পাতা:ভারতীয় সাধক - শরৎকুমার রায়.pdf/৪১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

इभान्मन्नं শু-পরম ভাগবত রামানন্দ মধ্যযুগের সুবিখ্যাত “ একজন বৈষ্ণব সাধক ৷ শ্ৰীসম্প্রদায়ের তৃতীয় গুরু শ্ৰী রাঘবানন্দের করুণাকর-স্পশৈ তাহার চিত্ত শতদল বিকশিত ষ্টইয়া উঠিয়াছিল। যে সাম্প্রদায়িক সাধনপদ্ধতি অবলম্বন করিয়া তিনি ধূৰ্মিজীবনে যাত্ৰা করিয়াছিলেন, সেই সাধন-প্ৰণালী মহাত্মাঁ বামানুজ প্ৰবৰ্ত্তন করিয়াছিলেন। অতি প্রাচীন কাল হইতে যে, প্ৰেমমূলক বৈষ্ণব সাধনাব” সুনিৰ্ম্মল १ाब्रा ५0झे दrड “প্রবাহিত হইয়া আসিতেছিল, গুরু রামানুজ সমাজপ্রতিষ্ঠা করিয়া এই সাধনুরি ধারাটিকে একটি সুনির্দিষ্ট পণে প্রবাহিত করিয়া দিয়াছেন। তাহার প্রতিষ্ঠিত শ্ৰীসম্প্রদায়ই সর্বপ্রথম বৈষ্ণবসমাজ । শ্ৰীশ্ৰীভক্তিমালগ্রন্থে ‘প্রকাশ যে, ভারতীয় ভক্তিমার্গে এক সময়ে পাণ্ডিত্যের জঞ্জাল পুঞ্জীভূত হইয়া উঠিছিল। মহাত্মা রামানুজ সেটি জঞ্জাল দূর কবিয়া ভক্তির পথটিকে বাধামুক্ত করিয়া দিয়াছিলেন। বঙ্গীয় কবি ক্লষ্ণদাস বাবাজীর অনুদিত ভক্তমালগ্রন্থে প্ৰকাশ :- “শ্রীতির কুবাখ্যা মেঘে আচ্ছাদন ছিল। রামানুজ স্বামী বাতে মেঘ উড়াইল ॥ তুবে শুদ্ধ ভক্তি-রবি डेथ्रा कम्रिा জগতের অন্ধকার দিল খেদাড়িয়া ৷” রামানুজ এই যে ভক্তির পুণঃপ্রবাহ বহাইয়া দিয়াছিলেন, সেট সুশীতল রসধারা শিষ্যপ্রশিষ্যক্রমে আজিপৰ্যন্ত ভক্লিপিপাসু শত শত নরনারীর তৃষ্ণাৰ নিবারণ করিতেছে। ভুবন-পাবনাত্মার্মািননের ፬ሻቒ