পাতা:ব্রহ্মাণ্ডপুরাণম্‌.pdf/৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

፵የwርዛዝቧ፻፬፻: ! গান্ধৰ্ব্বেণ চ গন্ধৰ্ব্বান কেবের্ণে কুবেরপানূ ॥৩৯ ইন্দ্ৰয়ৈশ্রেণ স্থলেন সৌম্যং সৌম্যেন চৈব হি । প্রজাপতিং তথা চৈব প্রাজাপত্যেন সাধয়েৎ I ৪০ ব্রাহ্মং ব্রান্ধেণ চাপ্যেবমুপামন্ত্রয়তে প্রভুম্। অত্র সত্তস্তু উন্মত্তস্তম্মাং সৰ্ব্বং প্রবর্ততে ॥ ৪১ নিত্যং ব্রন্ধপরে যুক্তঃ স্থানষ্ঠেতানি বৈ ত্যজেং অসঙ্গ্যমনঃ স্থানেষু দ্বিজঃ সৰ্ব্বগতো ভবেৎ ৪২ 藝 ইতি শ্ৰীব্ৰহ্মাণ্ডে মহাপুরাণে তপশ্চৰ্য্যা নামৈকাদশেখধ্যায়: ॥ ১১ ৷ দ্বাদশে ই ধ্যায়ঃ । বায়ুকুবাচ। অত উদ্ধং প্রবক্ষ্যামি ঐশ্বৰ্য্যগু৭বিস্তংমৃ। যেন যোগবিশেষেণ সৰ্ব্বলোক্কানতিক্রমেং । ১ অড্ৰাষ্টগুণমৈশ্বৰ্য্যং যোগিনাং সমুদাহৃতম্। ভৎসৰ্ব্বং ক্রমযোগেণ উচ্যমানং নিবোধত ॥ ২ স্বার পিশাচদিগকে, রাক্ষসস্থান দ্বারা রাঙ্কসদিগকে, গান্ধৰ্ব্বস্থান দ্বারা গন্ধৰ্ব্বদিগকে,কেীবের, স্থান দ্বারা কুবেরদিগকে, ঐন্দ্রস্থান দ্বারা ইস্তকে,সোঁধ্যস্থান দ্বারা গেীমাকে, প্রজাপত্য স্থান দ্বারা প্রজাপতিকে এবং ব্রাহ্মস্থান দ্বারা ব্ৰহ্মপ্রভুকে আমন্ত্রিত করিতে হয় এবং তাছাতে আসক্ত হইলে উন্মত্ত হইতে হয়। এই হেতু নিয়ত ব্ৰহ্মতৎপর হুইয়া যোগাবলম্বন কবুত ঐ সমস্ত স্থান পরিত্যাগ করবে। যে দ্বিজ কোন স্থানেই আসক্ত নহেন, তিনি সৰ্ব্বগত হইয়া থাকেন। ৩২-৪২। একাদশ অধ্যায় সমাপ্ত । ১১ ৷ স্বাদশ অধ্যাধু । বায়ু বলিলেন, অনন্তর আমি ঐশ্বর্থ্যগুণরাiশর বিষয় কীৰ্ত্তন করিব । যোগিগণ যে যোগবিশেষ অবলম্বনে সৰ্ব্বলোক অতিক্রম করেন, সেই যোগবিশেষে অষ্টগুণযুক্ত ঐশ্বর্ঘ্যের &ఫి অণিমা লঘিমা চৈত্র মহিমা প্রাপ্তিরেব চ | প্রাক্কামাঞ্চৈব সৰ্ব্বভু ঈশতৃঞ্চৈৱ সৰ্ব্বত: । ৩ বশিত্বমথ মূৰ্বত্র যত্র বামাবসায়িতা। তচ্চাপি ত্ৰিবিধং জ্ঞেঃমৈশ্বৰ্ষং সৰ্ব্বকামিকম্।। ৪ সবিদ্যৎ নির্বদ্যঞ্চ স্থম্মঞ্চৈব প্ৰবৰ্ত্ততে। সবদ্যং নাম তভত্ত্বং পঞ্চভূতাত্মকং স্মৃতম্।। ৫ নিরবদ্যং তথা নাম পঞ্চভূতাত্মকং স্মৃতম্। ইন্দ্রিয়াণি মনশ্চৈব অহঙ্কার-চ বৈষ্ণু মূ॥ ৬ তত্ৰ সূক্ষ্মপ্রবৃত্তস্তু পঞ্চভূতাত্মকং পুনঃ । ইন্দ্রিধাণ মনশ্চৈব বুদ্ধাহস্কারসংজ্ঞিতম্ ॥ ৭ তথা সৰ্ব্বমঃঞ্চৈব আত্মস্থা খ্যাত্তিবুেব চ। সংযোগ এবং ত্ৰিবিধ: স্থক্ষ্মেষেব প্রবর্ততে ॥ ৮ পুরষ্টগুণন্তাপি তেধেবাধ প্রবর্জত । উস্ত রূপং প্রবক্ষ্যামি যথাহ ভগবান প্ৰভুঃ ॥১ ত্ৰৈলোক্যে সৰ্ব্বভুতেষু জীবস্তানিয়ত স্মৃত । অণিমা চ তথাব্যক্তং সৰ্ব্বং ভদ্র প্রতিষ্ঠিতম্ ॥১৪ কথা কথিত আছে। আমি যথাক্রমে তৎসমস্ত বর্ণন করিতেছি, বৰ্ণ করুন । অণিমা, লৰিম, মহিমা, প্রাপ্তি, প্রাকাষ্য, ঈশিত্ব, বশিত্ব ও কামাবদখ্রিতা, এই কয়েকটিকে ঐশ্বধ্য বলা হয় । এই সৰ্ব্বঞ্চামপ্রদ ঐশ্বর্ঘ্য সকল তিন ভণে বিভক্ত,—সবদ্য, নিরবদ্য ও স্বস্ব। পঞ্চভুতম্য তত্ত্বের নাম সবিদ ; পঞ্চভুত্তম ইলিয়, মন ও অহঙ্কারের নাম fনরবদ্য এবং পঞ্চভূতময় ইন্দ্রিয়, মন, বুদ্ধি এ আহুস্থার মৃন্মনামে অভিহিত। স্বক্ষ ঐশ্বৰ্ঘ্য সৰ্ব্বমধু বলিয়া ইহা অসুস্থধ্যাতি নামেও পরিচিত। পঞ্চভূতাদ্য ঐশ্বর্থও এই শেষোক্ত বৃক্ষ সংজ্ঞক ঐশ্বর্ঘ্যের অন্তর্গত । কারণ স্বন্ধ ঐশ্বৰ্য্য সৰ্ব্বময় অর্থাৎ বিশেষ বিশেষ বিষয় অবলম্বন করিয়া সাফল্য ও নির্বদ্য ঐশ্বধ্য অবিভূত হয়; কিন্তু সমুদ্ৰা বিষয় অবলম্বন করিয়া স্থায় ঐশ্বৰ্য উৎপন্ন হই থাকে; মৃতরাং সৰ্ব্বাবধয়াবলম্বন সূক্ষ্ম ঐশ্বধ্য হইতে পূৰ্ব্বোক্ত সবদ্য ও নিরবদ্য ঐশ্বধ্য পৃথক্ বলিং প্রতিপন্ন হয় না। ভগবান এই বিধ ঐশ্বর্থের অন্তর্ভূত পু*োক্ত অষ্টবিধ ঐশ্বর্থের লক্ষণ যাহা কহিস্থা