পাতা:ব্রহ্মাণ্ডপুরাণম্‌.pdf/৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ন মোহ ধ্যায়ঃ । যথর্ভাবৃতুলিঙ্গনি নানান্ত্রপাণি পর্যয়ে। কৃগুস্তে তানি ওষ্ঠেব তথা ভাবা যুগাদিষু । ৬১ এবংবিধামু স্বই/মু ব্রহ্মণাইব্যক্তজন্মনা । শৰ্ব্বধান্তে প্রদৃগুস্তে সিদ্ধিমশ্রিত্য মানসমূ॥৬২ এবভূতানি স্থষ্টানি চরণি স্থাবরাণি চ। স্বাস্ত তাঃ প্রজাঃ হুঃাঃ ন ব্যস্বৰ্ধস্ত ধীমতী ॥২৩ অথান্তান্মানসান্‌ পুত্রান্‌ সদৃশনাত্মনোহস্থজৎ । ভূগুং পুলস্ত্যং পুলহং ক্রতুমাঙ্গিরসং তথা ॥ ৬৪ মরীচিং দক্ষমব্রিঞ্চ বশিষ্ঠঞ্চৈল মনসমূ। নব ব্রহ্মাণ ইত্যেতে পুরাণে নিশ্চয়ঙ্গতা: | তেষাং ব্রহ্মাক্সকানাং বৈ সৰ্ব্বেষাং ব্রহ্মবাদিনামু ততোহুস্থ গ্রং পুনর্বন্ধ রুদ্রং রোষ সুদস্তবমূ। সঙ্কল্পঞ্চৈব ধৰ্ম্মঞ্চ পুৰ্ব্বেষামপি পূৰ্বজঃ ॥ ৬৬ অগ্রে সসৰ্জ্জ বৈ ব্ৰহ্মা মানসানাত্মনঃ সমান । সনন্দনং সসনীং বিদ্বৎসঞ্চ সনাতনমূ॥ ৬৭ সনৎকুমারঞ্চ বিভূং সনকঞ্চ সনন্দনম্। ন তে লোকেষু জন্তে নিরপেক্ষা সনাতনাঃ।৬৮ ঋষি মূহ এবং দেবগণের নামনির্দেশও ব্রহ্মা কর্তৃকই বিধিবদ্ধ হইছে। ৫৩–৬• । প্রত্যেক ঋতু বিপৰ্য্যয় ঘটিলে ধেমন পদার্থ সমূহেরও বিপৰ্যয় ঘটিা থাকে, দেখতে পাওয়া বায়ু, প্রতি যুগান্তরেও সেইরূপ ভাবমাত্রের বিপৰ্য্যয় হয় ; নিশাস্তে ব্ৰহ্মা মানসসিদ্ধি অব. লম্বন করিলে ঐরুপ বিবিধ চরাচর স্বষ্টি সম্পদিভ হইতে দৃষ্ট হইয়া থাকে। ধীমান প্রজাপত্তির সেই সকল প্রজাস্থষ্টির বৃদ্ধিকারণ পুনৰ্ব্বার বিলুপ্ত হইয়া ভাগিলে, তিনিও আবার স্বসদৃশ ভৃগু, পুলস্ত্য, পুলহ, ক্রতু, অঙ্গিরস, মরচি, দক্ষ, অন্ত্রি ও বশিষ্ঠ এই লব মানস, পুত্রের স্থষ্টি করেন। ঐ সকল ব্রহ্মবাদীরাই পুরাণসমুহে নৰ ব্ৰহ্মা নামে কীৰ্ত্তিত হইয়াছেন। পরে ব্ৰহ্মা রেযায় দত্তব রুদ্রকে এবং সঙ্কল্প ও ধৰ্ম্মকেই স্বজন করেন। ব্রহ্মা সৰ্ব্বপ্রথমে সনন্দ, সনক, সনাতন, সনৎকুমার নামক যে সকল মানস-পুত্রের স্থষ্টি করিয়াছিলেন, তাহারা সকলেই তত্ত্বজ্ঞান-বলে রাগমৎসরাদি-পরিশুন্য হইয়া, স্থষ্টিকর্ষে উদাসীন 《 3 সর্বে তে হগতজ্ঞান বীতরাগ বিমং সরা: | জেধবং নিরপেক্ষে লোকবুভানু কারণং ॥ ৬১ হিপুণ্যগর্ভে ভগবান পরমেষ্ঠী হচিস্তমুং। তস্ত রোমায সমুখপত্নঃ পুকুধেহির্কসম্যুতিঃ । অৰ্দ্ধনারীনবুবপুস্তেজস জঙ্গনোপমঃ ॥ ৭০ সৰ্ব্বং তেজোময়ং জাতমাদিত্যসমতেজসমূ। বিভঙ্গাত্মনির্মিত্যুত্ত্বা তস্ত্রৈবাস্তবুধীয়ুত ॥৭১ এবমুক্তে দ্বিধ ভূতঃ পৃথকু স্ত্রী পুরুষঃ পৃথক্ । স চৈকাদশধ জজ্ঞে অৰ্দ্ধমাত্মানম শ্বর ॥ ৭২ তেনোক্তাস্তে মহাত্মানঃ সৰ্ব্ব এব মহাত্মনা। গুগঙে বহলীম্ভাবমধিকৃত্য হিতৈর্ষিণ । ৭৩ লোকবৃত্তান্ত হেন্তেহি প্রধতধ্বমতস্মিতাঃ। বিশ্বং বিশ্বস্ত লোকস্ত স্থাপনায় হিতায় চ ॥ ৭৪ এবমুক্তাঙ্ক রুরুচ্ছ দ্রুবুণ্ড সমস্ততঃ। রোদনপ্রবণ"চ্চৈব রুদ্রা নায়েতি বিশ্ৰুভt: । ৭৫ যৈইি ব্যাপ্তমিদং সৰ্ব্বং ত্ৰৈলোক্যং সচরাচরমূ। তেষামনুচরা লোকে সৰ্ব্বলোকপরায়ণা: ॥ ৭৬ নৈকনাগাযুতবল বিক্রাস্তাশ্চ গণেশ্বরঃ। তত্র যা সা মহাভাগা শঙ্করস্কাৰ্বকাধিনী ॥ ৭৭ হইলেন, তখন তাহার ক্রোধাবির্ভাব হইল। সেই ক্রোধ হইতে স্থৰ্য্যসম-দু্যতি, দীপ্তাগ্নিতেজ, অৰ্দ্ধনারানররূপধারী রুদ্রের উৎপত্তি হয়। ব্রহ্মা এই আদিত্যসম তেজা তেজস্বী পুরুষকে ‘তুমি আত্মদেহ বিভক্ত করা, বলিয়া অস্তর্থিত হইলেন, পরে সেই অৰ্দ্ধনারীমূৰ্ত্তি বিভিন্নভাবে প্রাঙ্কৃত হইয়াছেন। এই বিভিন্ন মূৰ্ত্তিস্বল্প মধ্যে অৰ্দ্ধনরদেহ আবার একাদশ ভাগে বিভক্ত হইল। এই একাদশমূওঁ সমগ্র জগতের প্রতি হিতৈষী বলিয়া বিখ্যাত। প্রজাপতি এই মূৰ্ত্তি সমুদায়কে নিখিল বিশ্বের হিতকর্ঘ্যে যত্নশীল হইতে বলায়, মূৰ্ত্তিসমূহ ইতস্তত: রোদন করিয়া বেড়াইতে লাগিল ; এই রোদন ও দ্রাবণ কর্য্যের জন্য মূৰ্ত্তিসহ রুদ্র নামে বিখ্যাত হইল। ধে সকল সৰ্ব্ব, লোকপরায়ণ, অযুতনাগৰলধারী, বিক্রাস্ত গণেশ্বর এই ত্ৰৈলোক্যব্যাপ্ত হইয়। রহিয়াছেন, তাহার। ঐ একাদশ রুদ্রেরই অনু