পাতা:ভারতীয় সাধক - শরৎকুমার রায়.pdf/৬৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(Oy ভারতীয় সাধক গৃহকৰ্ম্ম জাতি-পাতি সকল ছাড়িয়া । তিলক তুলসী-মালা ধারণা করিয়া ৷ সদা লেঙ্গ মন্ত্র জপ দিবানিশি করে। गांडीं श्रेिऊ दक्षा दंत डिज्रश्नांद्भ ॥' আপন ইমান ছাড়ি লৈলি ঠিন্দুধৰ্ম্ম । কৈ তোরে শিখালো করিবারে হেন কৰ্ম্ম ॥” এই কয়েক পঙক্তি কবিতার মধ্যে আমরা সাধক কবীরের ধৰ্ম্মসাধনার ক্ষীণ সূত্ৰপাত দেখিতে পাই। প্ৰথমে তিনি "তিলক” “মালা।” ধরিয়াছিলেন । কিন্তু সাধনায় অগ্রসর হইয়া তিনিই বলিয়াছেন,- “মালাই ফিরাও, তিলকই লাগাং, লম্বা জটাই বাড়া, অন্তরে তোমার শাণিত খড়গ, এমন করিয়া "क्रेश्वर्द्ध ' মেলে না।” সাধনার কঠোর' পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হইবার জন্য সাধককে আপনার অন্তরের বাধা দূর । কবিতে হয়। কবার বলেন,—“যে জন মুনি হইতে আপনাকে দর করিয়াছে সেই উত্তীর্ণ হইয়াছে।” ব্ৰতপালন, যোগসাধন প্রভৃতি দ্বারা মানুষ আপনার ক্লেশেরই বুদ্ধি করিফ থাকে । আত্মার ভ্ৰান্তি মাখন দর হয়, গর্ব অভিমান যখন চলিয়া যায়, তখনই কৰ্ম্মবন্ধন শক্তিহীন হইত্যা থাকে-তখনই মানুষ নিজপদে উন্নীত হইয়া থাকে।” কবীরের হৃদয়ে যে দেবতা রমণ করিতেন, তিনি তঁহাকেই “রাম” বলিতেন, তিনি কহিয়াছেন,-“সেই অদ্বিতীয় প্ৰদু রামই श्रामांव्र गढ़श्व्र श्रांकढु । आग्रांद्र श्रांश তঁহাতে প্রতিষ্ঠা লাভ করিয়াছে। গুরুর রূপায় আমি অধ্যািত্মজ্ঞান ও জ্যোতিঃ ব্লাভ করিয়াছি। আমি সেই অদ্বিতীয় পবমৈশ্বরকেই মনন কবি। আমার সকল গ্ৰন্থি 'गरून क्लन्न छिन्न रुहेश्itछ, भाषाबू.आइ। धाननबन लाङ कब्रिज्ञान्छ। আনন্দের ভূবে আমার মন ঈশ্বরের চরণে প্ৰণত হইয়া রহিয়াছে, অন্য ভাবনা আমায় আঁধিকার করিতে পারে না।”