পাতা:ব্রহ্মাণ্ডপুরাণম্‌.pdf/৭৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

○ア এতনি সপ্ত স্থঙ্কণি বিদিত্ব বস্তু যোগবিহ । পরিত্যঙ্গতি মেধাবী স বুস্থ্য পরমং বঙ্গে ॥২৬ যস্মিন যস্থিংশ সংযুক্তে ভূত ঐশ্বৰ্য্যলঙ্কণে । তত্রৈব সঙ্গং ভগুড়ে তেনৈব প্রবি-গুতি ॥ ২৭ ওম্মান্বিত্বি হুমণি সংসত্তানি পরম্পঃমূ। পরিত্যঙ্গতি যে বুদ্ধ্য স পরং প্রধুঙ্গি ॥২৮ দৃশুস্তে হি মহাত্মান ঋষয়ে দিব্যচক্ষুষ: | সংসত্তা: স্থম্ম ভাবে তে দোষাস্তেযু সংজ্ঞিতাঃ ওম্মান্ন নিশ্চয়; কাৰ্য্যঃ স্থক্ষ্মেষিহ কদাচন। ঐশ্বৰ্য্যাজাসুতে রাগো বিরাগং ব্রহ্ম চোচ্যতে ॥৩০ বিজিত্বা সপ্ত স্থঙ্কণি ঘড়ঙ্গঙ্ক মহেশ্বরম্। প্রধানাং বিনিযোগজ্ঞঃ পৰ্ব্বং ব্রহ্মাধিগচ্ছতি ॥ ৩১ সৰ্ব্বজ্ঞত তৃপ্তিঃনাদিবোধঃ স্বতন্ত্রত নিত্যমসুপ্তশক্তিঃ। ওখন তিনি সমুদয় পক্ষার্থ বিজ্ঞান অনুভব *রতে সমর্থ হন্ত্রেন । যে বুদ্ধিমন্ত্ৰ যোগজ্ঞানী এই সপ্তস্থম্ম পদার্থ বিদিত হইয়া বুদ্ধিপুৰ্ব্বক এই সমস্ত পরিহার করিতে পারেন, তিনিই পরমপঙ্গলাভে অধিকারী হইয়া থাকেন। বে ষে ঐশ্বর্য্যলক্ষণে ভূতের সংযোগ আছে, যোগিগণ তাঁহাতেই আসক্ত হইয়। বিনই হইতে পারেন, এজন্ত যে দ্বিজ উল্লিখিত সূক্ষ্ম পদার্থসমুহ পরস্পর সংসস্ত বিবেচনা করিয়া পরিবর্জন করেন, তিনিই পরমপদ প্রাপ্ত হইতে পারেন। অনেক গণ্যদর্শী মহাত্মা ঋষিগণ এই স্থযাeবসমূহে আসক্ত থাকেন সত্য, কিন্তু ইহা হইলেও ঐ সকল পদার্থ দোষ নামে অভিহিত হই থাকে। অতএব স্থা পদার্থসমুহে কদাচ নিশ্চয়ুজ্ঞান কৰ্ত্তব্য নহে। ঐশ্বৰ্ঘ্য হইতে পুণ । অভিলাষ জন্মিয়৷ থাকে এবং ব্রহ্মই কি:গ বলিয়া অগ্নিহিত হয়েম, সুতরাং সপ্তসূক্ষ্ম পদাণ ও প্রধান KBBB BBB BBS BBBB BJ0S00tS দোঙ্গ জ্ঞানী হইতে পাইগেই পপুত্রঞ্চ প্রাপ্ত ই ওষ্ঠ ৰায় । ২১–৩১ । সৰ্ব্ব জ্ঞ", তৃপ্তি, অনাদি জ্ঞান, স্বতন্ত্রত, নিত শগুপ্তশকি ৫ ব্ৰহ্মাণ্ডপুরাণম্। অনস্তশক্তিশ্চ বিভোবিবিজ্ঞাঃ ষড়াহুরুঙ্গানি মহেশ্বরস্ত ॥ ৩২ নিত্যং ব্রন্ধপরে যুক্ত উপসর্গৈ প্রমুচ্যতে। ঞ্জিতশ্বাসোপসৰ্গস্ত জিতরগিস্ত যোগিন: ॥৩৩ এক বহিঃ শরীরেইম্মিন্‌ ধারণ সৰ্ব্বকামিকী। বিশেদ্ব্যদা দ্বিজে যুক্তে যত্র যত্রাপয়েন্মনঃ ॥ ৩৪ ভূতান্তাবিশতে বাপি ত্ৰৈলে|4াঞ্চাপি কল্পর্মুেখ । এতয়া প্রবিশের দেহং হিতৃ দেহং পুনস্থিহ ॥৩৫ মনোদ্বারং হি যোগনামাদিত্যঞ্চ বিনিদিশে । আদানাদিস্ক্রিয়াণাস্তু আদিত্য ইতি চোচ্যতে ॥৩৬ এতেন বিধিনী যোগী বিরক্তঃ মৃন্মবর্জিতঃ। প্রবৃত্তিং সমতিক্রম্য রুদ্রলোকে মহীঃতে ॥৩৭ ঐশ্বৰ্য্যগুণসম্প্রাপ্তং ব্ৰহ্মভূতত্ত্ব তং প্রভু। দেবস্থানেষু সৰ্ব্বেষু সৰ্ব্বতন্তু নিবৰ্ত্তয়েং ॥ ৩৮ পৈশাচেন পিশাচাংশ্চ রক্ষসেন চ রাঙ্কসান। অনন্তশক্তি, এই ছটকে বিধিজ্ঞ ব্যক্তির মহেশ্বরের ষড়ঙ্গ বলিয়া থাকেন । নিযুত ব্ৰহ্মনিষ্ঠ হুইয়া যোগযুক্ত হইলে, উপসর্গসমূহ হইতে মুক্তিলাভ করা যায়। যে সকল যে গীর শ্বাস, প্রশ্বাস, উপসর্গসমূহ ও অভিলাষাদি আয়ুত্তীকৃত হইছে, তাহাদিগের শরীরে একটি বাহিক সাৰ্ব্বকামিকী ধারণ জন্মিয়৷ ধকে । তং প্রভাবে তিনি যোগযুক্ত হইয়া, যে কোন স্থানে মনঃসংযোগ করিয়া তাহতে প্রবিষ্ট হইতে পারেন এবং স্বীয় মনোমধ্যে ভূত্ববৃন্দ ও ত্রিলোক প্রবেশ করাইতে সমর্থ্য হইয়া থাকেন। তদ্ভিন্ধ ঐ ধারণ দ্বারাই দেহ হইতে দেহান্তরে গমন এবং পুনর্কার সে দেহ হইতে স্বীয় দেহে প্রত্যাবর্তন কৰ্য্যেও সমর্থ্য জন্মে । মনই ধোগসমূহের দ্বারস্বরূপ ; এই মন সমুদ্রাক্স ইন্দ্রিয়ের গ্রহণকারক, এজঙ্ক ইহা আদিত্য সমে নিদিষ্ট হয়। যোগী ব্যক্তি এইরূপ বিধানসু পরে বিরক্ত ও স্বাক্ষাঙ্গিত হই। প্রবৃত্তি অতিক্রম করিতে পরিলে কুন লোকে অবস্থান করিতে পয়েন। ঐশ্বৰ্য্যগুণপ্রাপ্ত সেই রহ্মমন্ত্র প্রভূকে সমুদা দেবস্থানে ও সর্বত্র নিপুন্তু কপ্লিবে। পৈশাচস্থান