পাতা:ব্যাধি ও প্রতিকার.pdf/৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বলে মাতরম্ । বিরুদ্ধপ্লক্ষ বলিবেন—“আমরা তো আব ইংরেজেব অনুগ্রহ ভিক্ষণ করিতেছি না !—আমরা তাহাকে জীবিত রাপিয়াছি ; ক্ষাই, আমN তৎপবিবৰ্ত্তে তাহার নিকটে কৃতজ্ঞতা ও আমাদের প্রাপ, স্থাযPঅধিকার লাভ কবিতে চাই।” কিন্তু, এ যুক্তি অগভীর। ইংরাজ যদি কৃতজ্ঞ না-ই হয়,—সে যদি তাহার দেয়” অধিকার আমাদিগকে না-ই দেয় তবে আমাদের কি বক্তব্য আছে ? আমরা যে ‘দেয়’ শব্দ উচ্চারণ করি উহা তো ঔচিত্য-বোধক। যদি স্বার্থ-সিদ্ধির জন্ত ইংরাজের সে ঔচিত্যজ্ঞান না থাকে । ইহার মধ্যেও কিন্তু সেই প্রচ্ছন্ন বিশ্বাসেব ভাবই জাগিয়া আছে। কোন কোন বক্তাকে বক্তৃতার সময়ে চোক রাঙাইয়া বলিতে শুনিয়াছি—“সাবধান ইংরাজ । তোমার বড় বাড়ী বাড়িয়াছে । এমন করিলে তোমার রাজ্য বক্ষ দুষ্কব হইবে।” কথাটাব মধ্যে গৌণভাবে কিছু সত্য নিহিত আছে বটে। কিন্তু, সত্যের খাতিরে তবুও বলিতে হয়—সে পক্ষেও চতুব চুডামণি ষ্ট্রংবাজ আমাদেব এ কথার উপস্থিত, মৰ্ম্ম-নিহিত শক্তি অবগত আছে । সে স্বাধীন জাতি ;–সে শক্তেব স্বরূপ চেনে। তাহাব নিকটে কপটত কবিয়া জামবা কোথায় যাইব ? সে সাবধান হইবে কেন ? আমাদের কথিত একতা ষে কি, তাহাব রাজ্যস্থাপনের সময়েই সে তাহ বিলক্ষণ বুবিধা লইয়াছে) আমার প্রতি কেহ অবিচার কবিবেন না। আমি ইংরাজের ఇ£ আর্থিক।