতা:ব্যবসায়ী - মহেশচন্দ্র ভট্টাচার্য্য.pdf/২২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

१ोंबिांब्रिक दाबछांद्ध । 总9臀 নব্যুৎ শমিমৰ্য্যাদা । বিবাহের পাত্র পাত্রী অন্বেষণ সময়ে সদ্বংশ দেখা স্বাভাবিক। যে বংশে বহু ধনী, মানী, জ্ঞানী, বিদ্বান ও ধাৰ্ম্মিক লোক ছিলেন এবং আছেন সেই বংশই সদ্বংশ। কুলাকাজুকী লোক সব ঐ রকম বংশের মুখ, দরিদ্র, অসৎ পাত্ৰকেও শ্লাঘ্য এবং কঁাণা, খোড়া কলহপ্রিয়া, কন্যাকে শ্লাঘ্য মনে করেন। কিন্তু বর এবং কনের মাতা পিতার চরিত্র সম্বন্ধে বড় ভাবেন না । আমার মতে সর্বাগ্ৰে মাতাপিতার স্বাস্থ্য ও চরিত্রাদির অনুসন্ধান করা আবশ্যক। নিজের তুলনায় খুব উচ্চবংশে বিবাহ সম্রামের কারণ না হইয়া অনেক স্থলে অসন্ত্রমের কারণ হইয়া পড়ে। সদ্বংশজ কুটুম্ব দেখা হইলেই আত্মগৌরব প্ৰকাশ করিয়া অসদ্বংশজ কুটুম্বকে লজ্জিত করিয়া থাকে। বিদ্যা ধন প্ৰভৃতির আকর্ষণে অল্প উচ্চবংশীয়েরা সম্বন্ধ করিতে চাহিলে ভালই। কিন্তু পাণ দিয়া কন্যা আনিয়া সন্ত্রম বৃদ্ধি করাতে সন্ত্রম বৃদ্ধি না হইয়া বরং হ্রাস হয়। বিশেষতঃ শাস্ত্ৰে আছে ক্রীত-স্ত্রী দাসীবৎ । নূতন ধনীরা পুরাতন ধনীদের সহিত সম্বন্ধে চাল চলন রান্না খাওয়া শিখিতে পারে । সেনলাই। আমাদের দেশের অনেক বালিকা মুখ্য সেলাই না শিখিয়া কেবল গৌণ সেলাই শিখে। নিত্য প্রয়োজনীয় লেপৃ, কঁথা, বালিশের ওয়াড়, জামা, মোজা মেরামত ও রিপুকৰ্ম্ম প্রভৃতি না শিখিয়া গৌণ সেলাই অর্থাৎ নিম্প্রয়োজন আসন, কৰ্ম্মফার্টার গরম মোজা প্রভৃতি সেলাই শিখে । কুটুইহুল পোকৰণ । অলস, অমার্জিত-চরিত্র বা অসচ্চরিত্র উপায়হীন কুটুম্বকে পোষণ করা নিতান্ত আবশ্যক হইলে সাধ্যমত দৈনিক, মাসিক বা বার্ষিক বৃত্তি করিয়া দেওয়া উচিত ; এক পরিবারে কখনও রাখিতে নাই, এবং নিজ ব্যবসায়ে চাকরি দিতে নাই।